মোবাইলে ইন্টারনেট বিল কমাতে বিটিআরসিকে আলটিমেটাম
মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট বিল কমাতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ
নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) আলটিমেটাম দিয়েছে সামাজিক তথ্য-বিনোদনমূলক
ওয়েব পোর্টাল ডিয়ারজুলীয়াস ডটকম। দাবি মানা না হলে ১২ জুন বিকেল ৩টায়
বিটিআরসি কার্যালয়ে অবস্থান নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন
পোর্টালের উদ্যোক্তা ও প্রধান নির্বাহী জুলীয়াস চৌধুরী।
বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে জুলীয়াস চৌধুরী এ ঘোষণা দিয়েছেন। তাদের এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আইসিটি বিষয়ক ওয়েব পোর্টাল পিসি হেল্প লাইন বিডি, বাংলাদেশ টেলিকম সাবস্ক্রাইবার্স ফোরাম এবং আইসিটি অব বাংলাদেশ - ইয়াহু গ্রুপ।
এই আন্দোলনের অংশ হিসেবে ৩১ মে সকাল ১১টায় রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে মানববন্ধন করবে বলে জানায় পিসি হেল্পলাইন বিডি।
জুলীয়াস চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেটে নিন্মগতি ও উচ্চমূল্য বিরাজ করছে। ফলে ইন্টারনেট নির্ভর শিক্ষা, ব্যবসা সর্বোপরি বাংলাদেশের উন্নয়ন আশঙ্কাজনক হারে পিছিয়ে পড়ছে। ফলে সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো প্রহসনে পরিণত হয়েছে।’
বিটিআরসি গ্রাহক পর্যায়ে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের মূল্যহার প্রতি মেগা বাইট ০.১০ পয়সা এবং প্রতি গিগা বাইট ১০ টাকা হারে নির্ধারণ করে দেয়ার দাবি জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘দাবি আদায় না হলে আমরা ১২ জুন বিকেল ৩টায় বিটিআরসি কার্যালয়ে অবস্থান নিব। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা সেখানেই বিক্ষোভ করবো।’
সংবাদ সম্মেলনের পিসি হেল্পলাইন বিডির অ্যাডমিন মো. রুবেল আহমেদ বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) প্রতি মেগাবাইট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস) ব্যান্ডউইথের দাম কমিয়ে ৪ হাজার ৮০০ টাকা নির্ধারণ করেছে। ব্যান্ডউইথের দাম কমার পাশাপাশি উচ্চহারে ব্যবহারের পরিমাণের ওপর শতকরা ১৫ ভাগ থেকে ৩৫ শতাংশ হারে ছাড় দেয়ারও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অথচ মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট বিল কমানো হয়নি।’
মোবাইলে ইন্টারনেট বিল প্রসঙ্গে টেকটিউনস ম্যানাজার ও বিডিসফট আইএনসির প্রধান নির্বাহী শাকিল আরেফিন বলেন, ‘গ্রামীণফোনের পি-১ প্যাকেজে গ্রাহকের ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ ২০ হাজার ৯৭১.৫২ টাকা। অন্যদিকে তাদেরই পি-৩ প্যাকেজে ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ ৫০ টাকার কম। এতেই প্রমাণিত হয় তারা বৈষম্য করছে। কিন্তু টেলিযোগাযোগ আইনে গ্রাহকদের মধ্যে বৈষম্য করা যাবে না বলে উল্লেখ আছে।’
দি সফট কিং এর সিইও রেক্স রিফাত বলেন, ‘দফায় দফায় ব্যান্ডউইথের মূল্য কমলেও গ্রাহক পর্যায়ে এর কোনোই প্রভাব পড়ছে না। গ্রাহকের ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কমছে না। রক্তচোষা ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো একদিকে যেমন গলাকাটা মূল্য নিচ্ছে, অপরদিকে ইন্টারনেটের ধীরগতির জন্য বায়ার হারাতে হচ্ছে। বর্তমানে অনেক ছাত্র-ছাত্রী, তরুণ ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে প্রতিদিন বৈদেশিক মুদ্রা দেশে এনে দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখে চলেছেন। ইন্টারনেট সহজলভ্য হলে এই অগ্রযাত্রা আরো বেগবান হবে।’
পোর্টালের উদ্যোক্তা ও প্রধান নির্বাহী জুলীয়াস চৌধুরী।
বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে জুলীয়াস চৌধুরী এ ঘোষণা দিয়েছেন। তাদের এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আইসিটি বিষয়ক ওয়েব পোর্টাল পিসি হেল্প লাইন বিডি, বাংলাদেশ টেলিকম সাবস্ক্রাইবার্স ফোরাম এবং আইসিটি অব বাংলাদেশ - ইয়াহু গ্রুপ।
এই আন্দোলনের অংশ হিসেবে ৩১ মে সকাল ১১টায় রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে মানববন্ধন করবে বলে জানায় পিসি হেল্পলাইন বিডি।
জুলীয়াস চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেটে নিন্মগতি ও উচ্চমূল্য বিরাজ করছে। ফলে ইন্টারনেট নির্ভর শিক্ষা, ব্যবসা সর্বোপরি বাংলাদেশের উন্নয়ন আশঙ্কাজনক হারে পিছিয়ে পড়ছে। ফলে সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখানো প্রহসনে পরিণত হয়েছে।’
বিটিআরসি গ্রাহক পর্যায়ে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের মূল্যহার প্রতি মেগা বাইট ০.১০ পয়সা এবং প্রতি গিগা বাইট ১০ টাকা হারে নির্ধারণ করে দেয়ার দাবি জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘দাবি আদায় না হলে আমরা ১২ জুন বিকেল ৩টায় বিটিআরসি কার্যালয়ে অবস্থান নিব। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা সেখানেই বিক্ষোভ করবো।’
সংবাদ সম্মেলনের পিসি হেল্পলাইন বিডির অ্যাডমিন মো. রুবেল আহমেদ বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) প্রতি মেগাবাইট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস) ব্যান্ডউইথের দাম কমিয়ে ৪ হাজার ৮০০ টাকা নির্ধারণ করেছে। ব্যান্ডউইথের দাম কমার পাশাপাশি উচ্চহারে ব্যবহারের পরিমাণের ওপর শতকরা ১৫ ভাগ থেকে ৩৫ শতাংশ হারে ছাড় দেয়ারও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অথচ মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট বিল কমানো হয়নি।’
মোবাইলে ইন্টারনেট বিল প্রসঙ্গে টেকটিউনস ম্যানাজার ও বিডিসফট আইএনসির প্রধান নির্বাহী শাকিল আরেফিন বলেন, ‘গ্রামীণফোনের পি-১ প্যাকেজে গ্রাহকের ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ ২০ হাজার ৯৭১.৫২ টাকা। অন্যদিকে তাদেরই পি-৩ প্যাকেজে ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ ৫০ টাকার কম। এতেই প্রমাণিত হয় তারা বৈষম্য করছে। কিন্তু টেলিযোগাযোগ আইনে গ্রাহকদের মধ্যে বৈষম্য করা যাবে না বলে উল্লেখ আছে।’
দি সফট কিং এর সিইও রেক্স রিফাত বলেন, ‘দফায় দফায় ব্যান্ডউইথের মূল্য কমলেও গ্রাহক পর্যায়ে এর কোনোই প্রভাব পড়ছে না। গ্রাহকের ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কমছে না। রক্তচোষা ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো একদিকে যেমন গলাকাটা মূল্য নিচ্ছে, অপরদিকে ইন্টারনেটের ধীরগতির জন্য বায়ার হারাতে হচ্ছে। বর্তমানে অনেক ছাত্র-ছাত্রী, তরুণ ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে প্রতিদিন বৈদেশিক মুদ্রা দেশে এনে দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখে চলেছেন। ইন্টারনেট সহজলভ্য হলে এই অগ্রযাত্রা আরো বেগবান হবে।’