যুবলীগ নেতার হাত থেকে জীবন বাঁচাতে নদীতে ঝাঁপ দিলেন পুলিশ কনস্টেবল
পটুয়াখালীতে যুবলীগ নেতা পিটিয়েছেন এক পুলিশ কনস্টেবলকে। এসময় জেলা
যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাওসার আহমেদ মৃধা ও তার লোকজন হাত থেকে
প্রাণ বাঁচাতে তিনি নদীতে ঝাঁপ দিয়ে জীবন রক্ষা করেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে
দিকে সদর উপজেলার সেহাকাঠি খেয়াঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত আকবর হোসেন (কং নং-৫০৫) জেলার গলাচিপা
উপজেলার কলাগাছিয়া পুলিশ ফাঁড়ির সদস্য।
এ ঘটনার পর রাত সাড়ে ৯টার দিকে কাওসারকে প্রধান আসামি করে পটুয়াখালী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নং ৩৫ তারিখ ২২ আগস্ট, ২০১৩ইং।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মামলা দায়েরের পরপরই পুলিশ অভিযুক্ত কাওসারকে গ্রেফতারের লক্ষে শহরের বিভিন্ন স্থানে সাড়াশি অভিযান শুরু করেছে।
মামলার বিবরণ এবং আহতের বরাত দিয়ে তিনি জানান, আকবর হোসেন মাসিক প্যারেডে যোগ দিতে সকালে কলাগাছিয়া থেকে পটুয়াখালী আসেন। প্যারেড শেষে কর্মস্থলে যাওয়ার উদ্দেশে দুপুর ২টার দিকে সেহাকাঠি খেয়াঘাট পৌঁছেন। সেখানে তিনি একটি দোকানের বেঞ্চে বসে পায়ের ওপর থেকে পা রেখে চা পান করছিলেন এবং স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন।
এসময় জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাওসার আহমেদ মৃধা তার লোকজন নিয়ে সেখানে আসেন। তাকে (যুবলীগ নেতাকে) দেখে পায়ের ওপর থেকে পা সরিয়ে না নেওয়ায় পুলিশ কনস্টেবল আকবর হোসেনকে পেটাতে শুরু করেন যুবলীগ নেতা কাওসার মৃধা ও তার লোকজন।
এক পর্যায় তিনি প্রাণ বাঁচাতে নদীতে ঝাঁপ দেন। এ ঘটনায় পুলিশ বাহিনীর মধ্যে চরম অসন্তোষ
ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।source: hello-today
আহত আকবর হোসেন (কং নং-৫০৫) জেলার গলাচিপা
উপজেলার কলাগাছিয়া পুলিশ ফাঁড়ির সদস্য।
এ ঘটনার পর রাত সাড়ে ৯টার দিকে কাওসারকে প্রধান আসামি করে পটুয়াখালী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নং ৩৫ তারিখ ২২ আগস্ট, ২০১৩ইং।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মামলা দায়েরের পরপরই পুলিশ অভিযুক্ত কাওসারকে গ্রেফতারের লক্ষে শহরের বিভিন্ন স্থানে সাড়াশি অভিযান শুরু করেছে।
মামলার বিবরণ এবং আহতের বরাত দিয়ে তিনি জানান, আকবর হোসেন মাসিক প্যারেডে যোগ দিতে সকালে কলাগাছিয়া থেকে পটুয়াখালী আসেন। প্যারেড শেষে কর্মস্থলে যাওয়ার উদ্দেশে দুপুর ২টার দিকে সেহাকাঠি খেয়াঘাট পৌঁছেন। সেখানে তিনি একটি দোকানের বেঞ্চে বসে পায়ের ওপর থেকে পা রেখে চা পান করছিলেন এবং স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন।
এসময় জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাওসার আহমেদ মৃধা তার লোকজন নিয়ে সেখানে আসেন। তাকে (যুবলীগ নেতাকে) দেখে পায়ের ওপর থেকে পা সরিয়ে না নেওয়ায় পুলিশ কনস্টেবল আকবর হোসেনকে পেটাতে শুরু করেন যুবলীগ নেতা কাওসার মৃধা ও তার লোকজন।
এক পর্যায় তিনি প্রাণ বাঁচাতে নদীতে ঝাঁপ দেন। এ ঘটনায় পুলিশ বাহিনীর মধ্যে চরম অসন্তোষ
ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।source: hello-today