সপ্নপুরীতে প্রকাশ্যেই চলছে জমজমাট দেহব্যাবসা
দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার পিকনিক স্পট সপ্নপুরীতে প্রকাশ্যে দেহ
ব্যবসা চলে। প্রশাসনের নেই কোন মাথাব্যাথা।কারন হিসেবে সরেজমিনে দেখা যায়,
নিয়মি মাসোআরা পান তারা।
১৪ আগষ্ট শামিম হোসেন (৩০) নামের এক ব্যক্তি ভূয়া স্ত্রী পরিচয় দিয়ে এক নারীসহ চাদনী আবাসিক ভবনের ৯ নং কক্ষে থাকা কালীন তার রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে।
পরে পুলিশ শামীমের মৃত দেহ উদ্ধার করে
। পুলিশ এসময় শামিমের ভূয়া স্ত্রী পার্বতীপুর উপজেলার সুলতানপুর সরদারপাড়া এলাকার নুরুলের কন্যা বেবী নাজনীন (১৮) কে আটক করে।
নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ জানান,‘‘শামিম ও বেবী নাজনীন দিনাজপুর স্বপ্নপুরী চাদনী আবাসিকের ৯ নং কক্ষ ভাড়া নিয়েছিল। রাতে দুজনে এক সাথে ঘুমিয়ে পড়লে সকালে শামিমের ঝুলন্ত লাশ দেখে বেবী চিৎকার করে উঠে। মৃত শামীম গাজিপুরের ঠিকানা দিয়ে থাকলেও আটকৃত বেবী জানায় তার আসল বাড়ি টাঙ্গাইল জেলায়।”
এদিকে পর্যটক ও স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুর স্বপ্নপুরীর আবাসিক কক্ষ গুলোতে দীর্ঘদিন থেকেই অসামাজিক কার্যক্রম (দেহব্যবসা) চলছে। স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ এসকল ব্যবসা পরিচালনা করে বলেও মন্তব্য করেছেন স্থানীয়রা।
স্বপ্নপুরীতে অসামাজিক কার্যক্রম (দেহ ব্যবসা) হয় খবরটি দেশের সকল প্রান্তে ছড়িয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থান থেকে অসামাজিক কার্যক্রম করতে অনেকেই এখানে আসে। এখানকার আবাসিকে স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ অবস্থানরতদের জন্য দেহাপসারিনী জোগান দেন। আবার অনেকে নিজেরাই নারী নিয়ে এসে কক্ষ ভাড়া করে থাকে। এভাবে দীর্ঘদিন থেকে দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছে দিনাজপুর স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ।
বিশেষজ্ঞরা ধারনা করছে , শামিম ও বেবী দুজনে দৈহিক চাহিদা মেটানোর জন্যই স্বপ্নপুরী চাদনী আবাসিকের ৯ নম্বর কক্ষ ভাড়া নেয়। পরবর্তীতে কোন একটি ঘটনা ঘটেছে, যা স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ ধামাচাঁপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
দিনাজপুর স্বপ্নপুরী বিনোদন কেন্দ্রে দীর্ঘদিন থেকে দেহব্যবসা চলছে স্থানীয় প্রশাসনের কোন নজরদারী না থাকার কারন সরেজমিনে দেখা যায়, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষের কাছ থেকে নিয়মিত মাসোআরা পাচ্ছেন।
আর স্থানীয় এলাকাবাসী সকল বিষয় জানা সত্তেও স্বপ্নপুরী মালিক কর্তৃপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় কোন উদ্যোগ নিতে সাহস পায়না।
উল্লেখ্য, মৃত শামীম টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বাসিন্দা ও কেয়া কসমেটিকস এর একজন কর্মকর্তা ছিলেন।
১৪ আগষ্ট শামিম হোসেন (৩০) নামের এক ব্যক্তি ভূয়া স্ত্রী পরিচয় দিয়ে এক নারীসহ চাদনী আবাসিক ভবনের ৯ নং কক্ষে থাকা কালীন তার রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে।
পরে পুলিশ শামীমের মৃত দেহ উদ্ধার করে
। পুলিশ এসময় শামিমের ভূয়া স্ত্রী পার্বতীপুর উপজেলার সুলতানপুর সরদারপাড়া এলাকার নুরুলের কন্যা বেবী নাজনীন (১৮) কে আটক করে।
নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ জানান,‘‘শামিম ও বেবী নাজনীন দিনাজপুর স্বপ্নপুরী চাদনী আবাসিকের ৯ নং কক্ষ ভাড়া নিয়েছিল। রাতে দুজনে এক সাথে ঘুমিয়ে পড়লে সকালে শামিমের ঝুলন্ত লাশ দেখে বেবী চিৎকার করে উঠে। মৃত শামীম গাজিপুরের ঠিকানা দিয়ে থাকলেও আটকৃত বেবী জানায় তার আসল বাড়ি টাঙ্গাইল জেলায়।”
এদিকে পর্যটক ও স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুর স্বপ্নপুরীর আবাসিক কক্ষ গুলোতে দীর্ঘদিন থেকেই অসামাজিক কার্যক্রম (দেহব্যবসা) চলছে। স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ এসকল ব্যবসা পরিচালনা করে বলেও মন্তব্য করেছেন স্থানীয়রা।
স্বপ্নপুরীতে অসামাজিক কার্যক্রম (দেহ ব্যবসা) হয় খবরটি দেশের সকল প্রান্তে ছড়িয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থান থেকে অসামাজিক কার্যক্রম করতে অনেকেই এখানে আসে। এখানকার আবাসিকে স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ অবস্থানরতদের জন্য দেহাপসারিনী জোগান দেন। আবার অনেকে নিজেরাই নারী নিয়ে এসে কক্ষ ভাড়া করে থাকে। এভাবে দীর্ঘদিন থেকে দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছে দিনাজপুর স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ।
বিশেষজ্ঞরা ধারনা করছে , শামিম ও বেবী দুজনে দৈহিক চাহিদা মেটানোর জন্যই স্বপ্নপুরী চাদনী আবাসিকের ৯ নম্বর কক্ষ ভাড়া নেয়। পরবর্তীতে কোন একটি ঘটনা ঘটেছে, যা স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষ ধামাচাঁপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
দিনাজপুর স্বপ্নপুরী বিনোদন কেন্দ্রে দীর্ঘদিন থেকে দেহব্যবসা চলছে স্থানীয় প্রশাসনের কোন নজরদারী না থাকার কারন সরেজমিনে দেখা যায়, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন স্বপ্নপুরী কতৃপক্ষের কাছ থেকে নিয়মিত মাসোআরা পাচ্ছেন।
আর স্থানীয় এলাকাবাসী সকল বিষয় জানা সত্তেও স্বপ্নপুরী মালিক কর্তৃপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় কোন উদ্যোগ নিতে সাহস পায়না।
উল্লেখ্য, মৃত শামীম টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বাসিন্দা ও কেয়া কসমেটিকস এর একজন কর্মকর্তা ছিলেন।