==> ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ১৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শাখার ১৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০০২-০৩ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র
আব্বাস আলী ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে এ মামলা
করেন। মহানগর হাকিম বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং শাহবাগ থানা পুলিশকে নালিশি আবেদনটি এজাহার হিসেবে নেওয়ার আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন—ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখর; সূর্যসেন হলের বাতেন, তুহিন, সিয়াম, শিমুল; জসীমউদদীন হলের মেহেদী; এফ রহমান হলের শাহিদ, ফেরদৌস; জহুরুল হক হলের তানভীর, রিফাত, শরীফ, নয়ন; মুহসীন হলের সোহাগ, সবুজ, বিপ্লব; সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের দিদার ও রাইসুল ইসলাম আসাদ। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে এ মামলায় আসামি করা হয়েছে।
ছাত্রদলের সাবেক আইন সম্পাদক এম কামরুজ্জামান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মল চত্বরে ছাত্রদলের কর্মী আব্বাস আলীসহ অনেককে ছাত্রলীগের কর্মীরা মারধর করেন। ঘটনার পরদিন শাহবাগ থানায় তাঁরা মামলা করতে যান। কিন্তু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামলা নেননি। তাই তাঁরা আজ সরাসরি আদালতের শরণাপন্ন হন।
শাহবাগ থানার ভারাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, মামলার বিষয়ে কোনো নির্দেশনা তিনি এখনো পাননি।
প্রসঙ্গত, ৪ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে চল্লিশোর্ধ্ব, অছাত্র ও বিবাহিতদের দিয়ে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর ১০ সেপ্টেম্বর বেলা দুইটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে তাঁদের সৌজন্য সাক্ষাত্ করার কথা ছিল। কিন্তু এর আগেই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ছাত্রদলের কর্মীদের মারধর করলে ছাত্রদল সাক্ষাত্ বর্জন করে।
করেন। মহানগর হাকিম বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন এবং শাহবাগ থানা পুলিশকে নালিশি আবেদনটি এজাহার হিসেবে নেওয়ার আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন—ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখর; সূর্যসেন হলের বাতেন, তুহিন, সিয়াম, শিমুল; জসীমউদদীন হলের মেহেদী; এফ রহমান হলের শাহিদ, ফেরদৌস; জহুরুল হক হলের তানভীর, রিফাত, শরীফ, নয়ন; মুহসীন হলের সোহাগ, সবুজ, বিপ্লব; সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের দিদার ও রাইসুল ইসলাম আসাদ। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে এ মামলায় আসামি করা হয়েছে।
ছাত্রদলের সাবেক আইন সম্পাদক এম কামরুজ্জামান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মল চত্বরে ছাত্রদলের কর্মী আব্বাস আলীসহ অনেককে ছাত্রলীগের কর্মীরা মারধর করেন। ঘটনার পরদিন শাহবাগ থানায় তাঁরা মামলা করতে যান। কিন্তু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামলা নেননি। তাই তাঁরা আজ সরাসরি আদালতের শরণাপন্ন হন।
শাহবাগ থানার ভারাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, মামলার বিষয়ে কোনো নির্দেশনা তিনি এখনো পাননি।
প্রসঙ্গত, ৪ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে চল্লিশোর্ধ্ব, অছাত্র ও বিবাহিতদের দিয়ে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর ১০ সেপ্টেম্বর বেলা দুইটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সঙ্গে তাঁদের সৌজন্য সাক্ষাত্ করার কথা ছিল। কিন্তু এর আগেই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ছাত্রদলের কর্মীদের মারধর করলে ছাত্রদল সাক্ষাত্ বর্জন করে।