==> জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৭তম অধিবেশনে ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’-এর তীব্র সমালোচনা মুসলিম বিশ্বের নেতাদের

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৭তম অধিবেশনের ভাষণে বিতর্কিত চলচ্চিত্র ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’-এর তীব্র সমালোচনা করেছেন পাকিস্তান ও আফগানিস্তানসহ মুসলিম বিশ্বের নেতারা। বুধবার অধিবেশনের দ্বিতীয় দিন তারা এ সমালোচনা করেন।পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
আসিফ আলী জারদারি ও আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট
হামিদ কারজাই বলেন, বিতর্কিত চলচ্চিত্র নির্মাণ করে সহিংসতা ছড়ানোকে কোনোমতেই মত প্রকাশের স্বাধীনতা বলা যায় না। এর আগে ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ সম্মেলনে মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিও চলচ্চিত্রটির নিন্দা জানান।
গত মঙ্গলবার অধিবেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সিরিয়া সঙ্কট সমাধানে দ্রুত আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন বলেন, সিরিয়ার পরিস্থিতি একটি আঞ্চলিক বিপর্যয়।
এছাড়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচি বন্ধে যা কিছু করা দরকার তার সবই যুক্তরাষ্ট্র করবে বলে জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
সকল ধরনের চরমপন্থা ও সহিংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ইসলামবিরোধী চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রতিবাদে সহিংস বিক্ষোভ জাতিসংঘের আদর্শে আঘাত হেনেছে।
এছাড়া ইরানকে কোনোভাবেই পরমাণু অস্ত্র সক্ষম হতে দেয়া যাবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন ওবামা।
তিনি বলেন, ‘পরমাণূ কর্মসূচি যে শান্তিপূর্ণ কাজের উদ্দেশ্যে করছে তা তেহরান প্রমাণে বারবার ব্যর্থ হয়েছে। বিষয়টি সুরাহার জন্য পর্যাপ্ত সময় এখনো আছে। আমেরিকা কূটনীতিকভাবে এর সমাধান চায়।’
পরমাণু অস্ত্র সক্ষম ইরান এমন এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে যার লাগাম টেনে ধরে রাখা যাবে না-এ কথা উল্লেখ করে ওবামা আরো বলেন, ‘বিশ্ব অর্থনীতির জন্য ইরান হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। আর সে

Powered by Blogger.