ইউটিউব থেকে ইসলাম অবমাননাকর চলচ্চিত্র সরানোর আবেদন নাকচ
আমেরিকার ক্যালিফোর্নিার একটি আদালত ইউটিউব থেকে ইসলাম অবমাননাকর
সিনেমাটি সরিয়ে নেয়ার আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে। লস অ্যাঞ্জেলস কাউন্টির
বিচারক লুইস লেভিন বলেছেন, ইউটিউবে সিনেমাটি রাখতে কোন বাধা নেই।
মহানবী (স.)-কে নিয়ে অবমাননাকর চলচ্চিত্রটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ জারি করতে ওই ছবির অভিনেত্রী সিনডি লি গার্সিয়া আদালতের কাছে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু আদালত উস্কানিমূলক ও ন্যাক্কারজনক ওই ছবির পক্ষেই রায় দিয়েছে।
সিনেমাটির অভিনেত্রী গার্সিয়া তার মামলায় চলচ্চিত্রটির নির্মাতা নাকুলা বাসিলে নাকুলার বিরুদ্ধেও প্রতারণা ও অপবাদের অভিযোগ এনেছেন। সে বিষয়েও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি আদালত।
সিনডি লি জানান, “পরিচালক বাসিলে সিনেমা তৈরির
আগে তাকে জানিয়েছিলেন যে, এটি হবে প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন মিশরের নাগরিকদের দুঃসাহসিক অভিযান নিয়ে একটি চলচ্চিত্র।”
এ নিয়ে ‘ইনোসন্সে অব মুসলিম’ চলচ্চিত্রের তিন অভিনেত্রী নির্মাতা বাসিলের বিরুদ্ধ একই ধরনের অভিযোগ করলেন।
ন্যাক্কারজনক চলচ্চিত্র নির্মাণের পর সিনডি লি গার্সিয়াকে হত্যার হুমকি দেয়া হচ্ছে -এমন কথা উল্লেখ করে আদালতে তার আইনজীবী গুগল ও ইউটিউব থেকে ওই অবমাননাকর চলচ্চিত্রের ভিডিও ক্লিপ সরিয়ে নেয়ার দাবি জানান। এ ভিডিও সম্প্রচারের পর থেকে গার্সিয়া তার নাতি-নাতনিদের সঙ্গে দেখা করতে পারছেন না।
এর আগে চলচ্চিত্রের আরেক অভিনেত্রী লিলি ডিওনে মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেল সিএনএন-কে বলেছেন, “তিনি যে চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন তার আসল নাম ছিল ‘ডেজার্ট ওয়ারিয়র’ বা ‘মরুর যোদ্ধা’।
লিলি ডিওনে বলেন, “আসলে পরিচালক বাসিলের একটা বিশেষ মিশন ছিল। তিনি একটি বিশেষ উপায়ে কিছু করতে চাইছিলেন। একমাত্র তিনিই জানতেন তিনি কি করবেন। আসলে তিনি আমাদের সবাইকে নিয়ে পুরোটা সময় খেলেছেন।”
লিলি জানান, পোস্ট প্রডাকশনের সময় তাকে এবং অন্য শিল্পীদের ডাকা হয়। এ সময় বিশেষ শব্দ ‘মুহাম্মাদ’ রেকর্ড করা হয়েছে যা আগে ছিল জর্জ। লিলি জানান, মূল স্ক্রিপ্টে মুহাম্মাদ নাম ছিল না।
ন্যাক্কারজনক এ চলচ্চিত্রের আরেক অভিনেত্রী আনা গুরজি জানিয়েছেন, নায়কের অনুমতি ছাড়া ছবির ডাবিং করা হয়েছে। এ সময় সংলাপের বাক্যগুলো আমূল পরিবর্তন করা হয়েছে এবং এক পর্যায়ে তা ইসলাম-বিরোধী রূপ নিয়েছে। এমনকি পরবর্তীতে চরিত্রগুলোর নাম বদল করা হয়েছে। তিনি জানান, প্রথম অভিনয় করার সময় যে চরিত্রের নাম ছিল জর্জ পরে তার নাম হয়ে গেছে মুহাম্মাদ।
মহানবী (স.)-কে নিয়ে অবমাননাকর চলচ্চিত্রটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ জারি করতে ওই ছবির অভিনেত্রী সিনডি লি গার্সিয়া আদালতের কাছে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু আদালত উস্কানিমূলক ও ন্যাক্কারজনক ওই ছবির পক্ষেই রায় দিয়েছে।
সিনেমাটির অভিনেত্রী গার্সিয়া তার মামলায় চলচ্চিত্রটির নির্মাতা নাকুলা বাসিলে নাকুলার বিরুদ্ধেও প্রতারণা ও অপবাদের অভিযোগ এনেছেন। সে বিষয়েও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি আদালত।
সিনডি লি জানান, “পরিচালক বাসিলে সিনেমা তৈরির
আগে তাকে জানিয়েছিলেন যে, এটি হবে প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন মিশরের নাগরিকদের দুঃসাহসিক অভিযান নিয়ে একটি চলচ্চিত্র।”
এ নিয়ে ‘ইনোসন্সে অব মুসলিম’ চলচ্চিত্রের তিন অভিনেত্রী নির্মাতা বাসিলের বিরুদ্ধ একই ধরনের অভিযোগ করলেন।
ন্যাক্কারজনক চলচ্চিত্র নির্মাণের পর সিনডি লি গার্সিয়াকে হত্যার হুমকি দেয়া হচ্ছে -এমন কথা উল্লেখ করে আদালতে তার আইনজীবী গুগল ও ইউটিউব থেকে ওই অবমাননাকর চলচ্চিত্রের ভিডিও ক্লিপ সরিয়ে নেয়ার দাবি জানান। এ ভিডিও সম্প্রচারের পর থেকে গার্সিয়া তার নাতি-নাতনিদের সঙ্গে দেখা করতে পারছেন না।
এর আগে চলচ্চিত্রের আরেক অভিনেত্রী লিলি ডিওনে মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেল সিএনএন-কে বলেছেন, “তিনি যে চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন তার আসল নাম ছিল ‘ডেজার্ট ওয়ারিয়র’ বা ‘মরুর যোদ্ধা’।
লিলি ডিওনে বলেন, “আসলে পরিচালক বাসিলের একটা বিশেষ মিশন ছিল। তিনি একটি বিশেষ উপায়ে কিছু করতে চাইছিলেন। একমাত্র তিনিই জানতেন তিনি কি করবেন। আসলে তিনি আমাদের সবাইকে নিয়ে পুরোটা সময় খেলেছেন।”
লিলি জানান, পোস্ট প্রডাকশনের সময় তাকে এবং অন্য শিল্পীদের ডাকা হয়। এ সময় বিশেষ শব্দ ‘মুহাম্মাদ’ রেকর্ড করা হয়েছে যা আগে ছিল জর্জ। লিলি জানান, মূল স্ক্রিপ্টে মুহাম্মাদ নাম ছিল না।
ন্যাক্কারজনক এ চলচ্চিত্রের আরেক অভিনেত্রী আনা গুরজি জানিয়েছেন, নায়কের অনুমতি ছাড়া ছবির ডাবিং করা হয়েছে। এ সময় সংলাপের বাক্যগুলো আমূল পরিবর্তন করা হয়েছে এবং এক পর্যায়ে তা ইসলাম-বিরোধী রূপ নিয়েছে। এমনকি পরবর্তীতে চরিত্রগুলোর নাম বদল করা হয়েছে। তিনি জানান, প্রথম অভিনয় করার সময় যে চরিত্রের নাম ছিল জর্জ পরে তার নাম হয়ে গেছে মুহাম্মাদ।