ইন্টারনেট বিল কমাতে আন্দোলনে নামছেন মুস্তাফা জব্বার
ইন্টারনেটের বিল কমানোর দাবিতে আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ
কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সভাপতি প্রযুক্তিবিদ মুস্তাফা জব্বার। ইন্টারনেট
সেবা পাওয়া একজন নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে সংবিধানে স্বীকৃতিও চান
তিনি।
তিনি বলেন, ‘এক এমবিপিএস (মেগাবিট প্রতি সেকেন্ড) গতির ব্যান্ডউইথের
সংযোগের জন্য প্রতি মাসে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৫০০ টাকার বেশি হতে পারে না। ইন্টারনেটের চার্জ নির্ধারণের সময় ডাটার পরিমাণ কোনো শর্ত হতে পারে না। সরকার ব্যান্ডউইথের হিসাবেই ইন্টারনেট বিক্রি করছে, ইন্টারনেট সেবাদানকারী (আইএসপি) প্রতিষ্ঠানগুলো সেই হিসাবেই ক্রয় করে।’
শিগগিরই দাবির বিষয়গুলো জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান মুস্তাফা জব্বার।
আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘১৯৯৬ সালে শুল্ক ও ভ্যাটমুক্ত কম্পিউটার যন্ত্রপাতি আমদানির আন্দোলন করেছিলাম, জয়ী হয়েছি। এবার ইন্টারনেটের বিল কমানোর দাবিতে আন্দোলন করবো। তবে আমি মনে করি না, এর জন্য রাস্তায় নেমে গাড়ি ভাঙচুর করতে হবে। সরকারের নীতি নির্ধারকদের বিষয়টি বোঝানো দরকার।’
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির নেতৃত্বে আন্দোলন হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সারা দেশে মানুষের মধ্যে সচেতনতা প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই প্রায় ১০টি সংগঠন আন্দোলনে সম্পৃক্ত হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এই সপ্তাহে ছুটি ও রাজনৈতিক অস্থিরতা রয়েছে। সামনের সপ্তাহে সবাইকে নিয়ে বড় একটি প্লাটফর্ম তৈরি করা হবে।’
সম্প্রতি ফেসবুকে ইন্টারনেট বিল কমানোর আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিলে ব্যাপক সাড়া পান মুস্তাফা জব্বার। ফেসবুকে তিনি ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে ২০১৪ সালের মধ্যে প্রতি বাড়ি থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় আনা, শিক্ষার্থীদের জন্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা, প্রত্যেক পৌর এলাকায় কমপক্ষে একটি ওয়াইফাই জোন তৈরি করা অন্যতম।
তিনি বলেন, ‘এক এমবিপিএস (মেগাবিট প্রতি সেকেন্ড) গতির ব্যান্ডউইথের
সংযোগের জন্য প্রতি মাসে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৫০০ টাকার বেশি হতে পারে না। ইন্টারনেটের চার্জ নির্ধারণের সময় ডাটার পরিমাণ কোনো শর্ত হতে পারে না। সরকার ব্যান্ডউইথের হিসাবেই ইন্টারনেট বিক্রি করছে, ইন্টারনেট সেবাদানকারী (আইএসপি) প্রতিষ্ঠানগুলো সেই হিসাবেই ক্রয় করে।’
শিগগিরই দাবির বিষয়গুলো জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান মুস্তাফা জব্বার।
আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘১৯৯৬ সালে শুল্ক ও ভ্যাটমুক্ত কম্পিউটার যন্ত্রপাতি আমদানির আন্দোলন করেছিলাম, জয়ী হয়েছি। এবার ইন্টারনেটের বিল কমানোর দাবিতে আন্দোলন করবো। তবে আমি মনে করি না, এর জন্য রাস্তায় নেমে গাড়ি ভাঙচুর করতে হবে। সরকারের নীতি নির্ধারকদের বিষয়টি বোঝানো দরকার।’
বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির নেতৃত্বে আন্দোলন হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সারা দেশে মানুষের মধ্যে সচেতনতা প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই প্রায় ১০টি সংগঠন আন্দোলনে সম্পৃক্ত হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এই সপ্তাহে ছুটি ও রাজনৈতিক অস্থিরতা রয়েছে। সামনের সপ্তাহে সবাইকে নিয়ে বড় একটি প্লাটফর্ম তৈরি করা হবে।’
সম্প্রতি ফেসবুকে ইন্টারনেট বিল কমানোর আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিলে ব্যাপক সাড়া পান মুস্তাফা জব্বার। ফেসবুকে তিনি ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে ২০১৪ সালের মধ্যে প্রতি বাড়ি থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় আনা, শিক্ষার্থীদের জন্য সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা, প্রত্যেক পৌর এলাকায় কমপক্ষে একটি ওয়াইফাই জোন তৈরি করা অন্যতম।