মিডিয়ার ভূমিকা নিয়ে মানবজমিনের প্রতিবেদন - ঘুম ভেঙেছে মিডিয়ার
মিডিয়ার ভূমিকা নিয়ে মানবজমিনের প্রতিবেদন-মতামতসহ তুলেধরা হলঃ
ঘুম ভেঙেছে মিডিয়ার। তারা এখন বলছে, অনেক হয়েছে। আর নয়। আলোচনায় বসুন রাজনীতিকরা। এতদিন এই মিডিয়া উস্কে দিয়েছে সবকিছু। ঘটনার এক পিঠ দেখেছে। অন্য পিঠে কি আছে
তা একবারও তলিয়ে দেখার চেষ্টা করেনি। অভিযোগ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর চেষ্টাতেও রসদ দিতে চেয়েছিল কতিপয় মিডিয়া। দু’সপ্তাহ আগে কলকাতার আশপাশে দাঙ্গা হয়েছিল। একজন পেশ ইমাম খুনের ঘটনার পর। বিবিসি এ খবর দিয়েছিল। আগ্রহবশত অনলাইনে পরদিন খবরটি কলকাতার পত্রপত্রিকায় খুঁজলাম। একটি হরফও পেলাম না। অথচ ঢাকার মূলধারার গণমাধ্যম যেসব খবর প্রচার করেছে তাতে আতঙ্কিত না হয়ে পারা যায় না। রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য এসব মিডিয়া একপেশে খবর ছেপেছে। যাতে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভিন্ন বার্তা গেছে আধুনিক দুনিয়ায়। বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িক নয়। তারা রাজনীতি নিয়ে লড়াই করতে পারে। বেছে নিতে পারে হিংসার পথ। কিন্তু কখনও সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দেয়নি। বরং জান দিয়ে রুখে দিয়েছে। এখনও তা করবে। জামায়াতে ইসলামী পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে বলেছে তারা মন্দির কিংবা হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িতে আগুন দেয়ার সঙ্গে জড়িত নয়। বিরোধী নেত্রী বেগম জিয়াও বিবৃতি দিয়ে নিন্দা করেছেন। তদন্ত দাবি করেছেন। সরকার এ নিয়ে রাজনীতি করছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি আরেক ধাপ এগিয়ে। তিনি বর্তমান অবস্থাকে ১৯৭১ সালের সঙ্গে তুলনা করছেন। বাস্তব অবস্থা কি তাই! দেশের বেশিরভাগ না হলেও অর্ধেক মানুষ কি এই জঘন্য খেলায় মাততে পারে! রাজনৈতিক বিরোধিতার মানে কি স্বাধীনতার বিরোধিতা। দেশে দেশে এমন ঘটনা ঘটছে। কিন্তু সেসব দেশের শাসকদেরকে বলতে শোনা যায় না এরা রুয়ান্ডা, সিরিয়া, মিশর কিংবা তিউনিসিয়ার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরোধী। এখন রাজনীতির সময় নয়। সংখ্যালঘুদেরকে যে কোন হিংস্র হামলা থেকে বাঁচাতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে কারা এই হামলা করছে। পরিস্থিতি ঘোলাটে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এখন মিডিয়াকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আসল সত্যটা প্রচার বা লিখতে হবে। একটি ইংরেজি দৈনিকের সম্পাদকীয় দেখে কিছুটা আশ্বস্ত হলাম। এতে বলা হয়েছে জরুরি ভিত্তিতে সংলাপে বসতে হবে। বলেছে, সমস্যাটি রাজনৈতিক। তাই শক্তি প্রয়োগ না করে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে। আরেকটি প্রভাবশালী বাংলা দৈনিকের সম্পাদকীয়তেও একই ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। বলা হয়েছে, মনে রাখতে হবে সমস্যাটি নিছক আইনশৃঙ্খলাজনিত নয়। রাজনৈতিক সমস্যা সবাইকে সঙ্গে নিয়েই সামাল দিতে হবে। ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে এ ধরনের খবর প্রচারে বেশি সতর্ক থাকা জরুরি। কারণ, এখন একটি খবর আমাদের সব অর্জন ওলট-পালট করে দিতে পারে। বিপন্ন হতে পারে গণতন্ত্র। ঝুঁকিতে পড়তে পারে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সর্বদলীয় বৈঠকের যে খবরা-খবর এসেছে তা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। তাতে মনে হয় নোংরা প্রচারণার মধ্যে বিবেক হারিয়ে যায়নি। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সাংবাদিকরা দলীয়ভাবে বিভক্ত হওয়ার কারণে আমরা একবাক্যে বলতে পারছি না, রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ। একটি অভিন্ন সম্পাদকীয় লেখার কোন উদ্যোগও নেয়া যাচ্ছে না। সম্পাদকদের কোন ফোরাম নেই। সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক হিংসা হানাহানির জের ধরে ভেঙে গিয়েছে সেই ঐক্য। সরকার অনেক কিছুই বুঝতে পারে না অন্ধ দলবাজি আর মোসাহেবির কারণে। তাই বলে সাংবাদিকরা কেন বুঝতে পারবেন না বাংলাদেশ এখন কোন পথে হাঁটতে শুরু করেছে। মানুষইবা কি ভাবছে। নির্বাচিত সরকার বাদ দিয়ে যখন ‘গণজমায়েত’কে বিকল্প সরকার ভাবা শুরু হলো তখন থেকেই পরিস্থিতি অন্যদিকে মোড় নিয়েছে। মিডিয়া যদি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায় তাহলে গণতন্ত্রের ভবিষ্যত যে অনিশ্চিত এটা বোধ করি কাউকে বলতে হবে না। তাই সময় এসেছে সাদাকে সাদা বলার।
অমিত রহমান, অতিথি প্রতিবেদক
ঘুম ভেঙেছে মিডিয়ার। তারা এখন বলছে, অনেক হয়েছে। আর নয়। আলোচনায় বসুন রাজনীতিকরা। এতদিন এই মিডিয়া উস্কে দিয়েছে সবকিছু। ঘটনার এক পিঠ দেখেছে। অন্য পিঠে কি আছে
তা একবারও তলিয়ে দেখার চেষ্টা করেনি। অভিযোগ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর চেষ্টাতেও রসদ দিতে চেয়েছিল কতিপয় মিডিয়া। দু’সপ্তাহ আগে কলকাতার আশপাশে দাঙ্গা হয়েছিল। একজন পেশ ইমাম খুনের ঘটনার পর। বিবিসি এ খবর দিয়েছিল। আগ্রহবশত অনলাইনে পরদিন খবরটি কলকাতার পত্রপত্রিকায় খুঁজলাম। একটি হরফও পেলাম না। অথচ ঢাকার মূলধারার গণমাধ্যম যেসব খবর প্রচার করেছে তাতে আতঙ্কিত না হয়ে পারা যায় না। রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য এসব মিডিয়া একপেশে খবর ছেপেছে। যাতে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভিন্ন বার্তা গেছে আধুনিক দুনিয়ায়। বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িক নয়। তারা রাজনীতি নিয়ে লড়াই করতে পারে। বেছে নিতে পারে হিংসার পথ। কিন্তু কখনও সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দেয়নি। বরং জান দিয়ে রুখে দিয়েছে। এখনও তা করবে। জামায়াতে ইসলামী পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে বলেছে তারা মন্দির কিংবা হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িতে আগুন দেয়ার সঙ্গে জড়িত নয়। বিরোধী নেত্রী বেগম জিয়াও বিবৃতি দিয়ে নিন্দা করেছেন। তদন্ত দাবি করেছেন। সরকার এ নিয়ে রাজনীতি করছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি আরেক ধাপ এগিয়ে। তিনি বর্তমান অবস্থাকে ১৯৭১ সালের সঙ্গে তুলনা করছেন। বাস্তব অবস্থা কি তাই! দেশের বেশিরভাগ না হলেও অর্ধেক মানুষ কি এই জঘন্য খেলায় মাততে পারে! রাজনৈতিক বিরোধিতার মানে কি স্বাধীনতার বিরোধিতা। দেশে দেশে এমন ঘটনা ঘটছে। কিন্তু সেসব দেশের শাসকদেরকে বলতে শোনা যায় না এরা রুয়ান্ডা, সিরিয়া, মিশর কিংবা তিউনিসিয়ার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরোধী। এখন রাজনীতির সময় নয়। সংখ্যালঘুদেরকে যে কোন হিংস্র হামলা থেকে বাঁচাতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে কারা এই হামলা করছে। পরিস্থিতি ঘোলাটে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এখন মিডিয়াকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আসল সত্যটা প্রচার বা লিখতে হবে। একটি ইংরেজি দৈনিকের সম্পাদকীয় দেখে কিছুটা আশ্বস্ত হলাম। এতে বলা হয়েছে জরুরি ভিত্তিতে সংলাপে বসতে হবে। বলেছে, সমস্যাটি রাজনৈতিক। তাই শক্তি প্রয়োগ না করে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে। আরেকটি প্রভাবশালী বাংলা দৈনিকের সম্পাদকীয়তেও একই ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। বলা হয়েছে, মনে রাখতে হবে সমস্যাটি নিছক আইনশৃঙ্খলাজনিত নয়। রাজনৈতিক সমস্যা সবাইকে সঙ্গে নিয়েই সামাল দিতে হবে। ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে এ ধরনের খবর প্রচারে বেশি সতর্ক থাকা জরুরি। কারণ, এখন একটি খবর আমাদের সব অর্জন ওলট-পালট করে দিতে পারে। বিপন্ন হতে পারে গণতন্ত্র। ঝুঁকিতে পড়তে পারে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সর্বদলীয় বৈঠকের যে খবরা-খবর এসেছে তা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। তাতে মনে হয় নোংরা প্রচারণার মধ্যে বিবেক হারিয়ে যায়নি। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সাংবাদিকরা দলীয়ভাবে বিভক্ত হওয়ার কারণে আমরা একবাক্যে বলতে পারছি না, রুখে দাঁড়াও বাংলাদেশ। একটি অভিন্ন সম্পাদকীয় লেখার কোন উদ্যোগও নেয়া যাচ্ছে না। সম্পাদকদের কোন ফোরাম নেই। সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক হিংসা হানাহানির জের ধরে ভেঙে গিয়েছে সেই ঐক্য। সরকার অনেক কিছুই বুঝতে পারে না অন্ধ দলবাজি আর মোসাহেবির কারণে। তাই বলে সাংবাদিকরা কেন বুঝতে পারবেন না বাংলাদেশ এখন কোন পথে হাঁটতে শুরু করেছে। মানুষইবা কি ভাবছে। নির্বাচিত সরকার বাদ দিয়ে যখন ‘গণজমায়েত’কে বিকল্প সরকার ভাবা শুরু হলো তখন থেকেই পরিস্থিতি অন্যদিকে মোড় নিয়েছে। মিডিয়া যদি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায় তাহলে গণতন্ত্রের ভবিষ্যত যে অনিশ্চিত এটা বোধ করি কাউকে বলতে হবে না। তাই সময় এসেছে সাদাকে সাদা বলার।
অমিত রহমান, অতিথি প্রতিবেদক
পাঠকের মতামত
**পাঠকের মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত মতামত। পাঠকের মন্তব্যের জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
২০১৩-০৩-০৫
"মানবজমিন কারো তাবেদারি করেনা" এই নিউজ টা পড়ে তাই পরোমান হলো। Thanks
ManabZamin, Thanks অমিত রহমান । Thanks প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
।
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
ধন্যবাদ মতি ভাই আমি প্রতিদিন ৫-৪ টা পত্রিকা পড়ি কিন্তু সবার মাঝে ভিন্ন
দেখি মানবজমিন আর আমার দেশ আর বাকি সব পত্রিকা দালালী করে তাদের প্রকাশিত
খবরের কোন সত্যতা পাই না। আপনার প্রকাশিত সংবাদের মাঝে সত্যতা খুজে পাই তাই
অনলাইনে প্রতি ১০-১৫ মিনিট পর পর মানবজমিনের সর্বশেষ প্রকাশিত সংবাদ না
পড়লে ভালো লাগে না। আপনি সঠিক কথাই বলছেন আমাদের দেশের আজকের এ পরিস্থিতির
জন্য সংবাদ মাধ্রম গুলোই বেশির ভাগ দায়ী। তাই মনে হলো আপনাদের স্লোগান
ঠিক্মই ছিল "মানবজমিন কারো তাবেদারি করেনা" এই নিউজ টা পড়ে তাই পরোমান
হলো। Thanks ManabZamin, Thanks অমিত রহমান । Thanks প্রধান সম্পাদক মতিউর
রহমান চৌধুরী ।
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
Moti Bhai, apnake onekkk dhonnobad jonab Amit Rahman er ottanto mulloban
artcle ta khobor korar jonno. ei somoyer shob cheye gurruttopurno ebong
mulloban article eitai. amar last comment e likhesilam jeishob media
jonotar jomayet ke bikolpo sorkar baniyece ebong ritimoto uskani diye
deshe bisrinkholar sristi korece.... ami shokol shantipriyo vai/bonder
ke onurodh korbo oi shob media ke chinnito kore "Boycott" korun. Moti
bhai, apni Amit Rahman vai er moto arro lekhokder ke khuje likhar shujog
din.
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
একই বাড়িতে বিভিন্ন জন বিভিন্ন দল করে। আবার, প্রতিবেশী অন্য ধর্মের হতে
পারে। এখন যদি পরস্পরের ঘরে বা বাড়িতে আগুন দেয়া শুরু করে তাহলে আগুন
দেয়া ব্যক্তির নিজের ঘর কি বাঁচবে? তাহলে কি সেটা আত্মঘাতি ঘটনা হবেনা?
যারা আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ঘৃণা করতে উস্কে দিচ্ছে তারা আদৌ আমাদের ঘরের
সুখ-শান্তি চায় কিনা সেটা ভেবে দেখার সময় এসেছে। ধরো, মারো, কাটো, জবাই
করো, বয়কট করো, আগুন দাও- এসব করতে কারা আমাদের লেলিয়ে দিচ্ছে, তাদের
থেকে সাবধান হতে হবে। আর, অমিত রহমান নামের মিডিয়া ব্যক্তিত্বকে
সময়োপযোগী কলামের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ দিচ্ছি। এমন কলাম অব্যাহত থাকুক।
বিবেকে নাড়া দেবেই।
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
ভিডিও পুটেজ চীনইজ গুলি করতেছে অই রিপোটের বলতেচে কাদানে গ্যাস তারপর ?
বাংলাদেশের মিডিয়া গুলা বাংলা দেশ কে কোন দিকে ঠেলে দিচ্ছে ? জনগনের জন্য
সরকার না সরকারের জন্য জনগন বুজিনা |মানব জমিন ১ টা সময় উপ যোগী পতিবেদন
এর জন্য দন্যবাদ
মঙ্গলবার, ০৫ মার্চ ২০১৩ ০৩:১১
ধন্যবাদ, বাংলাদশেকে বাচানোর জন্য একটা লখো পেলাম।
এগেয়ে যান। বাংলাদেশ আপনার সাথে।
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
At first I want to thanks Mr. Rahman & M Rahman for writing the
truth. Most of our media is not explore the truth and they are taking
side of political parties. So public not come to know the reality. when
we choice our news paper we are really in doubt that we select the
correct one. Now a days most of news paper is there personal media. We
have to come out from this.
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
very nice to this kind of article.It s time to rethink about the
independence of Bangladesh. we are afraid of being prey of foreign
politics who are try to recapture our country.we should thin in cool
head and impartial way. god sake us and our country. Be honest and try
to build the nation a successful. shunil
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
অমিত রহমান আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময়োচিত লেখাটির জন্য। বলতে গেলে বেশির
ভাগ মেডিয়াই খবর গুলোকে কনভার্ট করে ফেলছে। দালালের মতো নিউজ করছে এবং কথা
বলছে। বিয়ষটা যে আসলে রাজনৈতিক তা তারা বলতে বা শুনতে রাজি না। জোর করে
নিজেদের মতো করে কোন কিছুই সফল হবেনা। এটা ঠিক না বরং দেশের ভবিষ্যতের জন্য
ও বিপজ্জনক। এত হত্যা কারো জন্য মঙ্গলজনক ন্য। তাই নিঃসন্দেহে বিরোধী
পক্ষদের সাথে আলোচনাই একমাত্র সমাধানের উপায় হতে পারে... সবাইকে ধন্যবাদ
২০১৩-০৩-০৫
great features. last several days we just observed how most of
the media deliver the one sided news. All they tried to blame one
of the political party for all clashes, all deaths but 100 people are
died there were not concerned even a little. it seems that they
have no heart and humanity, no eyes. They claimed themselves
humanitarian but actually their characteristics proved as just
politicised and polarized. Many thanks to Manabzamin for showing
courage to at least indicate this.
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
মঙ্গলবার, ০৫ মার্চ ২০১৩ ০৩:৪৬
Thanks mzamin
২০১৩-০৩-০৫
I am really impressed about our thinking. Some of our media are running
with emotion. The are not realized that what is going to happened in our
fate. Some times they are published, transmitted twisted report which
are harmful for our national interested. This the time not playing
divide & role. This is the time play unitedly to combat our national
crises like unemployment, economic recession, corruption & so on.
We should have to think like nelson Mendelas philosophy. please write
like this. We are with u.
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
পুলিশ ধরে এনে নিরস্র শিবিরের ছেলেকে গুলি করে মারছে। ভিডিও থাকা সত্বেও
কিছু কিছু মিডিয়া এসব মানবাধিকারের চরম লঙ্গন এসব সংবাদকে হাইলাইট না করে
বরং যেহেতু শিবির মারা গেছে তাই উদাসীনতার ভাব দেখিয়েছে। মিডিয়ার এ ধরনের
একচোখা নীতির কারণেই অনেক লোক নিহত হয়েছে।
মিডিয়া যদি এসব হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম থেকে সোচ্চার হত তাহলে
সম্প্রতি মাওলানা সাঈদির রায়কে কেন্দ্র করে এত লোক নিহত হত না । আর এত
ক্ষোভের সৃষ্টি হত না।
Thanks a lot for this article
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
মঙ্গলবার, ০৫ মার্চ ২০১৩ ০৩:২৬
Amadar uchit shommluto vabay A dash k a shonkotar hat thakay bachano.
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
২০১৩-০৩-০৫
ae karone ami Prothom Aluuuuuuuu pora bondho kore manobjomin dhoresi.
Thank you Manobjomin for being honest and neutral.
মঙ্গলবার, ০৫ মার্চ ২০১৩ ০৩:৪২
Well done Manab Zamin,go ahead.