ধুনটে স্কুল থেকে ডেকে নিয়ে ছাত্রীকে ধর্ষণ : সহযোগি গ্রেফতার
বগুড়ার ধুনট উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের একটি স্কুলের ভেতর থেকে ডেকে নিয়ে ৭ম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ ঘটনায় ধর্ষককে সহযোগিতা করার অভিযোগে রিপন আলী (১৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক যুবক উপজেলার পাঁচথুপি গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও পাঁচথুপি নছরতপুর কারিগরি স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, স্থানীয় রুদ্রবাড়িয়া গ্রামের ফরিদ মণ্ডলের ছেলে সৈকত ওই ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে প্রায়ই উত্যক্ত করতো। প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় সে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে প্রতিশোধের নেশায়।
এরই এক পর্যায়ে এদিন আনুমানিক দুপুর দেড়টার দিকে বিদ্যালয়ে টিফিন চলাকালে সৈকত তার সহযোগী রিপন আলীকে সঙ্গে নিয়ে সুকৌশলে ছাত্রীকে স্কুলের পাশের একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সে সময় বাড়িতে কারও উপস্থিতি না থাকায় সৈকত ছাত্রীকে ধর্ষণ করে। এরপর ছাত্রীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে সৈকত পালিয়ে গেলেও সহযোগী রিপন আলীকে আটক করেন স্থানীয়রা। পরবর্তী সময়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রিপনকে থানায় নিয়ে যায়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, “বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল না থাকায় টিফিনের সময় ছাত্রছাত্রীরা কে কোথায় যায় তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তবে তিনি এ ঘটনায় দোষীদের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী ধুনট থানার উপ-পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন জানান, ধর্ষকের সহযোগীকে আটক করা হয়েছে। মামলা দায়েরের পর ধর্ষককে গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, স্থানীয় রুদ্রবাড়িয়া গ্রামের ফরিদ মণ্ডলের ছেলে সৈকত ওই ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে প্রায়ই উত্যক্ত করতো। প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় সে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে প্রতিশোধের নেশায়।
এরই এক পর্যায়ে এদিন আনুমানিক দুপুর দেড়টার দিকে বিদ্যালয়ে টিফিন চলাকালে সৈকত তার সহযোগী রিপন আলীকে সঙ্গে নিয়ে সুকৌশলে ছাত্রীকে স্কুলের পাশের একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সে সময় বাড়িতে কারও উপস্থিতি না থাকায় সৈকত ছাত্রীকে ধর্ষণ করে। এরপর ছাত্রীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে সৈকত পালিয়ে গেলেও সহযোগী রিপন আলীকে আটক করেন স্থানীয়রা। পরবর্তী সময়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রিপনকে থানায় নিয়ে যায়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, “বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল না থাকায় টিফিনের সময় ছাত্রছাত্রীরা কে কোথায় যায় তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তবে তিনি এ ঘটনায় দোষীদের দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী ধুনট থানার উপ-পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন জানান, ধর্ষকের সহযোগীকে আটক করা হয়েছে। মামলা দায়েরের পর ধর্ষককে গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।