৮৪টি পর্নোসাইট বন্ধ করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে পুলিশ
বাংলাদেশে ৮৪টি পর্নো ওয়েবসাইট বন্ধ করতে রোববার স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। এই ওয়েবসাইটগুলোর মাধ্যমে
নানান ধরনের সাইবার ক্রাইম করছে একাধিক সংঘবদ্ধচক্র। পুলিশ
হেডকোয়ার্টার্সের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে ৮৪টি পর্নোসাইট কেড়ে নিচ্ছে
ঘরের সুখ, পরিবারের শাস্তি। পর্নোসাইটগুলো দেশের আইনশৃঙ্খলা ও সামাজিক
নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের
ছাত্রী থেকে শুরু করে গৃহবধূ, টিনএজ এমনকি প্রবীণ ভদ্র মহিলারাও এই বিকৃত
অপরাধের শিকার হচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে পর্নোসাইটের শিকার হয়েছেন দেশের
গ্লামার জগতের নামী-দামী তারকারাও।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স সূত্র জানায়, বাংলাদেশে পর্নো সাইটের ভয়াবহ বিস্তার এবং এর নেতিবাচক দিক নিয়ে সম্প্রতি দৈনিক আমাদের সময়সহ দুটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। ওই রিপোর্ট দেখে মহাপুলিশ পরিদর্শক নূর মোহাম্মদ এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার জন্য পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এআইজি (মিডিয়া) নজরুল ইসলামকে দায়িত্ব দেন। তিনিই মূলত ব্যাপক অনুসন্ধান চালিয়ে প্রাথমিকভাবে
৮৪টি পর্নো ওয়েবসাইট চিহ্নিত করে তা অবিলম্বে বাংলাদেশে বন্ধের প্রস্তাব করেন। এআইজি মিডিয়া নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অনুসন্ধান এখনো অব্যাহত রয়েছে।’
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স অনুসন্ধান করে দেখেছে, লুকানো ক্যামেরায় তোলা অথবা অন্য কৌশলে পরিচিত-অপরিচিত মেয়েদের ছবি আর ফোন নম্বর সংগ্রহ করে তা পর্নোসাইটে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরিচিত বয়ফ্রেন্ডদের মাধ্যমেই এই রুচিহীন, বিকৃত কাজটি ঘটছে। এক্ষেত্রে তাদেরকে নানা ছলনায় প্রতারণা করা হচ্ছে। এই প্রতারিতরা পর্নোসাইটের শিকার হয়ে হারাচ্ছেন প্রিয় বন্ধুকে। অনেক মেয়ের বিয়ে ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙছে অনেকের সাজানো সংসার।
একটি নগ্ন ছবির সঙ্গে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র নায়িকা, মডেল গার্ল, সঙ্গীত শিল্পী এবং টেলিভিশন উপস্থাপিকাদের ছবি সুপার ইম্পোজ করে পর্নো সাইটে ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। কারো ছবির সঙ্গে মুঠোফোনের নম্বরও দেয়া হচ্ছে। ঘটনার শিকার তরুণী ও গৃহবধূদের অনেকেই এখন মানষিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। মনোবল বাড়াতে তারা ছুটছেন মনোরোগ চিকিৎসকের কাছে।
বিটিআরসির একজন কর্মকর্তা জানান, তারা পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের চিঠি হাতে পেলেই ওয়েবসাইটগুলো বাংলাদেশে বন্ধ করার পদক্ষেপ নেবেন।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স সূত্র জানায়, বাংলাদেশে পর্নো সাইটের ভয়াবহ বিস্তার এবং এর নেতিবাচক দিক নিয়ে সম্প্রতি দৈনিক আমাদের সময়সহ দুটি জাতীয় দৈনিকে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। ওই রিপোর্ট দেখে মহাপুলিশ পরিদর্শক নূর মোহাম্মদ এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার জন্য পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এআইজি (মিডিয়া) নজরুল ইসলামকে দায়িত্ব দেন। তিনিই মূলত ব্যাপক অনুসন্ধান চালিয়ে প্রাথমিকভাবে
৮৪টি পর্নো ওয়েবসাইট চিহ্নিত করে তা অবিলম্বে বাংলাদেশে বন্ধের প্রস্তাব করেন। এআইজি মিডিয়া নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অনুসন্ধান এখনো অব্যাহত রয়েছে।’
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স অনুসন্ধান করে দেখেছে, লুকানো ক্যামেরায় তোলা অথবা অন্য কৌশলে পরিচিত-অপরিচিত মেয়েদের ছবি আর ফোন নম্বর সংগ্রহ করে তা পর্নোসাইটে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরিচিত বয়ফ্রেন্ডদের মাধ্যমেই এই রুচিহীন, বিকৃত কাজটি ঘটছে। এক্ষেত্রে তাদেরকে নানা ছলনায় প্রতারণা করা হচ্ছে। এই প্রতারিতরা পর্নোসাইটের শিকার হয়ে হারাচ্ছেন প্রিয় বন্ধুকে। অনেক মেয়ের বিয়ে ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙছে অনেকের সাজানো সংসার।
একটি নগ্ন ছবির সঙ্গে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র নায়িকা, মডেল গার্ল, সঙ্গীত শিল্পী এবং টেলিভিশন উপস্থাপিকাদের ছবি সুপার ইম্পোজ করে পর্নো সাইটে ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। কারো ছবির সঙ্গে মুঠোফোনের নম্বরও দেয়া হচ্ছে। ঘটনার শিকার তরুণী ও গৃহবধূদের অনেকেই এখন মানষিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। মনোবল বাড়াতে তারা ছুটছেন মনোরোগ চিকিৎসকের কাছে।
বিটিআরসির একজন কর্মকর্তা জানান, তারা পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের চিঠি হাতে পেলেই ওয়েবসাইটগুলো বাংলাদেশে বন্ধ করার পদক্ষেপ নেবেন।