নিলামে ব্রাজিলিয়ান ছাত্রীর সতীত্ব বিক্রি 7 লাখ 80 হাজার ডলারে (ছবি সহ)
কতো কিছুই যে আশ্চর্য হবার মতো ঘটনা ঘটছে চারপাশে।সম্প্রতি ডেইলি
মেইলের এমনি একটি খবরে হৈ চৈ পরে যায় ।এবার নিজের সতীত্ব বিক্রির ঘোষণা
দিয়ে বিশ্বজুড়ে নানামুখি সমালোচনায় পড়েছেন ব্রাজিলের তরুণী কাতারিনা
মিগলিওরিনি (২০)।তবে তার ভাষ্য মতে সেটা ভালো কাজের জন্যই
। সতীত্ব বিক্রির
টাকা দিয়ে অসহায় গরীবদের জন্য তৈরি হবে ঘরবাড়ি এমনি ইচ্ছা কাতারিনার
।তার আহ্বানে সাড়াও মিলেছে প্রচুর।
অনেক দরদাম শেষে নাতসু নামের এক জাপানি তরুণ সাত লাখ ৮০ হাজার ডলারে কিনে নেয় তাঁর সতীত্ব।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় সান্তা কাতারিনা প্রদেশের অধিবাসী এই কাতারিনা মিগলিওরিনি। তিনি তাঁর উদ্দেশ্য সাধনে ইন্টারনেটে নিলাম আহ্বান করেন। গতকাল সকালে দর কষাকষি শেষে নাতসু নামের জাপানি এক তরুণ কাতারিনার সঙ্গে ডেটিংয়ের জন্য ওই অর্থ দিতে রাজি হন। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী জ্যাক মিলার ও জ্যাক রাইট এবং ভারতীয় প্রতিদ্বন্দ্বী রুদ্র চ্যাটার্জিকে পেছনে ফেলেন নাতসু।
ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় সান্তা কাতারিনা প্রদেশের অধিবাসী এই কাতারিনা মিগলিওরিনি। তিনি তাঁর উদ্দেশ্য সাধনে ইন্টারনেটে নিলাম আহ্বান করেন। গতকাল সকালে দর কষাকষি শেষে নাতসু নামের জাপানি এক তরুণ কাতারিনার সঙ্গে ডেটিংয়ের জন্য ওই অর্থ দিতে রাজি হন। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী জ্যাক মিলার ও জ্যাক রাইট এবং ভারতীয় প্রতিদ্বন্দ্বী রুদ্র চ্যাটার্জিকে পেছনে ফেলেন নাতসু।
এই ঘটনায় কেউ কেউ কাতারিনাকে যৌনকর্মীদের চেয়েও বেশি
বলতে দ্বিধা করেননি। বিষয়টি নিয়ে আরও বিতর্ক তৈরি হয় কাতারিনার
স্বীকারোক্তিতে। ওই তরুণী বলেন, তাঁর এই পদক্ষেপ নিয়ে ‘ভার্জিনস
ওয়ান্টেড’ নামের প্রামাণ্যচিত্রও তৈরি হবে।
যে যাই বলুক সে সব মন্তব্য কে পাত্তা না দিয়ে নিলাম
প্রসঙ্গে কাতারিনা বলেন, নিলাম থেকে পাওয়া অর্থ তিনি দারিদ্র্যপীড়িতদের
বাড়ি নির্মাণে ব্যয় করবেন।
‘ডেইলি মেইল’-এর খবরে বলা হয়, দরিদ্রদের সাহায্যের জন্য হলেও কাতারিনার এই পন্থায় শোরগোল তৈরি হয় বিশ্বজুড়ে।
কাতারিনা বলেন, ‘আমি এটিকে (সতীত্ব বিক্রি) দেখছি ব্যবসা হিসেবে। আমার সুযোগ তৈরি হয়েছে ভ্রমণের। একটি চলচ্চিত্রে অংশ নেওয়ার এবং এর মাধ্যমে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার।’ তিনি বলেন, একবার ছবি তুললেই কাউকে আলোকচিত্রী বলা যায় না। একইভাবে একবার করা কোনো একটি কাজকেও পতিতাবৃত্তি বলা যাবে না।
‘ডেইলি মেইল’-এর খবরে বলা হয়, দরিদ্রদের সাহায্যের জন্য হলেও কাতারিনার এই পন্থায় শোরগোল তৈরি হয় বিশ্বজুড়ে।
কাতারিনা বলেন, ‘আমি এটিকে (সতীত্ব বিক্রি) দেখছি ব্যবসা হিসেবে। আমার সুযোগ তৈরি হয়েছে ভ্রমণের। একটি চলচ্চিত্রে অংশ নেওয়ার এবং এর মাধ্যমে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার।’ তিনি বলেন, একবার ছবি তুললেই কাউকে আলোকচিত্রী বলা যায় না। একইভাবে একবার করা কোনো একটি কাজকেও পতিতাবৃত্তি বলা যাবে না।