বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে আটকে রেখে পতিতা বৃত্তি
বুদ্ধি প্রতিবন্ধী কিশোরীকে (১৪) ২ বছর আটকে রেখে অনৈতিক ব্যবসা করার
অভিযোগে বেলাল (৩৫) ও বেলী বেগম (৫৫) নামের মা ও পুত্রকে গ্রেফতার করা
হয়েছে। এলাকাবাসী ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে- প্রায় ২ বছর আগে
সাঘাটার বোনারপাড়া দলদলিয়ার গুচ্ছগ্রামের এক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হঠাত্
নিখোঁজ হয়। এরপর
টিংকরপুর গ্রামের ফজলু মিয়া (৩৮) ফেরি করে ফল বিক্রি করতে এসে ওই কিশোরীকে বেলালের বাড়িতে দেখতে পায়। গত শনিবার সে কিশোরীর মাকে নিয়ে উপজেলা পরিষদে যায়। বিষয়টি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ ও ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ফকুকে জানায়। তাঁরা পুলিশ নিয়ে বেলালের বাড়িতে গিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার করে। কিশোরীকে আটকে রেখে অনৈতিক ব্যবসা করানোর অভিযোগে বেলাল (৩৫) ও তার মা বেলী বেগমকে পুলিশ আটক করে। এব্যাপারে গোবিন্দগঞ্জ থানায় ৩ জনকে আসামি করে একটি মামলা হয়েছে।উদ্ধার হওয়া কিশোরী জানায়- বেলাল ও তার মা তাকে প্রতিদিন ৭/৮ জন খরিদ্দারের মনোরঞ্জন করতে বাধ্য করতো। সে আপত্তি করলে শুরু হতো চরম নির্যাতন। তাকে ঠিকমতো খাবারও দেয়া হতো না। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, ওই বাড়ির মালিক মোয়াজ্জেম হোসেন। মোয়াজ্জেমের স্ত্রী বেলী বেগম ও ছেলে বেলাল বিভিন্ন জায়গা থেকে অল্পবয়সী মেয়েদের এনে দেহ ব্যবসা করায়। ২০০০ সালের এপ্রিল মাসে এই বাড়ি থেকে নির্যাতিতা এক কিশোরী পালিয়ে এসে লোকজনকে জানালে বিষয়টি প্রকাশ হয়ে যায় এবং এলাকাবাসী ওই বাড়িটি ভাংচুর করে। -hello-today
টিংকরপুর গ্রামের ফজলু মিয়া (৩৮) ফেরি করে ফল বিক্রি করতে এসে ওই কিশোরীকে বেলালের বাড়িতে দেখতে পায়। গত শনিবার সে কিশোরীর মাকে নিয়ে উপজেলা পরিষদে যায়। বিষয়টি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ ও ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ফকুকে জানায়। তাঁরা পুলিশ নিয়ে বেলালের বাড়িতে গিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার করে। কিশোরীকে আটকে রেখে অনৈতিক ব্যবসা করানোর অভিযোগে বেলাল (৩৫) ও তার মা বেলী বেগমকে পুলিশ আটক করে। এব্যাপারে গোবিন্দগঞ্জ থানায় ৩ জনকে আসামি করে একটি মামলা হয়েছে।উদ্ধার হওয়া কিশোরী জানায়- বেলাল ও তার মা তাকে প্রতিদিন ৭/৮ জন খরিদ্দারের মনোরঞ্জন করতে বাধ্য করতো। সে আপত্তি করলে শুরু হতো চরম নির্যাতন। তাকে ঠিকমতো খাবারও দেয়া হতো না। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, ওই বাড়ির মালিক মোয়াজ্জেম হোসেন। মোয়াজ্জেমের স্ত্রী বেলী বেগম ও ছেলে বেলাল বিভিন্ন জায়গা থেকে অল্পবয়সী মেয়েদের এনে দেহ ব্যবসা করায়। ২০০০ সালের এপ্রিল মাসে এই বাড়ি থেকে নির্যাতিতা এক কিশোরী পালিয়ে এসে লোকজনকে জানালে বিষয়টি প্রকাশ হয়ে যায় এবং এলাকাবাসী ওই বাড়িটি ভাংচুর করে। -hello-today