অন্য পুরুষের সঙ্গে দেখে ফেলায় স্বামী খুনে স্ত্রীর সন্ত্রাসী ভাড়া
নিজের স্ত্রীর ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হলেন স্বামী। এমনই ঘটনা
ঘটেছে কক্সবাজারে। সদর উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের পশ্চিম গজালিয়া এলাকার
নুরুল ইসলামের ছেলে নুরুল হুদা (৩০) হামলার শিকার হয়েছেন।
তার দাবি, স্ত্রী শামিনা আকতারই তাকে মেরে ফেলতে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।
নুরুল হুদা থানায় দেয়া অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, ১৩ বছর আগে শামিনা আকতারের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তাদের ঘরে তিনটি সন্তান রয়েছে।
তিনি দাবি করেন, স্ত্রী ও ছেলে মেয়েদের ভরণ-পোষনের জন্য রমযান মাসে চট্টগ্রামে রিক্সা চালিয়ে ‘বিকাশ’র মাধ্যমে ঘরে টাকা পাঠিয়েছিলেন। ঈদের দুদিন আগে গভীর রাতে বাড়ি ফিরে দেখতে পান তার স্ত্রী তারই ঘরে ফরিদুল আলম নামের এক যুবকের সঙ্গে ঘুমিয়ে আছে।
এই অবস্থায় দেখতে পেয়ে তিনি চিৎকার শুরু করলে স্ত্রী শাহিনা আকতার লোহার রড দিয়ে পেছন দিক থেকে তাকে আঘাত করে ফরিদুল আলমকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করে।
নুরুল হুদা জানান, ওই যুবক পালিয়ে যেতে পারলেও তার লুঙ্গি ও সেন্ডেল ফেলে যায়। তিনি বলেন, ওই ঘটনার পর তিনি ঈদগাঁও পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে লিখিতভাবে অভিযোগ করেন।
আর ওই কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার বাড়িতে কাজ করার সময় নুরুল কবির ও মোস্তাক আহমদের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী তার ওপর হামলা চালায়। সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাত ও হাতুড়ির পিটুনিতে তিনি গুরুতর আহত হন।
তিনি দাবি করেন, স্ত্রী শামিনা আকতারই তাকে মেরে ফেলতে ওই সন্ত্রাসীদের ভাড়া করেছে।
ঈদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রে দেয়া অভিযোগে মোস্তাক আহমদ, ফরিদুল আলম ও নিজের স্ত্রী শামিনা আকতারকে বিবাদী করা হয়েছে বলেও জানান নুরুল হুদা।
উল্লেখ্য, ঈদের আগের ঘটনার পরপরই শামিনা আকতারকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দেয়া হয়।-RTNN
তার দাবি, স্ত্রী শামিনা আকতারই তাকে মেরে ফেলতে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।
নুরুল হুদা থানায় দেয়া অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, ১৩ বছর আগে শামিনা আকতারের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তাদের ঘরে তিনটি সন্তান রয়েছে।
তিনি দাবি করেন, স্ত্রী ও ছেলে মেয়েদের ভরণ-পোষনের জন্য রমযান মাসে চট্টগ্রামে রিক্সা চালিয়ে ‘বিকাশ’র মাধ্যমে ঘরে টাকা পাঠিয়েছিলেন। ঈদের দুদিন আগে গভীর রাতে বাড়ি ফিরে দেখতে পান তার স্ত্রী তারই ঘরে ফরিদুল আলম নামের এক যুবকের সঙ্গে ঘুমিয়ে আছে।
এই অবস্থায় দেখতে পেয়ে তিনি চিৎকার শুরু করলে স্ত্রী শাহিনা আকতার লোহার রড দিয়ে পেছন দিক থেকে তাকে আঘাত করে ফরিদুল আলমকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করে।
নুরুল হুদা জানান, ওই যুবক পালিয়ে যেতে পারলেও তার লুঙ্গি ও সেন্ডেল ফেলে যায়। তিনি বলেন, ওই ঘটনার পর তিনি ঈদগাঁও পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে লিখিতভাবে অভিযোগ করেন।
আর ওই কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার বাড়িতে কাজ করার সময় নুরুল কবির ও মোস্তাক আহমদের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী তার ওপর হামলা চালায়। সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাত ও হাতুড়ির পিটুনিতে তিনি গুরুতর আহত হন।
তিনি দাবি করেন, স্ত্রী শামিনা আকতারই তাকে মেরে ফেলতে ওই সন্ত্রাসীদের ভাড়া করেছে।
ঈদগাঁও তদন্ত কেন্দ্রে দেয়া অভিযোগে মোস্তাক আহমদ, ফরিদুল আলম ও নিজের স্ত্রী শামিনা আকতারকে বিবাদী করা হয়েছে বলেও জানান নুরুল হুদা।
উল্লেখ্য, ঈদের আগের ঘটনার পরপরই শামিনা আকতারকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দেয়া হয়।-RTNN