স্কুল শিক্ষিকার পরকীয়া, আপত্তিকর অবস্থায় আটক


পরকীয়া প্রেমে আপত্তিকর অবস্থায় হাতেনাতে আটকের পর গনধোলাইতে আহত হয়ে ঝালকাঠি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খলিল সরদার (৩২)  অবশেষে আপোশ মিমাংসার প্রতিশ্রুতিতে
সোমবার নাম কাটিয়ে বাড়ী ফিরেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় এলাকাবাসীর মধ্যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
শেখেরহাট ইউনিয়নের প্রতাপপুর রেজিষ্ট্রি  প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষীকা রুনা খানমের সাথে পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত চাচাতো দেবর খলিলকে শনিবার রুনার স্বামী টেম্পু চালক রিপন সরদার ও স্থানীয় লোকজন এ গনধোলাই দেয় বলে জানা যায়।
এলাকাবাসী সুত্রে প্রকাশ, সদর উপজেলার শেখেরহাট ইউনিয়নের জোড়াপোল এলাকার টেম্পু চালক রিপন সরদার কয়েক বছর পূর্র্বে শিরযুগ গ্রামের স্কুল শিক্ষীকা রুনা খানমকে বিয়ে করে। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে রুনা খানম স্বামী রিপনের চাচাতো ভাই বখাটে যুবক খলিল সরদারের সাথে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়ে।
বিষয়টি উভয় পরিবারে জানাজানি হলেও সবাইকে অবজ্ঞা করে রুনা-খলিল পরকীয়া প্রেম চালিয়ে যেতে থাকলে শনিবার স্বামী রিপন সরদার স্থানীয়দের নিয়ে আপত্তিকর অবস্থায় দুজনকে আটক করে খলিলকে গনপিটুনী দেয়। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হলে সহকারী শিক্ষীকা প্রেমিকা রুনা খানমকে স্কুলের সুনাম ক্ষুন্ন হলে কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিবে বলে প্রতাপপুর রেজিষ্ট্রি  প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি জানিয়ে দেয়।
অন্যদিকে টেম্পু চালক রিপন সরদার তার স্ত্রীকে নিয়ে আইনের আশ্রয় নেয়ার প্রস্তুতী নিলে পরকীয়া প্রেমিক খলিল সরদারও বেকায়দায় পরে। এ অবস্থায় স্থানীয় প্রভাবশালীদের শালিশ-মিমাংসার প্রস্তাবে উভয় পক্ষ একমত হলে  খলিল সরদার হাসপাতাল দিয়ে নাম কাটিয়ে সোমবার বাড়ী ফিরে যায়

,
Powered by Blogger.