রংপুরে ধর্ষিত ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা-ধর্ষক গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণের শিকার হয়ে আত্মমর্যাদার দায়ে
গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে ৭ম শ্রেণীর এক ছাত্রী। সোমবার রাতে
মহানগরীর এরশাদনগর এলাকায় এ
ঘটনা ঘটে। ধর্ষিত লিমার লেখা চিঠির সূত্র ধরেই গতকাল মঙ্গলবার সকালে মুসফিকুর রহমান নামে এক ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রংপুর কোতোয়ালী থানায় মামলা হয়েছে।মহানগরীর এরশাদনগর ৩নং ক্যাম্পের মোখলেছুর রহমানের স্ত্রী শিউলী বেগম ওই এলাকার ‘আল্লাহর দান’ নামে ছাত্রাবাসে ঝি’র কাজ করেন। সোমবার সন্ধ্যায় শিউলী বেগমের কন্যা ইউসেফ স্কুলের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী সুলতানা আক্তার লিমা মায়ের কাজে সহযোগিতা করার জন্য ছাত্রাবাসে যায়। এ সময় রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মুসফিকুর রহমান ও তার বন্ধু আব্দুর রাজ্জাক ছাত্রাবাসের একটি রুমে লিমাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। রাতেই লিমা আত্মসম্মানের দায়ে কাউকে কিছু না বলে নিজ বাড়িতে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে। কোতোয়ালী পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। লিমা আত্মহত্যা করার আগে ধর্ষকের নামসহ একটি চিঠি লিখে গেছে। ওই চিঠির সূত্র ধরে গতকাল সকালে মুসফিকুর রহমান নামে এক ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ঘটনা ঘটে। ধর্ষিত লিমার লেখা চিঠির সূত্র ধরেই গতকাল মঙ্গলবার সকালে মুসফিকুর রহমান নামে এক ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রংপুর কোতোয়ালী থানায় মামলা হয়েছে।মহানগরীর এরশাদনগর ৩নং ক্যাম্পের মোখলেছুর রহমানের স্ত্রী শিউলী বেগম ওই এলাকার ‘আল্লাহর দান’ নামে ছাত্রাবাসে ঝি’র কাজ করেন। সোমবার সন্ধ্যায় শিউলী বেগমের কন্যা ইউসেফ স্কুলের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী সুলতানা আক্তার লিমা মায়ের কাজে সহযোগিতা করার জন্য ছাত্রাবাসে যায়। এ সময় রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মুসফিকুর রহমান ও তার বন্ধু আব্দুর রাজ্জাক ছাত্রাবাসের একটি রুমে লিমাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। রাতেই লিমা আত্মসম্মানের দায়ে কাউকে কিছু না বলে নিজ বাড়িতে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে। কোতোয়ালী পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। লিমা আত্মহত্যা করার আগে ধর্ষকের নামসহ একটি চিঠি লিখে গেছে। ওই চিঠির সূত্র ধরে গতকাল সকালে মুসফিকুর রহমান নামে এক ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।