মানিকগঞ্জে এবার পীর ধর্ষণ করলো শিষ্যের কন্যাকে
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার নয়াবাড়ি রাণীনগর গ্রামে শনিবার ভোরে পুলিশ
শিষ্যর শিশু কন্যা (১২) ধষর্ণের অভিযোগে শামসুল হক কাদ্বরী (৩২) নামে এক
পীরকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় পুলিশ ওই পীরের বাড়ি থেকে শিশুটিকেও উদ্ধার
করে।সামসুল হক ওই গ্রামের মৃত কুসাই
শেখের ছেলে। তিনি নিজেকে দীর্ঘদিন ধরে পীরে কামেল হযরত শাহ সুফী, আল-কাদ্বরী, আল-চিশতী, আল-নকশা বন্দী ও আল-মোজাদ্দেদী পরিচয় দিয়ে আসছেন।
শিশুটির পিতা জানায়, তিনি প্রায় আট বছর আগে ওই শামসুল হকের কাছে শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। এ কারণে তার নিয়মিত পীরের বাড়ি স্ত্রী-কন্যা নিয়ে যাতায়াত ছিল।
তার ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া কন্যাকে ওই পীর আধ্যাত্বিক গানের শিল্পী বানানোর প্রলোভনে ক’মাস যাবৎ আটকে রেখে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে।
এ ঘটনা জানার পর তিনি পীরের সাথে যোগাযোগ করেন। কিন্তু পীর এসব বিষয়ে কাউকে কিছু না বলতে নিষেধ করেন। জানাজানি হলে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে শিশুটিকে আটকে রাখেন।
এরপর শুক্রবার শিশুটির পিতা পীরের বিরুদ্ধে শিবালয় থানায় এ ঘটনায় মামলা করেন। পুলিশ সাড়ে পাঁচটার দিকে ওই এলাকার নিজ বাড়ি থেকে ওই পীরকে গ্রেপ্তার ও শিশু কন্যাকে উদ্ধার করে।
শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের মামলায় ওই শামসুলকে গ্রেপ্তারের পর কোর্টে চালান দেয়ার প্রস্তুতি চলছে।
এদিকে, এলাকাবাসী জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি আধ্যাত্বিক পীর পরিচয়ে এরআগেও বিভিন্ন সময়ে নারী কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটিয়েছে।
এলাকায় বার্ষিক ওরশ ও আধ্যাত্বিক গান-বাজনা এবং এলাকার সরলমনা বিভিন্ন বয়সের মানুষকে তিনি ধর্মের নামে বিভিন্নভাবে প্রলুব্ধ করে শিষ্যত্ব গ্রহণ করান।
কতিপয় রাজনৈতিক দলের নেতা ও সস্ত্রাসীদের ছত্রছায়ায় তিনি নির্বিঘ্নে এসব অপকর্ম চালান বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
শেখের ছেলে। তিনি নিজেকে দীর্ঘদিন ধরে পীরে কামেল হযরত শাহ সুফী, আল-কাদ্বরী, আল-চিশতী, আল-নকশা বন্দী ও আল-মোজাদ্দেদী পরিচয় দিয়ে আসছেন।
শিশুটির পিতা জানায়, তিনি প্রায় আট বছর আগে ওই শামসুল হকের কাছে শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। এ কারণে তার নিয়মিত পীরের বাড়ি স্ত্রী-কন্যা নিয়ে যাতায়াত ছিল।
তার ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া কন্যাকে ওই পীর আধ্যাত্বিক গানের শিল্পী বানানোর প্রলোভনে ক’মাস যাবৎ আটকে রেখে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে।
এ ঘটনা জানার পর তিনি পীরের সাথে যোগাযোগ করেন। কিন্তু পীর এসব বিষয়ে কাউকে কিছু না বলতে নিষেধ করেন। জানাজানি হলে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে শিশুটিকে আটকে রাখেন।
এরপর শুক্রবার শিশুটির পিতা পীরের বিরুদ্ধে শিবালয় থানায় এ ঘটনায় মামলা করেন। পুলিশ সাড়ে পাঁচটার দিকে ওই এলাকার নিজ বাড়ি থেকে ওই পীরকে গ্রেপ্তার ও শিশু কন্যাকে উদ্ধার করে।
শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের মামলায় ওই শামসুলকে গ্রেপ্তারের পর কোর্টে চালান দেয়ার প্রস্তুতি চলছে।
এদিকে, এলাকাবাসী জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি আধ্যাত্বিক পীর পরিচয়ে এরআগেও বিভিন্ন সময়ে নারী কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটিয়েছে।
এলাকায় বার্ষিক ওরশ ও আধ্যাত্বিক গান-বাজনা এবং এলাকার সরলমনা বিভিন্ন বয়সের মানুষকে তিনি ধর্মের নামে বিভিন্নভাবে প্রলুব্ধ করে শিষ্যত্ব গ্রহণ করান।
কতিপয় রাজনৈতিক দলের নেতা ও সস্ত্রাসীদের ছত্রছায়ায় তিনি নির্বিঘ্নে এসব অপকর্ম চালান বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।