রোগী ধর্ষণ ও ক্যামেরায় ধারণ করার অভিযোগে এক ডাক্তারের ১২ বছরের জেল

স্বীকার করেছে। তার বয়স ৪৫ বছর। দায়িত্ব পালন করছিল রয়েল উটোন ব্যাসেটে। সেখানে সে তার হাতঘড়ির সঙ্গে গোপন ক্যামেরা যুক্ত করে। নারী রোগিদের চিকিৎসার নামে সে তাদের ধর্ষণ ও যৌন হয়রানি করার সময় ওই ক্যামেরা দিয়ে তা গোপনে ধরণ করতো। জেমস বন্ড সিনেমার মতো এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিচারক ডগলাস ফিল্ড বলেছেন, বাইনস রোগীদের সঙ্গে বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে। তা করেছে খুব ন্যক্কারজনক উপায়ে। সে চিকিৎসা সেবায় এক কলঙ্ক। বাইনস স্বীকার করেছে তার যৌন হয়রানির শিকার হয়েছে কমপক্ষে ৩০ জন নারী রোগী। তাদের বয়স ১৪ থেকে ৫১ বছরের মধ্যে। এ সব ঘটনা ঘটেছে ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১২ সালের মে পর্যন্ত সময়ে।
source: হ্যালো-টুডে