গুলিতে নিহত হননি লাদেন - আত্মহত্যা করেছিলেন!
নেভি সিলের গুলিতে নিহত হননি আল কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেন। তিনি
আত্মহত্যা করেছিলেন।গালফ নিউজকে দেয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এমনটাই
জানিয়েছেন
লাদেনের সাবেক দেহরক্ষী নাবিল নায়িম আব্দুল ফাত্তাহ।
এমনকি তার লাশ সমুদ্রে ফেলে দেয়ার যে দাবি করা হয়েছে তাও মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি। ফাত্তাহ জানান, আত্মঘাতী বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছিলেন লাদেন।
বুধবার গালফ নিউজের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে জিনিউজ।
ফাত্তাহ জানান, অ্যাবোটাবাদের অভিযানে নিহত হওয়ার অন্তত বছর দশেক আগে থেকেই বিস্ফোরকে মোড়া বেল্ট পড়ে থাকতেন লাদেন। যেকোনো মুহূর্তে ধরা পড়ার আশঙ্কায় এই ব্যবস্থা নিয়েছিলেন তিনি। কারণ, আমেরিকান বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার চাইতে আত্মঘাতী হওয়াটাই শ্রেয় মনে করতেন তিনি।
২মে ২০১১ তারিখে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে এক বিশেষ অভিযানে নিহত হন ওসামা বিন লাদেন। আমেরিকান বিশেষ বাহিনী নেভি সিলের সদস্যরা এই অভিযানে অংশ নেন।
ফাত্তাহ বলেন, লাদেনের শরীর কয়েক টুকরায় ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যায়। কারণ তিনি শরীরে বেঁধে রাখা বিস্ফোরকের বেল্টের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিজেকে উড়িয়ে দেন।
উল্লেখ্য, ‘অপারেশন জেরোনিমো’ নামে এই অভিযানে লাদেনের অন্যান্য সহযোগীরাও নিহত হন।
লাদেনের সাবেক দেহরক্ষী নাবিল নায়িম আব্দুল ফাত্তাহ।
এমনকি তার লাশ সমুদ্রে ফেলে দেয়ার যে দাবি করা হয়েছে তাও মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি। ফাত্তাহ জানান, আত্মঘাতী বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছিলেন লাদেন।
বুধবার গালফ নিউজের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে জিনিউজ।
ফাত্তাহ জানান, অ্যাবোটাবাদের অভিযানে নিহত হওয়ার অন্তত বছর দশেক আগে থেকেই বিস্ফোরকে মোড়া বেল্ট পড়ে থাকতেন লাদেন। যেকোনো মুহূর্তে ধরা পড়ার আশঙ্কায় এই ব্যবস্থা নিয়েছিলেন তিনি। কারণ, আমেরিকান বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার চাইতে আত্মঘাতী হওয়াটাই শ্রেয় মনে করতেন তিনি।
২মে ২০১১ তারিখে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে এক বিশেষ অভিযানে নিহত হন ওসামা বিন লাদেন। আমেরিকান বিশেষ বাহিনী নেভি সিলের সদস্যরা এই অভিযানে অংশ নেন।
ফাত্তাহ বলেন, লাদেনের শরীর কয়েক টুকরায় ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যায়। কারণ তিনি শরীরে বেঁধে রাখা বিস্ফোরকের বেল্টের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিজেকে উড়িয়ে দেন।
উল্লেখ্য, ‘অপারেশন জেরোনিমো’ নামে এই অভিযানে লাদেনের অন্যান্য সহযোগীরাও নিহত হন।