বাতাস এবং পানি থেকেই পেট্রল
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রযুক্তি। এরই ধারাবাহিকতায় বাতাস এবং পানি
থেকে পেট্রল উৎপাদন করলো ব্রিটেনের একটি কোম্পানি। সম্প্রতি এ ব্যতিক্রম
পদ্ধতি উদ্ভাবন
করেছে তারা। উত্তর ইংল্যান্ডের টিসাইডের এয়ার ফুয়েল সিন্থেসিস (এএফএস) এর প্রকৌশলীরা বলছেন, তিন মাসে তারা পাঁচ লিটার সিনথেটিক পেট্রল উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছেন। এ পদ্ধতিতে বাতাস থেকে কার্বন-ডাই-অঙ্াইড এবং পানি থেকে হাইড্রোজেন সংগ্রহ করে সেটাকে ক্যাটালিস্টসমৃদ্ধ একটি চুলি্লতে সংমিশ্রণ করে মেন্থল তৈরি করা হয়। এ মেন্থলকেই পরবর্তীতে পেট্রলে রূপান্তর করা হয়। এ পদ্ধতিতে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে কার্বন নিউট্রাল জ্বালানি তৈরি করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ জ্বালানিকে সাধারণ পেট্রলের মতো করে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। এ অভিনব আবিষ্কারের ফলে এখন আশা করা হচ্ছে একদিন হয়তো বিপুল পরিমাণে পরিবেশবান্ধব জ্বালানির মাধ্যমে জ্বালানি সংকটের মোকাবিলা করা যাবে। দুই বছরের একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে এ পেট্রল তৈরিতে ইতোমধ্যেই ১০ লাখ পাউন্ড ব্যয় করা হয়েছে। এএফএসের প্রধান নির্বাহী পিটার হ্যারিসন বলেছেন সাধারণ পেট্রলের দামে আমরা পেট্রল উৎপাদন করতে পারছি না। তবে ক্রমান্বয়ে সে লক্ষ্যেই চেষ্টা চালাচ্ছি।
করেছে তারা। উত্তর ইংল্যান্ডের টিসাইডের এয়ার ফুয়েল সিন্থেসিস (এএফএস) এর প্রকৌশলীরা বলছেন, তিন মাসে তারা পাঁচ লিটার সিনথেটিক পেট্রল উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছেন। এ পদ্ধতিতে বাতাস থেকে কার্বন-ডাই-অঙ্াইড এবং পানি থেকে হাইড্রোজেন সংগ্রহ করে সেটাকে ক্যাটালিস্টসমৃদ্ধ একটি চুলি্লতে সংমিশ্রণ করে মেন্থল তৈরি করা হয়। এ মেন্থলকেই পরবর্তীতে পেট্রলে রূপান্তর করা হয়। এ পদ্ধতিতে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে কার্বন নিউট্রাল জ্বালানি তৈরি করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ জ্বালানিকে সাধারণ পেট্রলের মতো করে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। এ অভিনব আবিষ্কারের ফলে এখন আশা করা হচ্ছে একদিন হয়তো বিপুল পরিমাণে পরিবেশবান্ধব জ্বালানির মাধ্যমে জ্বালানি সংকটের মোকাবিলা করা যাবে। দুই বছরের একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে এ পেট্রল তৈরিতে ইতোমধ্যেই ১০ লাখ পাউন্ড ব্যয় করা হয়েছে। এএফএসের প্রধান নির্বাহী পিটার হ্যারিসন বলেছেন সাধারণ পেট্রলের দামে আমরা পেট্রল উৎপাদন করতে পারছি না। তবে ক্রমান্বয়ে সে লক্ষ্যেই চেষ্টা চালাচ্ছি।