কথায় কথায় চার্জ হবে ফোনসেটে
স্যার আপনি একটা কুকুর…। ইস লাইনটা কেটে গেল! ব্যাটারিতে চার্জ নেই।
স্যার আপনি কুকুর কেনার কথা বলছিলেন না-বলার আগেই সেট বন্ধ। কিন্তু
অন্যদিকে স্যার তো রেগেমেগে আগুন। হয়তো বা প্রেসারই হাই হয়ে গেছে। এ রকম
বিব্রতকর পরিস্থিতির দিন এবার শেষ হতে
যাচ্ছে। কথা বললে আপনার হ্যান্ডসেটের চার্জ ফুরানো তো দূরের কথা বরং চার্জ আরো বাড়তে থাকবে। এ গুলই সত্য হতে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করে ফেলেছেন এক অভিনব ডিভাইস। যা কথা বলার ফলে উৎপন্ন শব্দকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে সেট চার্জ করবে। আপনি কথা বলবেন সেটে চার্জ হবে। যত উচ্চস্বরে কথা বলবেন তত বেশি চার্জ হবে। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনি মিউজিক প্লেয়ার, আই প্যাডেও চার্জ করতে পারবেন। তবে ভয়ের বিষয় হলো এ প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হলে পাবলিক প্লেসেও উচ্চস্বরে কথা বলার প্রবণতা বেড়ে যাবে। যা শুধু বিরক্তির পরিবেশই নিয়ে আসবে না, এ নিয়ে হানাহানিও ঘটতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলের সানকিউয়াঙ্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. স্যাং উ কিম বলেন, স্পীকার যেভাবে বৈদ্যুতিক শক্তিকে শব্দে রূপান্তর করে ঠিক এর বিপরীত প্রক্রিয়াটাই এখানে ঘটবে। শব্দ হবে বৈদ্যুতিক শক্তি।
তিনি বলেন, আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনে শব্দ একটি অতি সাধারণ ব্যাপার। আর এর উৎস হলো পরিবেশ। পরিবেশের বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করে শক্তি উৎপন্ন করার প্রচেষ্টা তো আর নতুন কিছু নয়। তাই আমরাও ভেবে দেখলাম শব্দকে ব্যবহার করে কিছু করা যায় কি না। এ ভাবনা থেকেই শব্দকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরের ডিভাইস তৈরিতে উদ্বুদ্ধ হই।
ড. কিমের ডিভাইসে ব্যবহার করা হবে জিংক অক্সাইডের ক্ষুদ্র কণা। যা দুটি ইলেক্ট্রোডের মাঝে বসানো হবে। এর উপরে থাকবে শব্দ শোষণকারক প্যাড। যা শব্দ তরঙ্গের প্রভাবে কম্পিত হতে থাকবে। ফলে জিংক অঙ্াইডের ক্ষুদ্র কণা কমপ্রেসড্ হবে এবং এভাবে সৃষ্টি হবে তড়িৎ প্রবাহ।
১০০ ডেসিবেল শব্দ মাঝারি ধরনের তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করতে সক্ষম। যদিও এ বিদ্যুৎ ফোনসেট চার্জ করার জন্য যথেষ্ট নয়। তবু প্রকৌশলীরা আশাবাদী যে, ম্যাটেরিয়াল পরিবর্তন করলে ফোনসেট চার্জ করা যাবে।
এদিকে মার্কিন বিজ্ঞানীরা আরেকটি ডিভাইস নিয়ে কাজ করছেন। সে ডিভাইস হাটার সময় মানুষের হাঁটু নড়াচড়ার ফলে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করবে। এ ডিভাইস তৈরি হলে সবচে’ বেশি উপকৃত হবে সৈন্যরা। তাদেরকে আর যুদ্ধক্ষেত্রে অতিরিক্ত ব্যাটারি বহন করতে হবে না। মার্চ করবে আর চার্জ হবে ব্যাটারি।
যাচ্ছে। কথা বললে আপনার হ্যান্ডসেটের চার্জ ফুরানো তো দূরের কথা বরং চার্জ আরো বাড়তে থাকবে। এ গুলই সত্য হতে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করে ফেলেছেন এক অভিনব ডিভাইস। যা কথা বলার ফলে উৎপন্ন শব্দকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করে সেট চার্জ করবে। আপনি কথা বলবেন সেটে চার্জ হবে। যত উচ্চস্বরে কথা বলবেন তত বেশি চার্জ হবে। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনি মিউজিক প্লেয়ার, আই প্যাডেও চার্জ করতে পারবেন। তবে ভয়ের বিষয় হলো এ প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হলে পাবলিক প্লেসেও উচ্চস্বরে কথা বলার প্রবণতা বেড়ে যাবে। যা শুধু বিরক্তির পরিবেশই নিয়ে আসবে না, এ নিয়ে হানাহানিও ঘটতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলের সানকিউয়াঙ্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. স্যাং উ কিম বলেন, স্পীকার যেভাবে বৈদ্যুতিক শক্তিকে শব্দে রূপান্তর করে ঠিক এর বিপরীত প্রক্রিয়াটাই এখানে ঘটবে। শব্দ হবে বৈদ্যুতিক শক্তি।
তিনি বলেন, আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনে শব্দ একটি অতি সাধারণ ব্যাপার। আর এর উৎস হলো পরিবেশ। পরিবেশের বিভিন্ন সম্পদ ব্যবহার করে শক্তি উৎপন্ন করার প্রচেষ্টা তো আর নতুন কিছু নয়। তাই আমরাও ভেবে দেখলাম শব্দকে ব্যবহার করে কিছু করা যায় কি না। এ ভাবনা থেকেই শব্দকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরের ডিভাইস তৈরিতে উদ্বুদ্ধ হই।
ড. কিমের ডিভাইসে ব্যবহার করা হবে জিংক অক্সাইডের ক্ষুদ্র কণা। যা দুটি ইলেক্ট্রোডের মাঝে বসানো হবে। এর উপরে থাকবে শব্দ শোষণকারক প্যাড। যা শব্দ তরঙ্গের প্রভাবে কম্পিত হতে থাকবে। ফলে জিংক অঙ্াইডের ক্ষুদ্র কণা কমপ্রেসড্ হবে এবং এভাবে সৃষ্টি হবে তড়িৎ প্রবাহ।
১০০ ডেসিবেল শব্দ মাঝারি ধরনের তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করতে সক্ষম। যদিও এ বিদ্যুৎ ফোনসেট চার্জ করার জন্য যথেষ্ট নয়। তবু প্রকৌশলীরা আশাবাদী যে, ম্যাটেরিয়াল পরিবর্তন করলে ফোনসেট চার্জ করা যাবে।
এদিকে মার্কিন বিজ্ঞানীরা আরেকটি ডিভাইস নিয়ে কাজ করছেন। সে ডিভাইস হাটার সময় মানুষের হাঁটু নড়াচড়ার ফলে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করবে। এ ডিভাইস তৈরি হলে সবচে’ বেশি উপকৃত হবে সৈন্যরা। তাদেরকে আর যুদ্ধক্ষেত্রে অতিরিক্ত ব্যাটারি বহন করতে হবে না। মার্চ করবে আর চার্জ হবে ব্যাটারি।