আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েন বাফুফের সহ-সভাপতি আরিফ খান জয়
ফেডারেশন
কাপের দ্বিতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ চলাকালে নিজের লাইসেন্স করা
আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েন বাফুফের সহ-সভাপতি আরিফ খান জয়। ফিফা
ফেয়ার প্লে’ পরিপন্থি হলেও জয়ের দাবি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার স্বার্থেই
লাইসেন্স করা অস্ত্র বহন করেন তিনি। এ ব্যাপারে
তদন্ত করা হবে বলে বলে জানিয়েছেন বাফুফের পেশাদার লিগ কমিটির সদস্য আবদুর রহীম।মঙ্গলবার মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব এবং টিম বিজেএমসির মধ্যে ফেডারেশন কাপের দ্বিতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ চলছিল। এ সময় বাফুফের সহ-সভাপতি আরিফ খান জয় তার লাইসেন্স করা রিভলভার নিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েন। একই সময় বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আমিরুল ইসলাম বাবুও মাঠে ঢুকে যান। অবশ্য ম্যাচের রেফারি তাদের মাঠ থেকে বের করে দেন।
ফুটবল ফেডারেশনের বাইলজ অনুযায়ী বাফুফের কোনো কর্মকর্তা খেলা চলাকালে মাঠে ঢুকতে পারেন না। আর আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মাঠে ঢোকা ফিফা ফেয়ারপ্লের পরিপন্থি।
তবে জয় জানান, খেলায় তিনি মাঠে ঢুকেছিলেন বিরতির সময়ে, যা আইনবহির্ভূত নয়। আর নিরাপত্তার স্বার্থে আগ্নেয়াস্ত্র তিনি সব সময়ই বহন করেন। বাফুফের সহ-সভাপতি জানান, এটা নতুন কিছু নয়। ফুটবলারদের ব্রিফ করতে দলের সব ম্যাচে বিরতির সময় মাঠে ঢুকেন তিনি।
এদিকে, এ ঘটনার তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন পেশাদার লিগ কমিটির সদস্য আবদুর রহিম।
তিনি বলেন, বৈধ অস্ত্র হলেও কেউ তা মাঠে বহন করতে পারে না। আর জয় তো টিম বিজেএমসি এবং বাফুফের কর্মকর্তা। খেলা চলাকালে তার তো মাঠেই যাওয়ারই কথা নয়।
তদন্ত করা হবে বলে বলে জানিয়েছেন বাফুফের পেশাদার লিগ কমিটির সদস্য আবদুর রহীম।মঙ্গলবার মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব এবং টিম বিজেএমসির মধ্যে ফেডারেশন কাপের দ্বিতীয় কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ চলছিল। এ সময় বাফুফের সহ-সভাপতি আরিফ খান জয় তার লাইসেন্স করা রিভলভার নিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েন। একই সময় বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আমিরুল ইসলাম বাবুও মাঠে ঢুকে যান। অবশ্য ম্যাচের রেফারি তাদের মাঠ থেকে বের করে দেন।
ফুটবল ফেডারেশনের বাইলজ অনুযায়ী বাফুফের কোনো কর্মকর্তা খেলা চলাকালে মাঠে ঢুকতে পারেন না। আর আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মাঠে ঢোকা ফিফা ফেয়ারপ্লের পরিপন্থি।
তবে জয় জানান, খেলায় তিনি মাঠে ঢুকেছিলেন বিরতির সময়ে, যা আইনবহির্ভূত নয়। আর নিরাপত্তার স্বার্থে আগ্নেয়াস্ত্র তিনি সব সময়ই বহন করেন। বাফুফের সহ-সভাপতি জানান, এটা নতুন কিছু নয়। ফুটবলারদের ব্রিফ করতে দলের সব ম্যাচে বিরতির সময় মাঠে ঢুকেন তিনি।
এদিকে, এ ঘটনার তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন পেশাদার লিগ কমিটির সদস্য আবদুর রহিম।
তিনি বলেন, বৈধ অস্ত্র হলেও কেউ তা মাঠে বহন করতে পারে না। আর জয় তো টিম বিজেএমসি এবং বাফুফের কর্মকর্তা। খেলা চলাকালে তার তো মাঠেই যাওয়ারই কথা নয়।