=>> এবার পাঁচ বউ মিলে ধর্ষণ, স্বামীর মৃত্যু
উরোকো ওনোজো একজন মাঝবয়েসি নাইজেরিয়ান। ধনী শিল্পপতিও
বটে। রাজধানী লাগোসে তাঁর অনেক বাড়ি, অফিস ও একাধিক গাড়ি। তবে বেনিউ
প্রদেশে ওগবাদিবো শহরেই বেশি ছুটি কাটান ওনোজো। শুধু তাই নয়, ধনকুবের
ওনোজোর একটা দুটো নয়। ছ’ ছটা বউ। প্রত্যেকেই কৃষ্ণাঙ্গ হলেও আকর্ষণীয়,
স্টাইলিশ এবং সুশিক্ষিতাও বটে। তাঁদের কেউ মোটা, কেউ স্লিম, কেউবা
মাঝারি দেখতে। প্রাসাদোপম বাড়িতে (পড়ুন হারেমে) আলাদা আলাদা ইউনিটে নিজস্ব চাকর বাকরদের নিয়ে থাকেন ওই ছয় স্ত্রী। ছয় জনে মিলে যাতে সবকিছু নয়ছয় করে দিতে না পারেন সে জন্য সতর্কও থাকেন ওনোজো।
কিন্তু শেষরক্ষা হল না। ওই ছয় স্ত্রী এমনিতেই একে অপরের উপর হিংস্র, হাড়ে চটা। ওনোজোর উপর কার অধিকার বেশি তা নিয়ে ওই ছ’জনের মধ্যে প্রায়ই ঝামেলা চরম আকার নেয়। তবে কামাতুর এবং যৌনক্রীড়ায় পারদর্শী ওনোজো কিন্তু ওদের মধ্যে ঝগড়া লাগিয়ে প্রায়ই ফায়দা তোলেন। এভাবেই চলছিল দিন। ইদানীং দৈত্যাকার চেহারার ওনোজো তার ছোট বউকে একটু বেশি ভালবাসছিলেন। তার সঙ্গেই বিছানায় রাত কাটাতেন বেশি। গত কয়েক মাস ধরে বাকি বউদের শারীরিক চাহিদাকে গুরুত্বই দেননি তিনি। প্রায়ই বলতেন, ছোট বউয়ের সঙ্গে সঙ্গমের তৃপ্তিই আলাদা। এসব দেখে শুনে মনে মনে বেজায় চটেছিলেন বাকি বউরা। দু দিন আগে ছোট বউয়ের সঙ্গে যখন বিছানায় ‘তৃপ্ত’ হচ্ছেন তখন হঠাৎই কলিং বেলের শব্দ। বার বার শব্দ শুনে বিরক্ত হয়ে দরজা খুলে দেখেন, ঘনিষ্ঠ এক চাকর বলছেন, ‘ম্যাডামরা আপনার সঙ্গে কথা বলতে চান।’ ম্যাডামরা মানে বাকি বউরা।
চাকরের কথা শেষ না হতেই এক সেকেন্ডের মধ্যে রণঙ্গিনী মূর্তিতে ঘরে প্রবেশ করলেন ওনোজোর বাকি বউরা। প্রত্যকেই গায়েই লঁজ্যারি, গায়ে সুগন্ধী। বন্ধ করে দেওয়া হল দরজা। হতবাক ওনোজো দেখলেন, প্রত্যেকের হাতে চপার, গল্ফের স্টিক, বক্সিং গ্লাভস, কুঠার, হাতুড়ি…আরও কত কী? সঙ্গে ইংরেজিতে অনর্গল গালাগাল। ধাতস্থ হতেই ওনোজোকে তাঁর বড় ও মেজো বউ বললেন, “অনেক হয়েছে, বাঁচতে চাস তো যা বলছি তাই কর। ওকে তো অনেক তৃপ্তি দিয়েছেস। এবার আমাদের প্রত্যকের সঙ্গে পর পর শারীরিক সম্পর্ক কর। ততক্ষণ পর্যন্ত তোকে যৌনসঙ্গম করতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা তৃপ্ত না হচ্ছি।” ওনোজোর বাধা, আপত্তি উড়িয়ে দিয়ে তাকে পর পর স্টেরয়েড ইঞ্জেকশন দেওয়া হল। সশস্ত্র বউদের নাকের ডগায় প্রথম দুই স্ত্রীকে তৃপ্ত করলেন আসুরিক ক্ষমতায়। তৃতীয় জনও তৃপ্ত হলেন। শারীরিক যন্ত্রণা আর তীব্র ক্লান্তি উপেক্ষা করে কোনওক্রমে চতুর্থ জনকেও সন্তুষ্ট করলেন। এবার বাকি রইল পঞ্চম জন। তখনই হাঁফাচ্ছেন ধনকুবের এই নাইজেরিয়ান। মাথা ঘুরছে। প্রায় সেরে এনেছেন কাজ। আর বাকি একজন। তারপরই মিলবে মুক্তি!
পঞ্চম তথা শেষবার সঙ্গমের শুরুতেই পঞ্চম স্ত্রীর ভালবাসার আলিঙ্গনে ধরা দিলেন ওনোজো। তারপর কিছুক্ষণ নিস্তেজ। বিছানায় নেতিয়ে গিয়ে গড়িয়ে পড়ে গেলেন এই কামুক ব্যবসায়ী। পঞ্চম স্ত্রী ভাবছেন, ইয়ার্কি করছেন ওনোজো। তাই লাগালেন কষে লাথি। ইংরেজিতে গালাগাল দিয়ে মৃদু লাথি কষালেন বাকি চার বউরাও। কিন্তু কোনও সাড়া শব্দ নেই। দেখা গেল হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হয়েছে ওনোজোর। দেখেই বাকি বউরা দ্রুত গা ঢাকা দেওয়ার চেষ্টা করলেন। কিন্তু ডুকরে কেঁদে উঠলেন ছোট বউ।তাঁকেই তো বেশি ভালবাসতেন ওনোজো। তাঁর কান্না শুনে ছুটে এল চাকররা। ডাকা হল পুলিশ, ডাক্তার। ময়না তদন্তের পর ডাক্তারের ডেথ সার্টিফিকেটের স্পষ্ট লেখা হল, “স্টেরয়েডের ওভারডোজ, ম্যাসিভ স্ট্রেস থেকে হার্ট অ্যাটাক।” পুলিশ ওনোজোর পাঁচ বউয়ের বিরুদ্ধেই ধর্ষণ ও খুনের মামলা রুজু করেছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ওনোজোর হারেমের দুই রানিকে। বাকিরা পলাতক। রাতে ঠিক কি হয়েছিল পুলিশকে তার পুরো ঘটনা জানিয়েছেন ওনোজোর ছোট বউ। ধর্ষণের এই অদ্ভুত গোটা ঘটনাটি ছেপেছে ব্রিটেনের ডেইলি মেল পত্রিকা।
মাঝারি দেখতে। প্রাসাদোপম বাড়িতে (পড়ুন হারেমে) আলাদা আলাদা ইউনিটে নিজস্ব চাকর বাকরদের নিয়ে থাকেন ওই ছয় স্ত্রী। ছয় জনে মিলে যাতে সবকিছু নয়ছয় করে দিতে না পারেন সে জন্য সতর্কও থাকেন ওনোজো।
কিন্তু শেষরক্ষা হল না। ওই ছয় স্ত্রী এমনিতেই একে অপরের উপর হিংস্র, হাড়ে চটা। ওনোজোর উপর কার অধিকার বেশি তা নিয়ে ওই ছ’জনের মধ্যে প্রায়ই ঝামেলা চরম আকার নেয়। তবে কামাতুর এবং যৌনক্রীড়ায় পারদর্শী ওনোজো কিন্তু ওদের মধ্যে ঝগড়া লাগিয়ে প্রায়ই ফায়দা তোলেন। এভাবেই চলছিল দিন। ইদানীং দৈত্যাকার চেহারার ওনোজো তার ছোট বউকে একটু বেশি ভালবাসছিলেন। তার সঙ্গেই বিছানায় রাত কাটাতেন বেশি। গত কয়েক মাস ধরে বাকি বউদের শারীরিক চাহিদাকে গুরুত্বই দেননি তিনি। প্রায়ই বলতেন, ছোট বউয়ের সঙ্গে সঙ্গমের তৃপ্তিই আলাদা। এসব দেখে শুনে মনে মনে বেজায় চটেছিলেন বাকি বউরা। দু দিন আগে ছোট বউয়ের সঙ্গে যখন বিছানায় ‘তৃপ্ত’ হচ্ছেন তখন হঠাৎই কলিং বেলের শব্দ। বার বার শব্দ শুনে বিরক্ত হয়ে দরজা খুলে দেখেন, ঘনিষ্ঠ এক চাকর বলছেন, ‘ম্যাডামরা আপনার সঙ্গে কথা বলতে চান।’ ম্যাডামরা মানে বাকি বউরা।
চাকরের কথা শেষ না হতেই এক সেকেন্ডের মধ্যে রণঙ্গিনী মূর্তিতে ঘরে প্রবেশ করলেন ওনোজোর বাকি বউরা। প্রত্যকেই গায়েই লঁজ্যারি, গায়ে সুগন্ধী। বন্ধ করে দেওয়া হল দরজা। হতবাক ওনোজো দেখলেন, প্রত্যেকের হাতে চপার, গল্ফের স্টিক, বক্সিং গ্লাভস, কুঠার, হাতুড়ি…আরও কত কী? সঙ্গে ইংরেজিতে অনর্গল গালাগাল। ধাতস্থ হতেই ওনোজোকে তাঁর বড় ও মেজো বউ বললেন, “অনেক হয়েছে, বাঁচতে চাস তো যা বলছি তাই কর। ওকে তো অনেক তৃপ্তি দিয়েছেস। এবার আমাদের প্রত্যকের সঙ্গে পর পর শারীরিক সম্পর্ক কর। ততক্ষণ পর্যন্ত তোকে যৌনসঙ্গম করতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা তৃপ্ত না হচ্ছি।” ওনোজোর বাধা, আপত্তি উড়িয়ে দিয়ে তাকে পর পর স্টেরয়েড ইঞ্জেকশন দেওয়া হল। সশস্ত্র বউদের নাকের ডগায় প্রথম দুই স্ত্রীকে তৃপ্ত করলেন আসুরিক ক্ষমতায়। তৃতীয় জনও তৃপ্ত হলেন। শারীরিক যন্ত্রণা আর তীব্র ক্লান্তি উপেক্ষা করে কোনওক্রমে চতুর্থ জনকেও সন্তুষ্ট করলেন। এবার বাকি রইল পঞ্চম জন। তখনই হাঁফাচ্ছেন ধনকুবের এই নাইজেরিয়ান। মাথা ঘুরছে। প্রায় সেরে এনেছেন কাজ। আর বাকি একজন। তারপরই মিলবে মুক্তি!
পঞ্চম তথা শেষবার সঙ্গমের শুরুতেই পঞ্চম স্ত্রীর ভালবাসার আলিঙ্গনে ধরা দিলেন ওনোজো। তারপর কিছুক্ষণ নিস্তেজ। বিছানায় নেতিয়ে গিয়ে গড়িয়ে পড়ে গেলেন এই কামুক ব্যবসায়ী। পঞ্চম স্ত্রী ভাবছেন, ইয়ার্কি করছেন ওনোজো। তাই লাগালেন কষে লাথি। ইংরেজিতে গালাগাল দিয়ে মৃদু লাথি কষালেন বাকি চার বউরাও। কিন্তু কোনও সাড়া শব্দ নেই। দেখা গেল হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হয়েছে ওনোজোর। দেখেই বাকি বউরা দ্রুত গা ঢাকা দেওয়ার চেষ্টা করলেন। কিন্তু ডুকরে কেঁদে উঠলেন ছোট বউ।তাঁকেই তো বেশি ভালবাসতেন ওনোজো। তাঁর কান্না শুনে ছুটে এল চাকররা। ডাকা হল পুলিশ, ডাক্তার। ময়না তদন্তের পর ডাক্তারের ডেথ সার্টিফিকেটের স্পষ্ট লেখা হল, “স্টেরয়েডের ওভারডোজ, ম্যাসিভ স্ট্রেস থেকে হার্ট অ্যাটাক।” পুলিশ ওনোজোর পাঁচ বউয়ের বিরুদ্ধেই ধর্ষণ ও খুনের মামলা রুজু করেছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ওনোজোর হারেমের দুই রানিকে। বাকিরা পলাতক। রাতে ঠিক কি হয়েছিল পুলিশকে তার পুরো ঘটনা জানিয়েছেন ওনোজোর ছোট বউ। ধর্ষণের এই অদ্ভুত গোটা ঘটনাটি ছেপেছে ব্রিটেনের ডেইলি মেল পত্রিকা।