==> সাদুল্লাপুরে পুরুষ মেয়ে হওয়া সেই রবিউল আত্মগোপনে
সাদুল্লাপুর উপজেলার উপজেলার ফকিরপাড়া গ্রামের আব্দুল মন্নাফ ফকিরে ছেলে
রবিউল ইসলামের(২৬) শরীরে পূর্ণাঙ্গ নারীত্ব চলে এসেছে। জানা যায়, উপজেলার
এই টকবগে যুবক শুক্রবার রাতে ঘুম থেকে চিৎকার দিয়ে জেগে ওঠে । তার
চিৎকারের বাড়ির লোকজন এসে দেখে সে পুরুষ
থেকে নারী হয়ে গেছে। এ ঘটনাটি পত্রিকায় প্রকাশ হওয়ায় উৎসুক জনতার দৃষ্টির আড়ালে আত্মগোপন করেছে রবিউল। এতে আরও রহস্যের সৃষ্টি করেছে । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের আ. মান্নানের ছেলে রবিউল ইসলাম (২০) ৩/৪ মাস পূর্বে বিয়ে করেন। কিন্তু প্রকৃতির বিচিত্র খেয়ালে গত ২০ সেপ্টেম্বর রাতের খাবার খেয়ে স্বামী-স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে পুরাপুরি মেয়ের রূপ ধারণ করে রবিউল ঘুম থেকে জেগে উঠলে নিজ স্ত্রীসহ পরিবারের সকলের তাক লেগে যায়। এ ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার পর আমাদের সময়সহ বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। শত শত জনতা রবিউলকে দেখতে তার বাড়িতে ভিড় জমায়। এ ব্যাপারে ১নং রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেরয়ারম্যান আবুল হোসেন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পূর্বে কখনো রবিউলকে মেয়েলী স্বভাবে দেখা যায়নি। কিন্তু ঘটনার পরের দিন অসুস্থতার অজুহাতে রবিউলকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার কথা বলে নিয়ে যায় পরিবারের সদস্যরা। সেখানে যাওয়ার পর তার আত্মগোপন করার বিষয়টি আরও রহস্যের সৃষ্টি করেছে। এ ব্যাপারে রবিউল ইসলামের স্ত্রী শাহিনা বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার স্বামীর মেয়ে হওয়ার বিষয়টি মানতে নারাজ বলে জানান। অপরদিকে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, রবিউল ইসলাম অভাব-অনাটনের কারণে স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার জন্য রাতারাতি অপকৌশল অবলম্বন করে মেয়ে রূপ ধারণ করে। বিষয়টি এলাকাবাসীর মাঝে রহস্যের সৃষ্টি করেছে। হাসপাতালে নেয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত রবিউল ইসলামকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
থেকে নারী হয়ে গেছে। এ ঘটনাটি পত্রিকায় প্রকাশ হওয়ায় উৎসুক জনতার দৃষ্টির আড়ালে আত্মগোপন করেছে রবিউল। এতে আরও রহস্যের সৃষ্টি করেছে । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের ফকিরপাড়া গ্রামের আ. মান্নানের ছেলে রবিউল ইসলাম (২০) ৩/৪ মাস পূর্বে বিয়ে করেন। কিন্তু প্রকৃতির বিচিত্র খেয়ালে গত ২০ সেপ্টেম্বর রাতের খাবার খেয়ে স্বামী-স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়ে। সকালে পুরাপুরি মেয়ের রূপ ধারণ করে রবিউল ঘুম থেকে জেগে উঠলে নিজ স্ত্রীসহ পরিবারের সকলের তাক লেগে যায়। এ ঘটনা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার পর আমাদের সময়সহ বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। শত শত জনতা রবিউলকে দেখতে তার বাড়িতে ভিড় জমায়। এ ব্যাপারে ১নং রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেরয়ারম্যান আবুল হোসেন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পূর্বে কখনো রবিউলকে মেয়েলী স্বভাবে দেখা যায়নি। কিন্তু ঘটনার পরের দিন অসুস্থতার অজুহাতে রবিউলকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার কথা বলে নিয়ে যায় পরিবারের সদস্যরা। সেখানে যাওয়ার পর তার আত্মগোপন করার বিষয়টি আরও রহস্যের সৃষ্টি করেছে। এ ব্যাপারে রবিউল ইসলামের স্ত্রী শাহিনা বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার স্বামীর মেয়ে হওয়ার বিষয়টি মানতে নারাজ বলে জানান। অপরদিকে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, রবিউল ইসলাম অভাব-অনাটনের কারণে স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার জন্য রাতারাতি অপকৌশল অবলম্বন করে মেয়ে রূপ ধারণ করে। বিষয়টি এলাকাবাসীর মাঝে রহস্যের সৃষ্টি করেছে। হাসপাতালে নেয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত রবিউল ইসলামকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।