পৃথিবী ধ্বংসের নতুন তারিখ ঘোষণা
মায়া ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ২০১৩ সালের মধ্যে মহাপ্রলয় ঘটেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের এক জ্যোতির্বিদ ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, ২০২০ সাল হবে পৃথিবীর
শেষ
দিন। কিন্তু এক স্কটিশ পণ্ডিতের ভাষ্য অনুযায়ী এবার দশ বিশ বছর পর নয়, পৃথিবী ধ্বংস হতে সময় লাগবে আরো দুইশ কোটি বছর। স্কটিশ গবেষক জ্যাক ও’ম্যালেই-জ্যামস পৃথিবী ধ্বংসের নতুন তারিখ ঘোষণা করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী ২০০০০০২০১৩ সালে পৃথিবী ধ্বংস হবে। মায়া ক্যালেন্ডার বা মার্কিন জ্যোতির্বিদের চেয়ে স্কটিশ পণ্ডিতের ভাষ্য বেশি বিজ্ঞানসম্মত। স্কটিশ এই গবেষক বলেছেন, একশ কোটি বছর পর পৃথিবীর কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ এতো পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে যে এর ফলে জীবজন্তু এবং উদ্ভিদের মৃত্যু ঘটবে। সূর্যের তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে ব্যাপক বাষ্পীভবন ও রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটবে যা কার্বন-ডাই-অক্সাইড কমাতে ভূমিকা রাখবে। তিনি মনে করেন, একশ কোটি বছরে জীবজন্তু এবং উদ্ভিদ মরে যাবে। এর পরের একশ কোটি বছরে সাগর-মহাসাগর হারিয়ে যাবে এবং প্রাণের অবসান ঘটবে।
দিন। কিন্তু এক স্কটিশ পণ্ডিতের ভাষ্য অনুযায়ী এবার দশ বিশ বছর পর নয়, পৃথিবী ধ্বংস হতে সময় লাগবে আরো দুইশ কোটি বছর। স্কটিশ গবেষক জ্যাক ও’ম্যালেই-জ্যামস পৃথিবী ধ্বংসের নতুন তারিখ ঘোষণা করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী ২০০০০০২০১৩ সালে পৃথিবী ধ্বংস হবে। মায়া ক্যালেন্ডার বা মার্কিন জ্যোতির্বিদের চেয়ে স্কটিশ পণ্ডিতের ভাষ্য বেশি বিজ্ঞানসম্মত। স্কটিশ এই গবেষক বলেছেন, একশ কোটি বছর পর পৃথিবীর কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ এতো পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে যে এর ফলে জীবজন্তু এবং উদ্ভিদের মৃত্যু ঘটবে। সূর্যের তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে ব্যাপক বাষ্পীভবন ও রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটবে যা কার্বন-ডাই-অক্সাইড কমাতে ভূমিকা রাখবে। তিনি মনে করেন, একশ কোটি বছরে জীবজন্তু এবং উদ্ভিদ মরে যাবে। এর পরের একশ কোটি বছরে সাগর-মহাসাগর হারিয়ে যাবে এবং প্রাণের অবসান ঘটবে।