দিল্লি মেট্রোর সিসিটিভি ব্যবহৃত পর্ন তৈরির জন্য!
দিল্লি মেট্রোয় সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে দম্পতি বা
প্রেমিক-প্রেমিকাদের ঘনিষ্ট ছবি তোলার জন্য! শুধু তাই নয় সেই ভিডিও বা ছবি
চালান করা হচ্ছে বিভিন্ন পর্নগ্রাফিক সাইটের জন্য। অবাস্তব
মনে হলেও এমনটাই দাবি করেছে একটি সর্বভারতীয় হিন্দি দৈনিক।
আরও দুর্ভাগ্যজনক এই ভিডিও গুলি বর্তমানে ভাইরাসে পরিণত হয়েছে।
দৈনিকটি দাবি করেছে এখনও পর্যন্ত এই ধরনের ১৩টি ভিডিও ইন্টারনেটে প্রকাশ করা হয়েছে। প্রায় দেড় লক্ষ লোক এই ভিডিও দেখে ফেলেছেন ইতিমধ্যে। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে এই ধরনের আরো অনেক ভিডিওই এখনো আছে যেগুলো এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
মেট্রো স্টেশনে যে সিসিটিভি ক্যামেরা থাকে তার ফুটেজ শুধুমাত্র সিআইএসএফ বা ডিএমআরসি আধিকারিকরাই দেখতে পারেন। যদিও সিআইএসএফের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে সব দায় অস্বীকার করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ডিএমআরসি আধিকারিক জানিয়েছেন সিসিটিভি ফুটেজ শুধুমাত্র মেট্রো আধিকারিকরা নন দেশেন সিআইএসএফ আধিকারিকরাও। তাই ফুটেজ ফাঁস করার দায় শুধুমাত্র ডিএমআরসি আধিকারিকদের নয় বলেও তিনি জানিয়েছেন। সূত্র: জিনিউজ।
মনে হলেও এমনটাই দাবি করেছে একটি সর্বভারতীয় হিন্দি দৈনিক।
আরও দুর্ভাগ্যজনক এই ভিডিও গুলি বর্তমানে ভাইরাসে পরিণত হয়েছে।
দৈনিকটি দাবি করেছে এখনও পর্যন্ত এই ধরনের ১৩টি ভিডিও ইন্টারনেটে প্রকাশ করা হয়েছে। প্রায় দেড় লক্ষ লোক এই ভিডিও দেখে ফেলেছেন ইতিমধ্যে। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে এই ধরনের আরো অনেক ভিডিওই এখনো আছে যেগুলো এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
মেট্রো স্টেশনে যে সিসিটিভি ক্যামেরা থাকে তার ফুটেজ শুধুমাত্র সিআইএসএফ বা ডিএমআরসি আধিকারিকরাই দেখতে পারেন। যদিও সিআইএসএফের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে সব দায় অস্বীকার করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ডিএমআরসি আধিকারিক জানিয়েছেন সিসিটিভি ফুটেজ শুধুমাত্র মেট্রো আধিকারিকরা নন দেশেন সিআইএসএফ আধিকারিকরাও। তাই ফুটেজ ফাঁস করার দায় শুধুমাত্র ডিএমআরসি আধিকারিকদের নয় বলেও তিনি জানিয়েছেন। সূত্র: জিনিউজ।