গাইবান্ধায় বিস্ময়কর শিশুর আগমন ঘটেছে!
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ পৌর শহরে বিস্ময়কর এক শিশুর আগমন ঘটেছে! তার
দেয়া পানি পড়া, তেল পড়া, বিভিন্ন নিয়ত ও মনোবাসনা পুরণসহ জঠিল রোগব্যাধি
ভাল হয়। এমন আশায় পানি ও তেলের বোতল হাতে নিয়ে দলে দলে নারী-পুরুষ ছুটছে উপজেলার বাহিরগোলা মসজিদের দক্ষিণ পাশের একটি বাড়িতে। আজ বুধবার সুন্দরগঞ্জে তার আগমনের কথা শুনে পানি পড়া, তেল পড়া নিতে দলে দলে লোক ঐ বাড়িতে ভিড় করে ।
জানা গেছে, কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার অষ্টমী চর ইউনিয়নের বড় চর গ্রামের সাইদুর রহমানের শিশু পুত্র সুমন মিয়া (৪) ৩ বছর বয়স থেকে পানি পড়া ও তেল পড়া দিয়ে নিয়ত, মনোবাসনা পুরণসহ জটিল-কঠিন রোগবালাই উপশম হয় বলে পানি পড়া দিয়ে আসছে।
সুমনের পিতা-মাতা জানান, সুমন জন্মের ৩ দিনপরই জিকির করতে থাকে। এ অবস্থায় প্রতিবেশী এক অসুস্থ্য মহিলাকে দেখতে তার মা সুন্দরী বেগম শিশুটিকে কোলে নিয়ে গেলে সুমন ইশারায় পানি গ্লাস চেয়ে নিয়ে ফু দিয়ে খেতে বলে। ২/৩ দিনের মধ্যে অসুস্থ্য মহিলাটি সুস্থ্য হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দূর-দূরান্ত থেকে শত শত মানুষ তাদের বাড়িতে পানি পড়া, তেল পড়া নেয়ার জন্য ভিড় করে। এমন কেরামতি দেখতে অন্য গ্রামেও তার ডাক পড়ে।এর বিনিময়ে হাদিয় হিসেবে মানুষ তার হাতে যা দেয় তাই সে নেয়।
ভাল হয়। এমন আশায় পানি ও তেলের বোতল হাতে নিয়ে দলে দলে নারী-পুরুষ ছুটছে উপজেলার বাহিরগোলা মসজিদের দক্ষিণ পাশের একটি বাড়িতে। আজ বুধবার সুন্দরগঞ্জে তার আগমনের কথা শুনে পানি পড়া, তেল পড়া নিতে দলে দলে লোক ঐ বাড়িতে ভিড় করে ।
জানা গেছে, কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার অষ্টমী চর ইউনিয়নের বড় চর গ্রামের সাইদুর রহমানের শিশু পুত্র সুমন মিয়া (৪) ৩ বছর বয়স থেকে পানি পড়া ও তেল পড়া দিয়ে নিয়ত, মনোবাসনা পুরণসহ জটিল-কঠিন রোগবালাই উপশম হয় বলে পানি পড়া দিয়ে আসছে।
সুমনের পিতা-মাতা জানান, সুমন জন্মের ৩ দিনপরই জিকির করতে থাকে। এ অবস্থায় প্রতিবেশী এক অসুস্থ্য মহিলাকে দেখতে তার মা সুন্দরী বেগম শিশুটিকে কোলে নিয়ে গেলে সুমন ইশারায় পানি গ্লাস চেয়ে নিয়ে ফু দিয়ে খেতে বলে। ২/৩ দিনের মধ্যে অসুস্থ্য মহিলাটি সুস্থ্য হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দূর-দূরান্ত থেকে শত শত মানুষ তাদের বাড়িতে পানি পড়া, তেল পড়া নেয়ার জন্য ভিড় করে। এমন কেরামতি দেখতে অন্য গ্রামেও তার ডাক পড়ে।এর বিনিময়ে হাদিয় হিসেবে মানুষ তার হাতে যা দেয় তাই সে নেয়।