ধর্ষকের বাড়ির নির্জন কক্ষ থেকে মাদরাসা পড়ুয়া কিশোরীকে উদ্ধার!
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে এক কিশোরী (১২) ধর্ষণের
শিকার হয়েছে। ধর্ষকের বাড়ির নির্জন কক্ষ থেকে ধর্ষিতাকে উদ্ধার করেছে
পুলিশ। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক সালিশে বসায় ২ সালিশকারককে গ্রেপ্তার করা
হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে উপজেলার শাহবাজপুর হাবলিপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
ধর্ষিতার পিতা
বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঘটনার দিন মাদরাসা পড়ুয়া ওই কিশোরীকে প্রতিবেশী আক্তার হোসেন (৩৫) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। আক্তার তাদের দ্বিতীয় তলা ভবনের ছাদের উপরে নির্জন কক্ষে নিয়ে অপর দুই সহযোগী হযরত আলী (৩০) ও রুবেল (২৯) মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এসময় কিশোরীর চিৎকারে স্বজন ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা দ্রুত ওই কিশোরীকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে ফেলে। পরিবারের লোকজন কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে তারা বিষয়টি থানাকে অবহিত করেন। বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে রাতে গ্রাম্য মাতব্বর মাজেদ আলীর সভাপতিত্বে ধর্ষক আক্তারের বাড়িতে এক সালিশ সভা বসে। খবর পেয়ে সরাইল থানার এসআই মাসুদের নেতৃত্বে একদল পুলিশ উপস্থিত হলে সালিশকারকরা পালিয়ে যায়। এ সময় হেফাজ উল্লাহ (৪৬) ও হেলাল উদ্দিন (৪২) নামের দুই সালিশকারককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল দুপুর ১টায় পুলিশ ধর্ষিতাকে আক্তারের বাড়ি থেকে উদ্ধার করে। সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উত্তম কুমার চক্রবর্তী বলেন, ওই কিশোরী বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। মেডিকেল পরীক্ষার পর ধর্ষণের বিষয়টি পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, ঘটনার দিন মাদরাসা পড়ুয়া ওই কিশোরীকে প্রতিবেশী আক্তার হোসেন (৩৫) বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। আক্তার তাদের দ্বিতীয় তলা ভবনের ছাদের উপরে নির্জন কক্ষে নিয়ে অপর দুই সহযোগী হযরত আলী (৩০) ও রুবেল (২৯) মিলে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এসময় কিশোরীর চিৎকারে স্বজন ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা দ্রুত ওই কিশোরীকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে ফেলে। পরিবারের লোকজন কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে তারা বিষয়টি থানাকে অবহিত করেন। বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে রাতে গ্রাম্য মাতব্বর মাজেদ আলীর সভাপতিত্বে ধর্ষক আক্তারের বাড়িতে এক সালিশ সভা বসে। খবর পেয়ে সরাইল থানার এসআই মাসুদের নেতৃত্বে একদল পুলিশ উপস্থিত হলে সালিশকারকরা পালিয়ে যায়। এ সময় হেফাজ উল্লাহ (৪৬) ও হেলাল উদ্দিন (৪২) নামের দুই সালিশকারককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল দুপুর ১টায় পুলিশ ধর্ষিতাকে আক্তারের বাড়ি থেকে উদ্ধার করে। সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উত্তম কুমার চক্রবর্তী বলেন, ওই কিশোরী বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। মেডিকেল পরীক্ষার পর ধর্ষণের বিষয়টি পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যাবে।