জীবননগরে পুত্রবধূ ধর্ষণ, শ্বশুর গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলা শহরে লম্পট শ্বশুরের লালসার শিকার হয়েছে কিশোরী
এক পুত্রবধূ। পুত্রবধূ ধর্ষণের অভিযোগে বিশিষ্ট এক আড়ৎ ব্যবসায়ী খলিলুর
রহমান
মোলা (৫২) ওরফে খলিল মোলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে থানায় মামলা দায়ের করা হলে বুধবার বিকালে তাকে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে আদালতে চালান দেয়। গত শনিবার বিকেলে শহর জুড়ে আলোচিত এ ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বকুণ্ডিয়া গ্রামের হাজি মহসীন মোলার ছেলে খলিল মোলা লম্পটের কারণে গ্রাম ছাড়া হয়ে জীবননগর শহরের আড়ৎ ব্যবসা পরিচালনা করেন। ৪ সন্তানের জনক খলিল মোলা স্ত্রী ও ছোট ছেলে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী মতি মোলা এবং পুত্রবধূকে নিয়ে হাইস্কুল সড়কে ভাড়া বাসায় বসবাসসহ ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন। তার বিরুদ্ধে লম্পটের বহু অভিযোগ রয়েছে। খলিল মোলা চক্রান্ত করে গত শুক্রবার তার স্ত্রীকে গ্রামের বাড়ি বকুণ্ডিয়াতে পাঠিয়ে দেন। শনিবার বিকেলে ছেলে মতি মোলাকেও কৌশলে হাসাদাহ বাজারে পাঠিয়ে তিনি তার স্ত্রীকে (১৮) জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের পূর্বে জবোরদস্তিকালে খলিল মোলা পুত্রবধূর গায়ের সালোয়ার-কামিজ ছিঁড়ে ফেলেন। এ ঘটনার পর ধর্ষিতা তার দরিদ্র দিনমজুর পিতাকে ঘটনা খুলে বললে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে এসে মেয়েকে নিয়ে যান এবং মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে ঘটনাটি চেপে গিয়ে গোপনে মীমাংসা করার চেষ্টা করেন। এ অবস্থার মধ্যে বাঁচার জন্য লম্পট শ্বশুর খলিল মোলা গত মঙ্গলবার পুত্রবধূর বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। মিথ্যা এ মামলা দায়েরের খবর পেয়ে ওই রাতেই থানায় খলিল মোলার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনসহ ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হলে বুধবার পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
উল্লেখ্য, ব্যবসায়ী খলিল মোলার বির”দ্ধে ইতিপূর্বে লম্পটের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। শেষবারের মতো ক্ষমা চেয়ে সেসব অভিযোগ হতে তিনি রেহাই পান। বুধবার বিকালে খলিল মোলা পুলিশের খাঁচায় বন্দী হওয়ার পর তার লম্পটের নানাকাহিনী প্রকাশ হতে থাকে। খবরটি টক অব দ্যা জীবননগরে পরিণত হয়।
মোলা (৫২) ওরফে খলিল মোলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে থানায় মামলা দায়ের করা হলে বুধবার বিকালে তাকে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে আদালতে চালান দেয়। গত শনিবার বিকেলে শহর জুড়ে আলোচিত এ ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বকুণ্ডিয়া গ্রামের হাজি মহসীন মোলার ছেলে খলিল মোলা লম্পটের কারণে গ্রাম ছাড়া হয়ে জীবননগর শহরের আড়ৎ ব্যবসা পরিচালনা করেন। ৪ সন্তানের জনক খলিল মোলা স্ত্রী ও ছোট ছেলে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী মতি মোলা এবং পুত্রবধূকে নিয়ে হাইস্কুল সড়কে ভাড়া বাসায় বসবাসসহ ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন। তার বিরুদ্ধে লম্পটের বহু অভিযোগ রয়েছে। খলিল মোলা চক্রান্ত করে গত শুক্রবার তার স্ত্রীকে গ্রামের বাড়ি বকুণ্ডিয়াতে পাঠিয়ে দেন। শনিবার বিকেলে ছেলে মতি মোলাকেও কৌশলে হাসাদাহ বাজারে পাঠিয়ে তিনি তার স্ত্রীকে (১৮) জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের পূর্বে জবোরদস্তিকালে খলিল মোলা পুত্রবধূর গায়ের সালোয়ার-কামিজ ছিঁড়ে ফেলেন। এ ঘটনার পর ধর্ষিতা তার দরিদ্র দিনমজুর পিতাকে ঘটনা খুলে বললে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে এসে মেয়েকে নিয়ে যান এবং মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে ঘটনাটি চেপে গিয়ে গোপনে মীমাংসা করার চেষ্টা করেন। এ অবস্থার মধ্যে বাঁচার জন্য লম্পট শ্বশুর খলিল মোলা গত মঙ্গলবার পুত্রবধূর বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। মিথ্যা এ মামলা দায়েরের খবর পেয়ে ওই রাতেই থানায় খলিল মোলার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনসহ ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হলে বুধবার পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
উল্লেখ্য, ব্যবসায়ী খলিল মোলার বির”দ্ধে ইতিপূর্বে লম্পটের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। শেষবারের মতো ক্ষমা চেয়ে সেসব অভিযোগ হতে তিনি রেহাই পান। বুধবার বিকালে খলিল মোলা পুলিশের খাঁচায় বন্দী হওয়ার পর তার লম্পটের নানাকাহিনী প্রকাশ হতে থাকে। খবরটি টক অব দ্যা জীবননগরে পরিণত হয়।