কানে মোবাইল, ট্রেনের নীচে ৪ যুবক
কাজ সেরে পাঁচ বন্ধু একসঙ্গে বাড়ি ফিরছিলেন৷ কিন্তু গল্পে আর মোবাইলে
কথাবার্তায় ব্যস্ত থাকায় দূর থেকে ট্রেনের আওয়াজ তাঁরা শুনতে পাননি৷ বাড়ি
ফেরার পথেই ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হল চার জনের৷ এক জন কোনওক্রমে বেঁচে
গিয়েছেন৷ গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে
কলকাতার শিয়ালদহ-বজবজ শাখায় সন্তোষপুর ও ব্রেসব্রিজের মাঝে৷
রেল পুলিশ সূত্রের খবর, ওই পাঁচ জনই দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরের বাসিন্দা৷ বয়স ২০-২৫ বছরের আশপাশে৷ তারা মহেশতলায় দর্জির কাজ করতেন৷ প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এ দিন সন্ধ্যায় পাঁচ বন্ধু একসঙ্গে রেললাইন ধরে ১৬ বিঘা বস্তির দিকে যাচ্ছিলেন৷ তারা নিজেদের মধ্যে গল্পে মশগুল ছিলেন৷ দু’জন মোবাইলে কথাও বলছিলেন৷ দূর থেকে আপ নৈহাটি-বজবজ লোকাল আসতে দেখে স্থানীয় লোকজন তাদের সতর্ক করারও চেষ্টা করেছিলেন৷ কিন্তু কানে যায়নি ওই যুবকদের৷ ট্রেনের ধাক্কায় একজন বেশ কিছুটা দূরে ছিটকে পড়েন৷ বাকিদের দেহ রেললাইনেই পড়েছিল৷ রেল পুলিশ এসে তাদের হাসপাতালে নিয়ে যায়৷ রেললাইন থেকে একটি মানিব্যাগ, দু’টি মোবাইলও উদ্ধার করা হয়৷ শিয়ালদহ রেল পুলিশের সুপার উত্পল নস্কর জানান, ঘটনাস্থলেই তিন জনের মৃত্যু হয়৷ পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় আরও এক জনের৷
কথা বলতে বলতে অথবা মোবাইল কানে রেললাইন পেরোতে গিয়ে দুর্ঘটনা অবশ্য মাঝেমধ্যেই ঘটে৷ রেলের নিয়ম অনুযায়ী, রেললাইন পারাপার বা রেললাইন ধরে হাঁটা বেআইনি৷ এ নিয়ে বারবার রেলের তরফে প্রচারও চালানো হয়৷ কিন্তু অনেকেই তা মাথায় রাখেন না৷ রেল সূত্রের খবর, শিয়ালদহ-রানাঘাট এবং শিয়ালদহ-বারাসত লাইনে এই ধরনের দুর্ঘটনা তুলনামূলক ভাবে বেশি ঘটে৷
কলকাতার শিয়ালদহ-বজবজ শাখায় সন্তোষপুর ও ব্রেসব্রিজের মাঝে৷
রেল পুলিশ সূত্রের খবর, ওই পাঁচ জনই দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরের বাসিন্দা৷ বয়স ২০-২৫ বছরের আশপাশে৷ তারা মহেশতলায় দর্জির কাজ করতেন৷ প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এ দিন সন্ধ্যায় পাঁচ বন্ধু একসঙ্গে রেললাইন ধরে ১৬ বিঘা বস্তির দিকে যাচ্ছিলেন৷ তারা নিজেদের মধ্যে গল্পে মশগুল ছিলেন৷ দু’জন মোবাইলে কথাও বলছিলেন৷ দূর থেকে আপ নৈহাটি-বজবজ লোকাল আসতে দেখে স্থানীয় লোকজন তাদের সতর্ক করারও চেষ্টা করেছিলেন৷ কিন্তু কানে যায়নি ওই যুবকদের৷ ট্রেনের ধাক্কায় একজন বেশ কিছুটা দূরে ছিটকে পড়েন৷ বাকিদের দেহ রেললাইনেই পড়েছিল৷ রেল পুলিশ এসে তাদের হাসপাতালে নিয়ে যায়৷ রেললাইন থেকে একটি মানিব্যাগ, দু’টি মোবাইলও উদ্ধার করা হয়৷ শিয়ালদহ রেল পুলিশের সুপার উত্পল নস্কর জানান, ঘটনাস্থলেই তিন জনের মৃত্যু হয়৷ পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় আরও এক জনের৷
কথা বলতে বলতে অথবা মোবাইল কানে রেললাইন পেরোতে গিয়ে দুর্ঘটনা অবশ্য মাঝেমধ্যেই ঘটে৷ রেলের নিয়ম অনুযায়ী, রেললাইন পারাপার বা রেললাইন ধরে হাঁটা বেআইনি৷ এ নিয়ে বারবার রেলের তরফে প্রচারও চালানো হয়৷ কিন্তু অনেকেই তা মাথায় রাখেন না৷ রেল সূত্রের খবর, শিয়ালদহ-রানাঘাট এবং শিয়ালদহ-বারাসত লাইনে এই ধরনের দুর্ঘটনা তুলনামূলক ভাবে বেশি ঘটে৷