এসএসসি উত্তীর্ণ ছাত্রীর আপত্তিকর ছবি ইন্টারনেটে - চার আসামী কমলগঞ্জ থানায় সোপর্দ
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার পাত্রকলায় প্রেমের সম্পর্ক গড়ে অবশেষে
প্রেমিকা এসএসসি উত্তীর্ণ ছাত্রীর আপত্তিকর ছবি তুলে ইন্টারনেটে প্রচার করে
প্রতারক প্রেমিক। এ ঘটনায় ছাত্রী প্রতারক প্রেমিকসহ ৪ জনকে আসামী করে
কমলগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের
করে। জোর পুলিশি তদন্তে জনপ্রতিনিধিরা আটক করে প্রতারক প্রেমিকসহ ৪জন আসামীকে বৃহস্পতিবার সকালে কমলগঞ্জ থানায় সোপর্দ করে।
কমলগঞ্জ থানায় দায়ের ভান্ডারী গাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর এসএসসি উত্তীর্ণ ছাত্রী(সীমা আক্তারের)-র দায়ের করা অভিযোগ পত্রে জানা যায়, তার বাসা পাত্রকলা চা বাগান থেকে ভান্ডারী গাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ে যাতায়াত করত। বিদ্যালয়ে যাতায়াতকালে বাপ্পী দেব ও সহযোগীরা তাকে(ছাত্রীকে) নানাভাবে উত্যক্ত করত। এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে ছাত্রীটি প্রতারক বাপ্পী দেব(২২)-র সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এ সুযোগে বাপ্পী দেব(২২), সহযোগী রঞ্জীৎ কৈরী(২৩). রাজু গমেজ(২২) ও খোকন গোয়ালা(২৪) অতি সম্প্রতি বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একটি ঘরে আটকিয়ে রেখে নানাভাবে আপত্তিকর ছবি তুলে সেগুলো ইন্টারনেটে প্রচার করে। এজন্য ছাত্রীতি অভিযোগ করে সুবিচার প্রার্থনা করেন। এ অভিযোগের সূত্র ধরে গত ২৯ মে বুধবার রাত ১০ টায় মৌলভীবাজারের এ এসপি(সদর সার্কেল) মোল্লা মোহাঃ শাহিন সরেজমিন পাত্রকলা চা বাগানে জোর তদন্ত করেন।
বুধবার রাত ১১ টায় এ এসপি (সদর সার্কেল) মোল্লা মোহাঃ শাহিন অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলাটি খুযব গুরুত্বের সাথে দেখা হচ্ছে। দ্রুত আসামীদের গ্রেফতার করা হবে। মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পুষ্প কুমার কানুও এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এসব ঘটনায় কোন প্রকার ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি নিহার রঞ্জন নাথ বলেন, আসামীদের ধরিয়ে দিতে জনপ্রতিনিধিদের উপর চাপ দিলে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় এজাহারে উল্লেখিত চার আসামী বাপ্পী দেব,রঞ্জীৎ,রাজু গমেজ ও খোকন গোয়ালাকে কমলগঞ্জ থানায় সোপর্দ করা হয়। আসামীদের আদালতে প্রেরণ করে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রয়োজনে রিমান্ড প্রার্থনা করা
করে। জোর পুলিশি তদন্তে জনপ্রতিনিধিরা আটক করে প্রতারক প্রেমিকসহ ৪জন আসামীকে বৃহস্পতিবার সকালে কমলগঞ্জ থানায় সোপর্দ করে।
কমলগঞ্জ থানায় দায়ের ভান্ডারী গাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর এসএসসি উত্তীর্ণ ছাত্রী(সীমা আক্তারের)-র দায়ের করা অভিযোগ পত্রে জানা যায়, তার বাসা পাত্রকলা চা বাগান থেকে ভান্ডারী গাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ে যাতায়াত করত। বিদ্যালয়ে যাতায়াতকালে বাপ্পী দেব ও সহযোগীরা তাকে(ছাত্রীকে) নানাভাবে উত্যক্ত করত। এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে ছাত্রীটি প্রতারক বাপ্পী দেব(২২)-র সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এ সুযোগে বাপ্পী দেব(২২), সহযোগী রঞ্জীৎ কৈরী(২৩). রাজু গমেজ(২২) ও খোকন গোয়ালা(২৪) অতি সম্প্রতি বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একটি ঘরে আটকিয়ে রেখে নানাভাবে আপত্তিকর ছবি তুলে সেগুলো ইন্টারনেটে প্রচার করে। এজন্য ছাত্রীতি অভিযোগ করে সুবিচার প্রার্থনা করেন। এ অভিযোগের সূত্র ধরে গত ২৯ মে বুধবার রাত ১০ টায় মৌলভীবাজারের এ এসপি(সদর সার্কেল) মোল্লা মোহাঃ শাহিন সরেজমিন পাত্রকলা চা বাগানে জোর তদন্ত করেন।
বুধবার রাত ১১ টায় এ এসপি (সদর সার্কেল) মোল্লা মোহাঃ শাহিন অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মামলাটি খুযব গুরুত্বের সাথে দেখা হচ্ছে। দ্রুত আসামীদের গ্রেফতার করা হবে। মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পুষ্প কুমার কানুও এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এসব ঘটনায় কোন প্রকার ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না।
গতকাল বৃহস্পতিবার কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি নিহার রঞ্জন নাথ বলেন, আসামীদের ধরিয়ে দিতে জনপ্রতিনিধিদের উপর চাপ দিলে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় এজাহারে উল্লেখিত চার আসামী বাপ্পী দেব,রঞ্জীৎ,রাজু গমেজ ও খোকন গোয়ালাকে কমলগঞ্জ থানায় সোপর্দ করা হয়। আসামীদের আদালতে প্রেরণ করে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রয়োজনে রিমান্ড প্রার্থনা করা