ভোলার কিশোরী কিশোরগঞ্জ থেকে উদ্ধার
ভোলার মনপুরার হারিয়ে যাওয়া কিশোরী নুরুন্নাহার (১৫) দীর্ঘ ২ বছর পর
কিশোরগঞ্জ জেলা থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে হয়ে বাবা-মায়ের কোলে ফিরেছে। কিশোরী
নুরুন্নাহারের পিতা ও মাতার নাম
মোঃ আলমগীর ও ফাতেমা বেগম। তার বাড়ী উপজেলার হাজীরহাট ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ভূইয়ার হাট গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ২ বছর পূর্বে বাড়ি থেকে হারিয়ে যায় নুরুন্নাহার। পরিবারের সদস্যরা তাকে অনেক খোঁজাখুজি করে না পেয়ে হতাশা নিয়ে দিনাতিপাত করলেও পাওয়ার আশা ছাড়েননি। কিন্তু হারিয়ে যাওয়ার কয়েকদিন পরে মনপুরা থেকে সূদুর কিশোরগঞ্জ জেলায় একটি রাস্তার উপর তাকে অসহায় অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে তারা মেয়েটিকে উদ্ধার স্থানীয় থানার জিম্মায় দেন। থানা পুলিশ তাকে আদালতে পাঠালে বিগত ২৯ সেপ্টেম্বর/১০ তারিখ আদালত মেয়েটিকে কিশোরগঞ্জের কোনাবাড়ি কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্রের তত্বাবধানে রাখার নির্দেশ দেন। পরে ১৮নভেম্বর/১২ তারিখে ওই কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র মেয়েটিকে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবি সমিতিতে হস্তান্তর করে। তারা বিভিন্নভাবে তথ্য নিয়ে জানতে পারেন যে এই মেয়েটির বাড়ি ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলায়। অবশেষে গত ২৫ নভেম্বর/১২ তারিখে মনপুরা থানার মাধ্যমে কিশোরী নুরুন্নাহারের মা ফাতেমা বেগমের হাতে তুলো দেন। এসময় বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবি সমিতির কর্মকর্তা রিনা আক্তার, মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত এস.আই আঃ জলিল, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আমির হোসেন হাওলাদার, হাজীর হাট ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের মেম্বার আবু জাফরসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
source:হ্যালো-টুডে
মোঃ আলমগীর ও ফাতেমা বেগম। তার বাড়ী উপজেলার হাজীরহাট ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ভূইয়ার হাট গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ২ বছর পূর্বে বাড়ি থেকে হারিয়ে যায় নুরুন্নাহার। পরিবারের সদস্যরা তাকে অনেক খোঁজাখুজি করে না পেয়ে হতাশা নিয়ে দিনাতিপাত করলেও পাওয়ার আশা ছাড়েননি। কিন্তু হারিয়ে যাওয়ার কয়েকদিন পরে মনপুরা থেকে সূদুর কিশোরগঞ্জ জেলায় একটি রাস্তার উপর তাকে অসহায় অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে তারা মেয়েটিকে উদ্ধার স্থানীয় থানার জিম্মায় দেন। থানা পুলিশ তাকে আদালতে পাঠালে বিগত ২৯ সেপ্টেম্বর/১০ তারিখ আদালত মেয়েটিকে কিশোরগঞ্জের কোনাবাড়ি কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্রের তত্বাবধানে রাখার নির্দেশ দেন। পরে ১৮নভেম্বর/১২ তারিখে ওই কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র মেয়েটিকে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবি সমিতিতে হস্তান্তর করে। তারা বিভিন্নভাবে তথ্য নিয়ে জানতে পারেন যে এই মেয়েটির বাড়ি ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলায়। অবশেষে গত ২৫ নভেম্বর/১২ তারিখে মনপুরা থানার মাধ্যমে কিশোরী নুরুন্নাহারের মা ফাতেমা বেগমের হাতে তুলো দেন। এসময় বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবি সমিতির কর্মকর্তা রিনা আক্তার, মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত এস.আই আঃ জলিল, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি আমির হোসেন হাওলাদার, হাজীর হাট ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের মেম্বার আবু জাফরসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
source:হ্যালো-টুডে