কারাগারে যৌন মিলন!
কারাগারের অন্ধকারে বদ্ধজীবন কাটাতে হয় বন্দীদের। বাইরের দুনিয়ার সব রকম
সুযোগ-সুবিধা থেকেই বঞ্চিত থাকতে হয় তাঁদের। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে
একান্ত সময় কাটানোর কথাও ভাবতে পারেন না এই কারাবন্দীরা। তবে হয়তো এই দম
বন্ধ করা বন্দিদশায় একটু সুখের ছোঁয়া পেতে
যাচ্ছেন ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের বন্দীরা। জেলখানার মধ্যেই কয়েদিদের যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হওয়ার অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাঞ্জাবের রাজ্যের কারাগারের প্রধান। রাজ্য সরকারের অনুমতি চেয়ে ইতিমধ্যে একটি চিঠিও পাঠানো হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে জি-নিউজ।
এখন পাঞ্জাব রাজ্য সরকার অনুমতি দিলেই জেলখানার মধ্যে বন্দীরা তাঁদের বিবাহিত সঙ্গী, অর্থাত্ স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হতে পারবেন। পূর্বনির্ধারিত সময়ে কয়েক ঘণ্টা এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে কয়েক দিনও আইনি স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন বন্দীরা। রাজ্য সরকারকে পাঠানো পাঞ্জাবের কারাগারপ্রধানের চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘পাঞ্জাবের কারাগার পুনর্গঠন কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ পরিকল্পনাটা করা হয়েছে। খাবারের মতো যৌনতাও মানুষের একটা মৌলিক চাহিদা। আর এটার অভাবে পুরুষ কয়েদিরা নিজেদের মধ্যেই অস্বাস্থ্যকর যৌনাচারে লিপ্ত হতে পারে।’ কিন্তু এ বিশেষ সুবিধা পেতে হলে কয়েদিদের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে বলেও জানিয়েছেন পাঞ্জাবের কারাপ্রধান। যাঁরা জেলখানার মধ্যে ভালো আচার-আচরণ করবেন, তাঁরাই প্রথমত নিজেদের স্ত্রীর সঙ্গে বিশেষ সময় কাটানোর সুবিধা পাবেন।
এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে জেলখানার মধ্যে আলাদা কিছু বাড়ি বানানোর সুপারিশও করেছেন পাঞ্জাবের কারাপ্রধান শশী কান্ত। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন হাইকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অনুপম গুপ্তা। তাঁর মতে, এ পরিকল্পনাটা পাঞ্জাবের কারাগার সংস্কার কার্যক্রমের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পদক্ষেপ এবং এটা খুবই ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে পারে।
যাচ্ছেন ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের বন্দীরা। জেলখানার মধ্যেই কয়েদিদের যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হওয়ার অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাঞ্জাবের রাজ্যের কারাগারের প্রধান। রাজ্য সরকারের অনুমতি চেয়ে ইতিমধ্যে একটি চিঠিও পাঠানো হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে জি-নিউজ।
এখন পাঞ্জাব রাজ্য সরকার অনুমতি দিলেই জেলখানার মধ্যে বন্দীরা তাঁদের বিবাহিত সঙ্গী, অর্থাত্ স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হতে পারবেন। পূর্বনির্ধারিত সময়ে কয়েক ঘণ্টা এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে কয়েক দিনও আইনি স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন বন্দীরা। রাজ্য সরকারকে পাঠানো পাঞ্জাবের কারাগারপ্রধানের চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘পাঞ্জাবের কারাগার পুনর্গঠন কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ পরিকল্পনাটা করা হয়েছে। খাবারের মতো যৌনতাও মানুষের একটা মৌলিক চাহিদা। আর এটার অভাবে পুরুষ কয়েদিরা নিজেদের মধ্যেই অস্বাস্থ্যকর যৌনাচারে লিপ্ত হতে পারে।’ কিন্তু এ বিশেষ সুবিধা পেতে হলে কয়েদিদের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে বলেও জানিয়েছেন পাঞ্জাবের কারাপ্রধান। যাঁরা জেলখানার মধ্যে ভালো আচার-আচরণ করবেন, তাঁরাই প্রথমত নিজেদের স্ত্রীর সঙ্গে বিশেষ সময় কাটানোর সুবিধা পাবেন।
এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে জেলখানার মধ্যে আলাদা কিছু বাড়ি বানানোর সুপারিশও করেছেন পাঞ্জাবের কারাপ্রধান শশী কান্ত। এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন হাইকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অনুপম গুপ্তা। তাঁর মতে, এ পরিকল্পনাটা পাঞ্জাবের কারাগার সংস্কার কার্যক্রমের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পদক্ষেপ এবং এটা খুবই ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে পারে।