মহিলা যখন ধর্ষকের ভূমিকায়
এ খবরটি গতপরশু একবার প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু প্রকাশিত সে খবরে পাওয়া তথ্যে কিছু গরমিল থাকায় তা পুনরায় প্রকাশ করা হলো-
প্রকৃত খবর হচ্ছে,
যা নিউজিল্যাণ্ডের হেরাল্ড ডেইলি-তে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে-
ধর্ষকের ভূমিকায় এ বার এক মহিলা। তাঁর অত্যাচারের শিকার নিউজিল্যান্ডের বছর এগারোর এক স্কুলছাত্র। নিজের ছেলের সহপাঠীর সঙ্গেই যৌন সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন বছর ছত্রিশের ওই মহিলা। এক বার নয়, একাধিক বার মিলিত হয়েছিলেন ওই কিশোরের সঙ্গে। বলা হচ্ছে সেই সম্পর্কের জেরে জন্মেছে সন্তান। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরের সঙ্গে এই যৌন সম্পর্ক ধর্ষণের তকমা পাবে কি?
নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দারা চাইছেন, ধর্ষণের তকমা পাক এ হেন অত্যাচারও। বদলানো হোক আইনও। নিউজিল্যান্ড পুলিশ জানিয়েছে, গত বছর এপ্রিলে স্কুল থেকে পালিয়ে বাড়ি ফিরে আসে এক ছাত্র। সঙ্গে ছিল তারই কিশোর সহপাঠী। অভিযোগ, সেই সহপাঠীকে প্রথমে মদ খাইয়ে বেহুঁশ করেন ওই ছাত্রের মা। তার পর তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন। তার পর বিভিন্ন সময়ে একাধিক বার নানা অছিলায় তার সঙ্গে মিলিত হন ওই মহিলা। আসে সন্তান। তখন সদ্য বারোয় পা দিয়েছে ওই কিশোর। বিষয়টি তখনই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে জানিয়েছিল সে।
খবরটি প্রকাশ্যে আসে তারপরই। সঙ্গে সঙ্গে তৎপর হয়ে ওঠে আইন সংস্থাগুলি। মতের বিরুদ্ধে জোর করে যৌন সম্পর্ক তৈরি করা যদি ধর্ষণের সংজ্ঞা হয়ে থাকে, তা হলে এ ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম হবে কেন, প্রশ্ন ওঠে।
আইনমন্ত্রী জুডিথ কলিনস বলেছেন, চালু আইনে মহিলার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা যায় না। তাই শুরু হয়েছে আইন বদলের চিন্তা।
প্রকৃত খবর হচ্ছে,
যা নিউজিল্যাণ্ডের হেরাল্ড ডেইলি-তে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে-
ধর্ষকের ভূমিকায় এ বার এক মহিলা। তাঁর অত্যাচারের শিকার নিউজিল্যান্ডের বছর এগারোর এক স্কুলছাত্র। নিজের ছেলের সহপাঠীর সঙ্গেই যৌন সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন বছর ছত্রিশের ওই মহিলা। এক বার নয়, একাধিক বার মিলিত হয়েছিলেন ওই কিশোরের সঙ্গে। বলা হচ্ছে সেই সম্পর্কের জেরে জন্মেছে সন্তান। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে এক অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরের সঙ্গে এই যৌন সম্পর্ক ধর্ষণের তকমা পাবে কি?
নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দারা চাইছেন, ধর্ষণের তকমা পাক এ হেন অত্যাচারও। বদলানো হোক আইনও। নিউজিল্যান্ড পুলিশ জানিয়েছে, গত বছর এপ্রিলে স্কুল থেকে পালিয়ে বাড়ি ফিরে আসে এক ছাত্র। সঙ্গে ছিল তারই কিশোর সহপাঠী। অভিযোগ, সেই সহপাঠীকে প্রথমে মদ খাইয়ে বেহুঁশ করেন ওই ছাত্রের মা। তার পর তার সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন। তার পর বিভিন্ন সময়ে একাধিক বার নানা অছিলায় তার সঙ্গে মিলিত হন ওই মহিলা। আসে সন্তান। তখন সদ্য বারোয় পা দিয়েছে ওই কিশোর। বিষয়টি তখনই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে জানিয়েছিল সে।
খবরটি প্রকাশ্যে আসে তারপরই। সঙ্গে সঙ্গে তৎপর হয়ে ওঠে আইন সংস্থাগুলি। মতের বিরুদ্ধে জোর করে যৌন সম্পর্ক তৈরি করা যদি ধর্ষণের সংজ্ঞা হয়ে থাকে, তা হলে এ ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম হবে কেন, প্রশ্ন ওঠে।
আইনমন্ত্রী জুডিথ কলিনস বলেছেন, চালু আইনে মহিলার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা যায় না। তাই শুরু হয়েছে আইন বদলের চিন্তা।