সুন্দরীকে দেখতে দেদার ক্লিক, ক্র্যাশ করল ওয়েবসাইট
বলা হয়,
ক্লিওপেট্রার নাকটা যদি একটু ব্যাঁকা হত পাল্টে যেত ইতিহাস। অথবা সুন্দরী
হেলেন না থাকলে হতই না ট্রয়ের যুদ্ধ।
বারবার মেয়েদেরই দায়ী করা হয় যুদ্ধ আর ধ্বংসের জন্য।
ইতিহাসের কথা বাদ দিলেও অনেকটা এই রকমই ঘটেছে চিনে। অবশ্য যুদ্ধ টুদ্ধ নয়। এখানে ধসে পড়েছে একটি আস্ত ওয়েবসাইট।
নিষিদ্ধ কোনও সাইট নয়। একটি চিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইট। Renmin University of China-র official website। সেখানেই আপলোড করা হয়েছে এক সুন্দরী ছাত্রীর ছবি। গ্র্যাজুয়েশনের পর তার হাস্যমুখের নানা ছবি। আর সে ছবি দেখতে এত লোক ভিড় করেছেন,মানে ক্লিক করেছেন হোমপেজে,যে ক্র্যাশ করেছে আস্ত ওয়েবসাইটটাই।
এই সুন্দরীর নাম কাং কাং। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা বিভাগের ছাত্রী। তাঁর ছবি তুলেছে পেশাদার ফোটোগ্রাফার মাও ইয়ানঝেং। ৩০০ টির বেশি ছবি তোলার পর বাছাই করে কিছু ছবি দেওয়া হয়েছে ওয়েবসাইটে।
এদিকে এই ছবি নিয়ে দেখা দিয়েছে নতুন বিতর্ক। কারও কারও মতে,এতে কোনও মহাভারত অশুদ্ধ হয়নি। বরং কাং কাং-এর হাসিমুখ তারুণ্যের বার্তা বয়ে এনেছে। তবে প্রাচীনপন্থীদের মতে,একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে কাজটি মোটেও শোভনীয় নয়। সুন্দরীর মুখ কাজে লাগিয়ে তারা জনপ্রিয়তা বাড়াবার চেষ্টা করেছে। এবং এতে নাকি বিশ্ববিদ্যালয় বিচ্যুত হয়েছে নিজেদের আদর্শ থেকে।
বারবার মেয়েদেরই দায়ী করা হয় যুদ্ধ আর ধ্বংসের জন্য।
ইতিহাসের কথা বাদ দিলেও অনেকটা এই রকমই ঘটেছে চিনে। অবশ্য যুদ্ধ টুদ্ধ নয়। এখানে ধসে পড়েছে একটি আস্ত ওয়েবসাইট।
নিষিদ্ধ কোনও সাইট নয়। একটি চিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইট। Renmin University of China-র official website। সেখানেই আপলোড করা হয়েছে এক সুন্দরী ছাত্রীর ছবি। গ্র্যাজুয়েশনের পর তার হাস্যমুখের নানা ছবি। আর সে ছবি দেখতে এত লোক ভিড় করেছেন,মানে ক্লিক করেছেন হোমপেজে,যে ক্র্যাশ করেছে আস্ত ওয়েবসাইটটাই।
এই সুন্দরীর নাম কাং কাং। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা বিভাগের ছাত্রী। তাঁর ছবি তুলেছে পেশাদার ফোটোগ্রাফার মাও ইয়ানঝেং। ৩০০ টির বেশি ছবি তোলার পর বাছাই করে কিছু ছবি দেওয়া হয়েছে ওয়েবসাইটে।
এদিকে এই ছবি নিয়ে দেখা দিয়েছে নতুন বিতর্ক। কারও কারও মতে,এতে কোনও মহাভারত অশুদ্ধ হয়নি। বরং কাং কাং-এর হাসিমুখ তারুণ্যের বার্তা বয়ে এনেছে। তবে প্রাচীনপন্থীদের মতে,একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে কাজটি মোটেও শোভনীয় নয়। সুন্দরীর মুখ কাজে লাগিয়ে তারা জনপ্রিয়তা বাড়াবার চেষ্টা করেছে। এবং এতে নাকি বিশ্ববিদ্যালয় বিচ্যুত হয়েছে নিজেদের আদর্শ থেকে।