সুদ ছাড়া মূলধনের জোগান দেওয়া হবে-’বিডি ভেনচার লিমিটেড’
সুদ ছাড়াই ব্যবসার জন্য মূলধনের জোগান দেবে ‘বিডি ভেনচার লিমিটেড’ নামের
একটি কোম্পানি। নতুন নতুন উদ্যোক্তাকে এ মূলধনের জোগান দেওয়া হবে।
কোম্পানিটি মূলধন জোগানের পাশাপাশি দক্ষতা উন্নয়নেও কাজ করবে।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বৃহস্পতিবার বিডি ভেনচার লিমিটেডের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান আরিফ দৌলা। বক্তব্য দেন বিডি ভেনচারের চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান মামুন রশিদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শওকত হোসেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিডি ভেনচারের মতো প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্য দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিডি ভেনচারের উদ্দেশ্যও সফল হবে বলে তিনি আশাবাদী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, নতুন এই কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা, পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধনের মধ্যে ৮০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক মালিকানাধীন এবং বাকি ২০ শতাংশ ব্যক্তিমালিকানাধীন। ভেনচার মূলধন কোম্পানি হিসেবে এটি যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানসমূহের নিবন্ধকের পরিদপ্তর থেকে নিবন্ধন নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) থেকেও অনাপত্তিপত্র পেয়েছে এই কোম্পানি।
আরিফ দৌলা বলেন, ভেনচার ক্যাপিটাল এখন বিশ্বজুড়েই আলোচিত। বাংলাদেশে অনেক দেরিতে হলেও শুরু হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগকে এগিয়ে নিয়ে গেলে দেশ লাভবান হবে।
বিডি ভেনচারের চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, নবায়নযোগ্য শক্তি, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, পর্যটন ও হালকা প্রকৌশল শিল্প খাতে নতুন উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করবে এ প্রতিষ্ঠান।
ভাইস চেয়ারম্যান মামুন রশিদ বলেন, ভারত থেকে শুরু করে ইউরোপ-আমেরিকায় জনপ্রিয় হলেও বাংলাদেশে এটি নতুন ধরনের ব্যবসার ধারণা। ভেনচার ক্যাপিটাল বিকাশের জন্য তিনি প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়নেরও দাবি জানান।
প্রতিষ্ঠানটির এমডি শওকত হোসেন বলেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তারা ব্যবসা করতে চাইলেও মূলধন পান না। বিডি ভেনচার এই মূলধন সরবরাহ করবে, কিন্তু কোনো সুদ নেওয়া হবে না।
উল্লেখ্য, বিডি ভেনচারের প্রাতিষ্ঠানিক মালিকদের মধ্যে আছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স, গ্রিনডেল্টা ইনস্যুরেন্স, এশিয়া-প্যাসিফিক ইনস্যুরেন্স, লঙ্কা-বাংলা ফাইন্যান্স, মাইডাস ফাইন্যান্স, ডাটা এজ এবং আইপিই ক্যাপিটাল।
প্রতিষ্ঠানটির বিস্তারিত জানা যাবে ওয়েবসাইটে (www.bdventure.com)।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বৃহস্পতিবার বিডি ভেনচার লিমিটেডের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান আরিফ দৌলা। বক্তব্য দেন বিডি ভেনচারের চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান মামুন রশিদ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শওকত হোসেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিডি ভেনচারের মতো প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্য দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিডি ভেনচারের উদ্দেশ্যও সফল হবে বলে তিনি আশাবাদী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, নতুন এই কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা, পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধনের মধ্যে ৮০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক মালিকানাধীন এবং বাকি ২০ শতাংশ ব্যক্তিমালিকানাধীন। ভেনচার মূলধন কোম্পানি হিসেবে এটি যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানসমূহের নিবন্ধকের পরিদপ্তর থেকে নিবন্ধন নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) থেকেও অনাপত্তিপত্র পেয়েছে এই কোম্পানি।
আরিফ দৌলা বলেন, ভেনচার ক্যাপিটাল এখন বিশ্বজুড়েই আলোচিত। বাংলাদেশে অনেক দেরিতে হলেও শুরু হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগকে এগিয়ে নিয়ে গেলে দেশ লাভবান হবে।
বিডি ভেনচারের চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, নবায়নযোগ্য শক্তি, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, পর্যটন ও হালকা প্রকৌশল শিল্প খাতে নতুন উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করবে এ প্রতিষ্ঠান।
ভাইস চেয়ারম্যান মামুন রশিদ বলেন, ভারত থেকে শুরু করে ইউরোপ-আমেরিকায় জনপ্রিয় হলেও বাংলাদেশে এটি নতুন ধরনের ব্যবসার ধারণা। ভেনচার ক্যাপিটাল বিকাশের জন্য তিনি প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়নেরও দাবি জানান।
প্রতিষ্ঠানটির এমডি শওকত হোসেন বলেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তারা ব্যবসা করতে চাইলেও মূলধন পান না। বিডি ভেনচার এই মূলধন সরবরাহ করবে, কিন্তু কোনো সুদ নেওয়া হবে না।
উল্লেখ্য, বিডি ভেনচারের প্রাতিষ্ঠানিক মালিকদের মধ্যে আছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স, গ্রিনডেল্টা ইনস্যুরেন্স, এশিয়া-প্যাসিফিক ইনস্যুরেন্স, লঙ্কা-বাংলা ফাইন্যান্স, মাইডাস ফাইন্যান্স, ডাটা এজ এবং আইপিই ক্যাপিটাল।
প্রতিষ্ঠানটির বিস্তারিত জানা যাবে ওয়েবসাইটে (www.bdventure.com)।