দোষী সাব্যস্ত হলে বলিউডের অভিনেতা সালমানের ১০ বছরের কারাদণ্ড
২০০২ সালে মুম্বাইয়ে গাড়িচাপা দিয়ে মানুষ হত্যার অভিযোগ উঠেছিল
‘ব্যাড-বয়’খ্যাত বলিউডের অভিনেতা সালমান খানের বিরুদ্ধে। ওই দুর্ঘটনায়
আহত হয়েছিলেন ফুটপাতে ঘুমিয়ে থাকা আরও চার ব্যক্তি। সম্প্রতি সেই মামলায়
হাজিরা
দিতে সালমানকে ১১ ফেব্রুয়ারি আদালতে তলব করা হয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে তিনি ১০ বছরের কারাদণ্ড পেতে পারেন। এক খবরে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য জানিয়েছে বিবিসি এশিয়া।
বরাবরই সালমানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ২০০২ সালের সেপ্টেম্বরে ওই দুর্ঘটনার সময় তিনি নিজে গাড়ি চালাচ্ছিলেন না। ২০০৫ সালে সালমানের বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। কোনো এক অজানা কারণে তাঁর প্রতি নমনীয় আচরণ করেন আদালত। বেপরোয়া ও অসতর্কভাবে গাড়ি চালানোর কারণে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে রায় দেওয়া হয়।
পরবর্তী সময়ে ২০১১ সালে সালমানকে কঠোর সাজা প্রদানের দাবি তোলা হয় মুম্বাই পুলিশের পক্ষ থেকে। সম্প্রতি সেই মামলার বিচার কার্যক্রমে সালমানকে হাজির হতে আদেশ দিয়েছেন ভারতের একটি আদালত। আদেশটি দেওয়ার সময় ম্যাজিস্ট্রেট বসন্ত পাতিল বলেন, ‘যথেষ্ট সাক্ষ্য-প্রমাণ থেকে বলা যায়, স্রেফ অসতর্কতার কারণে সেই দুর্ঘটনা ঘটেনি। কাজেই আরও কঠোর আইনের ধারায় এই মামলার বিচার কার্যক্রম চালাতে হবে।’
সালমান খান ‘দাবাং’, ‘রেডি’, ‘বডিগার্ড’, ‘এক থা টাইগার’সহ ৮০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। বলিউডে তুমুল জনপ্রিয়তার পাশাপাশি অসংযত জীবন যাপন পদ্ধতির জন্য তাঁর কুখ্যাতি রয়েছে। এ জন্য অনেকে তাঁকে ‘ব্যাড-বয়’ তকমাও দিয়েছেন।
বিরল প্রজাতির হরিণ হত্যার দায়ে ২০০৬ সালে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ পেয়েছিলেন সালমান। অবশ্য এক সপ্তাহও জেলের ঘানি টানতে হয়নি তাঁকে, জামিনে মুক্তি পেয়ে গেছেন।
দিতে সালমানকে ১১ ফেব্রুয়ারি আদালতে তলব করা হয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে তিনি ১০ বছরের কারাদণ্ড পেতে পারেন। এক খবরে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য জানিয়েছে বিবিসি এশিয়া।
বরাবরই সালমানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ২০০২ সালের সেপ্টেম্বরে ওই দুর্ঘটনার সময় তিনি নিজে গাড়ি চালাচ্ছিলেন না। ২০০৫ সালে সালমানের বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। কোনো এক অজানা কারণে তাঁর প্রতি নমনীয় আচরণ করেন আদালত। বেপরোয়া ও অসতর্কভাবে গাড়ি চালানোর কারণে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে রায় দেওয়া হয়।
পরবর্তী সময়ে ২০১১ সালে সালমানকে কঠোর সাজা প্রদানের দাবি তোলা হয় মুম্বাই পুলিশের পক্ষ থেকে। সম্প্রতি সেই মামলার বিচার কার্যক্রমে সালমানকে হাজির হতে আদেশ দিয়েছেন ভারতের একটি আদালত। আদেশটি দেওয়ার সময় ম্যাজিস্ট্রেট বসন্ত পাতিল বলেন, ‘যথেষ্ট সাক্ষ্য-প্রমাণ থেকে বলা যায়, স্রেফ অসতর্কতার কারণে সেই দুর্ঘটনা ঘটেনি। কাজেই আরও কঠোর আইনের ধারায় এই মামলার বিচার কার্যক্রম চালাতে হবে।’
সালমান খান ‘দাবাং’, ‘রেডি’, ‘বডিগার্ড’, ‘এক থা টাইগার’সহ ৮০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। বলিউডে তুমুল জনপ্রিয়তার পাশাপাশি অসংযত জীবন যাপন পদ্ধতির জন্য তাঁর কুখ্যাতি রয়েছে। এ জন্য অনেকে তাঁকে ‘ব্যাড-বয়’ তকমাও দিয়েছেন।
বিরল প্রজাতির হরিণ হত্যার দায়ে ২০০৬ সালে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ পেয়েছিলেন সালমান। অবশ্য এক সপ্তাহও জেলের ঘানি টানতে হয়নি তাঁকে, জামিনে মুক্তি পেয়ে গেছেন।