আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন বলিউড অভিনেত্রী জিয়া খান৷ মুম্বইয়ের জুহুর
বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হল ঝুলন্ত দেহ৷ জিয়ার ঘনিষ্ঠদের একাংশের বক্তব্য,
বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন তিনি৷ তা থেকে বেরিয়ে আসারও চেষ্টা
করেছিলেন৷ কিন্তু গতকাল রাতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি৷
সেইসময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না৷ এখনও
প্রেমিক প্রেমিকার জোরপুর্বক শাররীক সম্পর্ক বা ধর্ষন তথা ডেটি
রেপ:•ধর্ষণ - শব্দটি শুনলেই প্রাথমিক ভাবে আমাদের মনে যে দৃশ্যপট সৃষ্টি
হয় তা হলো অপরিচিত কোন পুরুষ কিংবা নারীর কোন নির্জন স্থানে বিপরীত
লিঙ্গের কারো সাথে জবরদস্তি শাররীক সম্পর্ক স্থাপন করা। অপরিচিত মানুষ
দ্বারা জোরপুর্বক শাররীক সম্পর্কই শুধু ধর্ষণ নয় - এর বাহিরেও অনেক প্রকার
ধর্ষণ আছে। প্রেমিকাকে নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে তার অমতে শাররীক সম্পর্ক
স্থাপন সহ পারষ্পরিক সম্মতির বাহিরে স্বামী স্ত্রীর শাররীক মিলনও ধর্ষন
হিসেবে পরিগনিত। দুঃখজনক ভাবে সত্য যে - ধর্ষণের শিকার যেকোন নারী/পুরুষের
৫০% (আমাদের দেশে আনুমানিক ৯০%) ধর্ষকের পুর্বপরিচিত বন্ধু কিংবা আত্মীয়।
♦ধর্ষণ কি?
•ধর্ষণ বলতে বুঝায়, “বেআইনী ভাবে কারো মতের বিরুদ্ধে তার শরীরের যৌনঅঙ্গ সমুহের ব্যবহার”। যদিও ধর্ষণের সাথে জোরপুর্বক শাররীক সম্পর্ক যুক্ত, ধর্ষণ মানে প্রচণ্ড আবেগ কিংবা অন্তরঙ্গ শাররীক মিলন নয়। ধর্ষণ হচ্ছে একপ্রকার আগ্রাসন এবং সহিংস অপরাধ।
♦নারীই কি সবসময় ধর্ষিত হয়?
•কিশোরী এবং নারীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন, তবে পুরুষও ধর্ষনের শিকারহয়ে থাকেন। ধর্ষিত মানুষের মাঝে ৭% থেকে ১০% পুরুষ! তবে জরিপে দেখা গেছে পুরুষ কিংবা নারী যেই ধর্ষিত হোক না কেন, ৯৯% ক্ষেত্রে পুরুষই ধর্ষকের ভুমিকায় দেখা যায়।
♦ধর্ষণঃ কার ভুল?
•অনেক মানুষকে বলতে শুনি”ধর্ষিতা তার কাপড়চোপড় কিংবা অঙ্গভঙ্গিতে ধর্ষনকারীকে অপরাধটি করতে উৎসাহী করেছিল”। ধর্ষিতার দোষ বলে বিষয়টি পাশ কাটিয়ে যাবার উপায় নেই। সর্বক্ষেত্রেই ধর্ষনকারী অপরাধীএবং ঘটনার জন্য শুধু ধর্ষনকারীই দায়ী থাকবে। দুইজন পুর্বপরিচিত কিংবা প্রেমের সম্পর্কে থাকাকালীন সময়েও ধর্ষণ একটি অপরাধ। কোন মানুষই অন্যের যৌন সম্পর্ক তার অধিকার মনে করতে পারার কোন অবকাশ নেই - উভয় পক্ষের পুর্ন সম্পর্ক ব্যতিত!
♦মদ্যপনা, মাদক এবং ধর্ষণঃ
•পরিচিত ব্যক্তির দ্বারা ধর্ষণেরসাথে মাদক অনেকাংশে জড়িত। রাসায়নিক কারনে মদ নারী এবং পুরুষের শরীরে ভিন্ন প্রভাব ফেলে। মদ্যপান কিংবা অন্যন্য মাদক গ্রহনের কারনে হারানোর সম্ভাবনা থাকে, সাধারন জ্ঞান অকার্যকর হয়ে যায় - অনেক মানুষ নেশার ঘোরে আগ্রসন অথবা সহিংসক হয়ে উঠেন। যার ফলশ্রুতিতে ধর্ষনের মত জঘণ্য বিষয়ও অনায়াসে ঘটিয়ে ফেলে।
•অনেক প্রকার মাদক, যেমন রোহিপনল (roofies), গামা-হাইড্রোঅক্সিবু্ট্রেট (GHB) এবং কিটামাইন সমৃদ্ধ মাদককে “ডেট রেপ” তথা প্রেমিক দ্বারাধর্ষনের মাদক বলা হয়। বহিঃবিশ্বে এই প্রকার মাদক অনায়াসে খাদ্য কিংবা পানীয় এর সাথে মিশ্রিত করে যেকোন নারীকে অচেতন করে কুকর্ম সারার প্রবনতা পরিলক্ষিত হয়। এই মাদক সেবনকরীরা কিছু সময়ের জন্য পেরালাইজড/অবশ, ঝাপসা দেখা এমনকিস্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে স্থায়ীভাবে পেরালাইজড এমনকি মৃত্যু পযন্ত হতে পারে।
♦ধর্ষণের হাত থেকে নিজেকে কিভাবে রক্ষা করবেন?
•আপনার সঙ্গী আপনাকে কোন নির্জন স্থানে নিতে চাইলে যতক্ষন পর্যন্ত আপনি তাকে সম্পুর্ন বিশ্বাস করতে না পারবেন তার কথায় কোন নির্জন স্থানে যাবেন না। “কোন নির্জন স্থানে একজন পুরুষ এবং একজন নারী থাকলে শয়তান তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে হাজির হয়” - তাই কোন গোপন স্থানে দেখা করা থেকে বিরত থাকুন, এমনকি পুরুষটি আপনার বিস্বস্ত হলেও।
•এমন কোন ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক রাখবেন না যে চরিত্রহীন এবং সুযোগ সন্ধানী।
•সংযত এবং সচেতন থাকুন - শাররীক মিলনের প্রশান্তিই জীবনের সবকিছু নয়। ইজ্জৎ হারালে তা ফেরত পাওয়া যায়না।অন্য কেউ না জানলেও প্রিয়জন দ্বারা ধর্ষিত হবার পর আপনারনিজের প্রতি নিজের ঘৃনাবোধ কাটিয়ে উঠতে পারবেন?
•আপনি কি চান তা অবগত হউন।
•কোথাও ঘুরতে গেলে অনেক বন্ধুবান্ধবের সাথে যান এবং একজন আরেকজনের প্রতি নজর রাখুন।
•আইনী সহায়তা কিংবা লোকলজ্জার ভয়ে নিশ্চুপ থাকবেন না। ধর্ষনের হুমকিতে পড়লে গর্জে উঠুন।
•অত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে কুংফু / কারাতে শিখে রাখুন। সাইড ব্যগে বোতল ভর্তি মরিচের গুড়া কিংবা গুড়া মিশ্রিত পানি রাখুন।
♦ধর্ষনের শিকার হলে কি পদক্ষেপ নিবেন?
•দুর্ভাগ্যবশত আপনি যদি ধর্ষনের শিকার হন তাহলে নিন্ম লিখিত বিষয়সমুহ আপনার করনীয় হতে পারেঃ
•আপনি যদি শাররীক আঘাতপ্রাপ্ত হন তাহলে দ্রুত হসপিটালে ইমাজেন্সি সেকশানেযান। অনেক হসপিটালের ইমাজেন্সিতে ধর্ষিতা নারীর বিশেষ সহায়তার জন্য প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ডাক্তার থাকেন।
•ঘনিষ্ঠ বন্ধু কিংবা পরিবারের অন্য কোন সদস্যের সাথে দ্রুত যোগাযোগ করুন যাদেরকে আপনি নিরাপদ মনে করেন এবং আপনার সাথে সংগঠিত বিষয়টি বিস্তারিত বর্ণনা করুন।
•আইনের শরনাপন্ন হতে চাইলে সবার আগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করুন। কোন প্রকার আঘাতের চিহ্ন মুছে ফেলবেন না। আমাদের দেশেনারীরা ধর্ষনের পর নিজকে অপবিত্র মনে করতে থাকেন এবং মানসিক ভারসাম্যহীনতায় বার বার গোসল করেতে থাকেন - ফলে ধর্ষনের অনেক আলামত মুছে যায়। এ বিষয়টি খেয়াল রাখা পরিবারের অন্য সদস্যের খুবই জরুরী।
•ঘটনার যতটুকু মনে পড়ে তা বিস্তারিত লিখে রাখুন।
•যদি আপনি সীদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন “কি করবেন?” তাহলে নিকটস্থ মানবাদিকার সংঘঠনে যোগাযোগ করুন।
♦পরিশিষ্টঃ
•আমাদের দেশের পুরুষরা যেন সব কলঙ্গের উদ্ধে! একজন নারীর একমাত্র অবলম্বন তার ইজ্জত! সেই ইজ্জত নষ্ট করে পুরুষটির মনে বিন্ধুমাত্র অপরাধবোধ দেখা যায়না। অনেক ছেলেকে দেখা যায় শুধু শাররীক মিলনের উদ্দেশ্যেই কোন মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। সব ধর্ষনের খবর হয়তো আমরা শুনি না। কিন্তু যে কাজটি ঘটাচ্ছে এবং যে নারী ধর্ষনের শিকার হচ্ছে তারা কি মানসিক শান্তি পেয়েছে/পাবে?
♦ধর্ষণ কি?
•ধর্ষণ বলতে বুঝায়, “বেআইনী ভাবে কারো মতের বিরুদ্ধে তার শরীরের যৌনঅঙ্গ সমুহের ব্যবহার”। যদিও ধর্ষণের সাথে জোরপুর্বক শাররীক সম্পর্ক যুক্ত, ধর্ষণ মানে প্রচণ্ড আবেগ কিংবা অন্তরঙ্গ শাররীক মিলন নয়। ধর্ষণ হচ্ছে একপ্রকার আগ্রাসন এবং সহিংস অপরাধ।
♦নারীই কি সবসময় ধর্ষিত হয়?
•কিশোরী এবং নারীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন, তবে পুরুষও ধর্ষনের শিকারহয়ে থাকেন। ধর্ষিত মানুষের মাঝে ৭% থেকে ১০% পুরুষ! তবে জরিপে দেখা গেছে পুরুষ কিংবা নারী যেই ধর্ষিত হোক না কেন, ৯৯% ক্ষেত্রে পুরুষই ধর্ষকের ভুমিকায় দেখা যায়।
♦ধর্ষণঃ কার ভুল?
•অনেক মানুষকে বলতে শুনি”ধর্ষিতা তার কাপড়চোপড় কিংবা অঙ্গভঙ্গিতে ধর্ষনকারীকে অপরাধটি করতে উৎসাহী করেছিল”। ধর্ষিতার দোষ বলে বিষয়টি পাশ কাটিয়ে যাবার উপায় নেই। সর্বক্ষেত্রেই ধর্ষনকারী অপরাধীএবং ঘটনার জন্য শুধু ধর্ষনকারীই দায়ী থাকবে। দুইজন পুর্বপরিচিত কিংবা প্রেমের সম্পর্কে থাকাকালীন সময়েও ধর্ষণ একটি অপরাধ। কোন মানুষই অন্যের যৌন সম্পর্ক তার অধিকার মনে করতে পারার কোন অবকাশ নেই - উভয় পক্ষের পুর্ন সম্পর্ক ব্যতিত!
♦মদ্যপনা, মাদক এবং ধর্ষণঃ
•পরিচিত ব্যক্তির দ্বারা ধর্ষণেরসাথে মাদক অনেকাংশে জড়িত। রাসায়নিক কারনে মদ নারী এবং পুরুষের শরীরে ভিন্ন প্রভাব ফেলে। মদ্যপান কিংবা অন্যন্য মাদক গ্রহনের কারনে হারানোর সম্ভাবনা থাকে, সাধারন জ্ঞান অকার্যকর হয়ে যায় - অনেক মানুষ নেশার ঘোরে আগ্রসন অথবা সহিংসক হয়ে উঠেন। যার ফলশ্রুতিতে ধর্ষনের মত জঘণ্য বিষয়ও অনায়াসে ঘটিয়ে ফেলে।
•অনেক প্রকার মাদক, যেমন রোহিপনল (roofies), গামা-হাইড্রোঅক্সিবু্ট্রেট (GHB) এবং কিটামাইন সমৃদ্ধ মাদককে “ডেট রেপ” তথা প্রেমিক দ্বারাধর্ষনের মাদক বলা হয়। বহিঃবিশ্বে এই প্রকার মাদক অনায়াসে খাদ্য কিংবা পানীয় এর সাথে মিশ্রিত করে যেকোন নারীকে অচেতন করে কুকর্ম সারার প্রবনতা পরিলক্ষিত হয়। এই মাদক সেবনকরীরা কিছু সময়ের জন্য পেরালাইজড/অবশ, ঝাপসা দেখা এমনকিস্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে স্থায়ীভাবে পেরালাইজড এমনকি মৃত্যু পযন্ত হতে পারে।
♦ধর্ষণের হাত থেকে নিজেকে কিভাবে রক্ষা করবেন?
•আপনার সঙ্গী আপনাকে কোন নির্জন স্থানে নিতে চাইলে যতক্ষন পর্যন্ত আপনি তাকে সম্পুর্ন বিশ্বাস করতে না পারবেন তার কথায় কোন নির্জন স্থানে যাবেন না। “কোন নির্জন স্থানে একজন পুরুষ এবং একজন নারী থাকলে শয়তান তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে হাজির হয়” - তাই কোন গোপন স্থানে দেখা করা থেকে বিরত থাকুন, এমনকি পুরুষটি আপনার বিস্বস্ত হলেও।
•এমন কোন ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক রাখবেন না যে চরিত্রহীন এবং সুযোগ সন্ধানী।
•সংযত এবং সচেতন থাকুন - শাররীক মিলনের প্রশান্তিই জীবনের সবকিছু নয়। ইজ্জৎ হারালে তা ফেরত পাওয়া যায়না।অন্য কেউ না জানলেও প্রিয়জন দ্বারা ধর্ষিত হবার পর আপনারনিজের প্রতি নিজের ঘৃনাবোধ কাটিয়ে উঠতে পারবেন?
•আপনি কি চান তা অবগত হউন।
•কোথাও ঘুরতে গেলে অনেক বন্ধুবান্ধবের সাথে যান এবং একজন আরেকজনের প্রতি নজর রাখুন।
•আইনী সহায়তা কিংবা লোকলজ্জার ভয়ে নিশ্চুপ থাকবেন না। ধর্ষনের হুমকিতে পড়লে গর্জে উঠুন।
•অত্মরক্ষার কৌশল হিসেবে কুংফু / কারাতে শিখে রাখুন। সাইড ব্যগে বোতল ভর্তি মরিচের গুড়া কিংবা গুড়া মিশ্রিত পানি রাখুন।
♦ধর্ষনের শিকার হলে কি পদক্ষেপ নিবেন?
•দুর্ভাগ্যবশত আপনি যদি ধর্ষনের শিকার হন তাহলে নিন্ম লিখিত বিষয়সমুহ আপনার করনীয় হতে পারেঃ
•আপনি যদি শাররীক আঘাতপ্রাপ্ত হন তাহলে দ্রুত হসপিটালে ইমাজেন্সি সেকশানেযান। অনেক হসপিটালের ইমাজেন্সিতে ধর্ষিতা নারীর বিশেষ সহায়তার জন্য প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ডাক্তার থাকেন।
•ঘনিষ্ঠ বন্ধু কিংবা পরিবারের অন্য কোন সদস্যের সাথে দ্রুত যোগাযোগ করুন যাদেরকে আপনি নিরাপদ মনে করেন এবং আপনার সাথে সংগঠিত বিষয়টি বিস্তারিত বর্ণনা করুন।
•আইনের শরনাপন্ন হতে চাইলে সবার আগে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করুন। কোন প্রকার আঘাতের চিহ্ন মুছে ফেলবেন না। আমাদের দেশেনারীরা ধর্ষনের পর নিজকে অপবিত্র মনে করতে থাকেন এবং মানসিক ভারসাম্যহীনতায় বার বার গোসল করেতে থাকেন - ফলে ধর্ষনের অনেক আলামত মুছে যায়। এ বিষয়টি খেয়াল রাখা পরিবারের অন্য সদস্যের খুবই জরুরী।
•ঘটনার যতটুকু মনে পড়ে তা বিস্তারিত লিখে রাখুন।
•যদি আপনি সীদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন “কি করবেন?” তাহলে নিকটস্থ মানবাদিকার সংঘঠনে যোগাযোগ করুন।
♦পরিশিষ্টঃ
•আমাদের দেশের পুরুষরা যেন সব কলঙ্গের উদ্ধে! একজন নারীর একমাত্র অবলম্বন তার ইজ্জত! সেই ইজ্জত নষ্ট করে পুরুষটির মনে বিন্ধুমাত্র অপরাধবোধ দেখা যায়না। অনেক ছেলেকে দেখা যায় শুধু শাররীক মিলনের উদ্দেশ্যেই কোন মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। সব ধর্ষনের খবর হয়তো আমরা শুনি না। কিন্তু যে কাজটি ঘটাচ্ছে এবং যে নারী ধর্ষনের শিকার হচ্ছে তারা কি মানসিক শান্তি পেয়েছে/পাবে?
এফবিআই একজন দূর্ধর্ষ অ্যানোনিমাস হ্যাকারকে ধরে ফেলতে সক্ষম হয়েছে।
এই কুখ্যাত হ্যাকার যুক্তরাস্ট্রের পুলিশ অফিসারদের ব্যক্তিগত তথ্যাদি
ইন্টারনেটে প্রকাশ করে দিয়েছিল।হিজিনিও ওচোয়া-কে আমেরিকার অন্ততঃ চারটি
ওয়েব সাইট হ্যাক করার অভিযোগ রয়েছে। নীচের এই ছবিটি প্রকাশ করেই তিনি
নিজেকে প্রকাশ করে দিয়েছেন। ৩০ বছর বয়স্ক এই হ্যাকার থাকেন টেক্সাসের
গ্যালভাস্টোন শহরে। তিনি তার গার্লফ্রেন্ডের এই ছবিটি
তুলেছিলেন অস্ট্রেলিয়ায়।
ছবিটিতে লেখা আছে - ‘PwNd by w0rmer & CabinCr3w <3 u B****’s!’
এফবিআই বলেছে যে, এই চিহ্নটির মাধ্যমেই হ্যাকার ওচোয়া নিজেকে প্রকাশ করেছে। কারণ সে অনলাইনে নিজেকে “w0rmer” নামে পরিচয় দিয়ে থাকে। এবং সে “CabinCr3w” এই হ্যাকিং গ্রুপটির সদস্য, যা অ্যানোনিমাস দ্বারা পরিচালিত।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই হ্যাকার “@AnonW0rmer” নামে একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে থাকেন, এবং সেই অ্যাকাউন্টটি এমন একটি ওয়েবসাইটের সাথে লিংক দেয়া যেখানে পুলিশ অফিসারদের তথ্যগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। আর সেই ওয়েবসাইটটির নীচে একজন মহিলার ছবি ছিল যিনি ওই চিহ্নটি পরিধান করে ছিলেন। এফবিআই জানিয়েছে,
এই ছবিটি আইফোন দিয়ে তোলা হয়েছে।
এই ছবিটি মেয়েটির টুইটারে পোস্ট করা হয়েছিল। তার বয়ফ্রেন্ডকে খুঁজতে গিয়ে হ্যাকারকে খুঁজে পাওয়া যায়।
স্মার্টফোনতে ছবি তুললে সেই ছবিটি কোথায় তোলা হয়েছে তার জিপিএস তথ্য ছবির ভেতর লুকানো থাকে। এফবিআই ওই ছবিটি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহরের ঠিক কোন রাস্তার কোন বাড়িতে তোলা হয়েছিল সেটা জেনে গিয়েছিল।
তারপর এফবিআই ওচোয়া’র ফেসবুক পেজ খুঁজে বের করে, যেখানে তার গার্লফ্রেন্ড হিসেবে কাইলী গার্ডনার-এর নাম দেয়া হয়েছে, যিনি একজন অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। এফবিআই নিশ্চিত হয়ে যায় ওই মেয়ের অবস্থান। এবং এটাও নিশ্চিত হয়ে যায় যে, ওচোয়া-ই হলো “w0rmer”.
তুলেছিলেন অস্ট্রেলিয়ায়।
ছবিটিতে লেখা আছে - ‘PwNd by w0rmer & CabinCr3w <3 u B****’s!’
এফবিআই বলেছে যে, এই চিহ্নটির মাধ্যমেই হ্যাকার ওচোয়া নিজেকে প্রকাশ করেছে। কারণ সে অনলাইনে নিজেকে “w0rmer” নামে পরিচয় দিয়ে থাকে। এবং সে “CabinCr3w” এই হ্যাকিং গ্রুপটির সদস্য, যা অ্যানোনিমাস দ্বারা পরিচালিত।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই হ্যাকার “@AnonW0rmer” নামে একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে থাকেন, এবং সেই অ্যাকাউন্টটি এমন একটি ওয়েবসাইটের সাথে লিংক দেয়া যেখানে পুলিশ অফিসারদের তথ্যগুলো প্রকাশ করা হয়েছিল। আর সেই ওয়েবসাইটটির নীচে একজন মহিলার ছবি ছিল যিনি ওই চিহ্নটি পরিধান করে ছিলেন। এফবিআই জানিয়েছে,
এই ছবিটি আইফোন দিয়ে তোলা হয়েছে।
এই ছবিটি মেয়েটির টুইটারে পোস্ট করা হয়েছিল। তার বয়ফ্রেন্ডকে খুঁজতে গিয়ে হ্যাকারকে খুঁজে পাওয়া যায়।
স্মার্টফোনতে ছবি তুললে সেই ছবিটি কোথায় তোলা হয়েছে তার জিপিএস তথ্য ছবির ভেতর লুকানো থাকে। এফবিআই ওই ছবিটি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহরের ঠিক কোন রাস্তার কোন বাড়িতে তোলা হয়েছিল সেটা জেনে গিয়েছিল।
তারপর এফবিআই ওচোয়া’র ফেসবুক পেজ খুঁজে বের করে, যেখানে তার গার্লফ্রেন্ড হিসেবে কাইলী গার্ডনার-এর নাম দেয়া হয়েছে, যিনি একজন অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। এফবিআই নিশ্চিত হয়ে যায় ওই মেয়ের অবস্থান। এবং এটাও নিশ্চিত হয়ে যায় যে, ওচোয়া-ই হলো “w0rmer”.