দুইটি তরঙ্গ উঠি প্রেমের নিয়মে
ভাঙিয়া মিলিয়া যায় দুইটি অধরে। প্রেম লিখিতেছে গান কোমল আদরে
অধরেতে থরে থরে চুম্বনের লেখা। (রবিঠাকুর)
গোপন বলেই সে এত মধুর। চিরকালের, চিরদিনের ধন। গোপন বলেই তাকে ঘিরে এত ভাললাগা, সমস্ত সুখ-দু্ঃখের মধ্যযামে দাঁড়িয়ে ভালবাসা। যদি সে হয় তার একটি ভুবনমোহিনী তিল, তবে সেই চিরচেনা চিবুকের তিল-ই হয়ে যায় রোমাঞ্চ-স্পর্শ পিপাসায়, আদর-আঘ্রাণে পরম
ভাঙিয়া মিলিয়া যায় দুইটি অধরে। প্রেম লিখিতেছে গান কোমল আদরে
অধরেতে থরে থরে চুম্বনের লেখা। (রবিঠাকুর)
গোপন বলেই সে এত মধুর। চিরকালের, চিরদিনের ধন। গোপন বলেই তাকে ঘিরে এত ভাললাগা, সমস্ত সুখ-দু্ঃখের মধ্যযামে দাঁড়িয়ে ভালবাসা। যদি সে হয় তার একটি ভুবনমোহিনী তিল, তবে সেই চিরচেনা চিবুকের তিল-ই হয়ে যায় রোমাঞ্চ-স্পর্শ পিপাসায়, আদর-আঘ্রাণে পরম
ডা. শেজাদী আপসা চিকিত্সক হয়েও চিকিত্সাকে পেশা
হিসেবে নিতে পারেননি। স্বামীর নিষেধ ছিল। তাই ঘর-সংসার নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন
তিনি। পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত সেনা কর্মকর্তা স্বামীর পথের কাঁটা ছিল ডা.
শেজাদী। এ কারণে প্রায়ই তার উপর চলতো নির্যাতন। প্রেমের বিয়ে, আছে ১০
বছরের একটি ছেলে, তাই স্বামীর সব নির্যাতন মুখ বুজে সহ্য
নিজের পরিচয় দেন সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন। নামধাম গোপন করে ফোন করেন
বিবাহিত নারীদের। উত্তরার একটি বাসার সিকিউরিটি গার্ড তিনি। তবে, যাদের
বিপুল টাকা আছে শুধু তাদের। এরপর প্রেমের জালে ফেলে হাতিয়ে নেন ওই নারীদের
কাছ থেকে টাকা-পয়সা। গড়েন শারীরিক সম্পর্ক। এভাবে অসংখ্য নারীকে ফেলেছেন
তিনি ছলনার জালে। তবে শেষ রক্ষা হয়নি ওই ভুয়া ক্যাপ্টেনের। র্যাবের হাতে
ধরা পড়েন তিনি। এই প্রতারকের নাম হারুন অর রশীদ।প্রতারণার শিকার বিভিন্ন
নারীর কাছ থেকে অভিযোগ পেয়ে র্যাব অনেকদিন ধরে তাকে ধরার চেষ্টা
চালাচ্ছিল। অবশেষে গতকাল সোমবার র্যাব-১ এর সিনিয়র এএসপি জাহাঙ্গীরের
নেতৃত্বে একটি দল উত্তরার আবদুল্লাহপুরে একটি ফিলিং স্টেশনের সামনে থেকে
হারুনকে গ্রেফতার করে। র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ এম আনোয়ার
পাশার কাছে প্রতারণার কথা অকপটে স্বীকার করে হারুন। র্যাবের মোবাইল কোর্ট
প্রতারণার দায়ে তাকে এক বছর কারাদণ্ড দিয়েছে। র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে হারুন
জানান, তার টার্গেট মূলত যাদের প্রচুর টাকা আছে সেই সব বিবাহিত নারী;
যাদের স্বামী বিদেশ থাকেন। নানা কৌশলে তাদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল ফোন নম্বর
ও পরিচয় বের করে ফোন করেন। নিজের পরিচয় দেন র্যাব-১ এর ক্যাপ্টেন আরিফ।
হারুন জানান, কাউকে খুব সহজেই ফাঁদে আটকে ফেলি। আবার কাউকে পটাতে একটু সময় লাগে। লেগে থাকি, আস্তে আস্তে আমার বশে চলে আসে। প্রেমের সম্পর্ক গড়ে হাতিয়ে নেই তাদের কাছ থেকে টাকা পয়সা। গড়ি শারীরিক সম্পর্ক। এদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে এক কি দুই মাস। অবিবাহিত মেয়েদের তিনি শিকার করেন না। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, অবিবাহিতা মেয়েরা বেশিরভাগই শিক্ষিত। তাদের সঙ্গে চালাকি করা কঠিন। ধরা পড়ার সম্ভাবনা থাকে। একবার এক
অবিবাহিতা মেয়েকে বশে আনতে গিয়ে ধরা পড়ার উপক্রম হয়েছিল। কোনরকমে ওই যাত্রায় রক্ষা পাই। এরপর থেকেই তিনি বিবাহিতা ও ধনী মহিলাদের টার্গেট করা শুরু করেন।
হারুন জানান, মেয়েরা ফোনে ফ্ল্যাক্সিলোড করতে গেলে তিনি পিছু নেন। কৌশলে সংগ্রহ করেন ফোন নম্বর। আবার বিভিন্ন শপিং কমপ্লেক্সের দোকান থেকেও মহিলাদের ফোন
হারুন জানান, কাউকে খুব সহজেই ফাঁদে আটকে ফেলি। আবার কাউকে পটাতে একটু সময় লাগে। লেগে থাকি, আস্তে আস্তে আমার বশে চলে আসে। প্রেমের সম্পর্ক গড়ে হাতিয়ে নেই তাদের কাছ থেকে টাকা পয়সা। গড়ি শারীরিক সম্পর্ক। এদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে এক কি দুই মাস। অবিবাহিত মেয়েদের তিনি শিকার করেন না। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, অবিবাহিতা মেয়েরা বেশিরভাগই শিক্ষিত। তাদের সঙ্গে চালাকি করা কঠিন। ধরা পড়ার সম্ভাবনা থাকে। একবার এক
অবিবাহিতা মেয়েকে বশে আনতে গিয়ে ধরা পড়ার উপক্রম হয়েছিল। কোনরকমে ওই যাত্রায় রক্ষা পাই। এরপর থেকেই তিনি বিবাহিতা ও ধনী মহিলাদের টার্গেট করা শুরু করেন।
হারুন জানান, মেয়েরা ফোনে ফ্ল্যাক্সিলোড করতে গেলে তিনি পিছু নেন। কৌশলে সংগ্রহ করেন ফোন নম্বর। আবার বিভিন্ন শপিং কমপ্লেক্সের দোকান থেকেও মহিলাদের ফোন